কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের কলুন গ্রামে চলাচলের রাস্তা বন্ধ করায় ১২টি পরিবার প্রায় ২ মাস ধরে ভোগান্তিতে পড়েছে। এ ঘটনায় উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনে অভিযোগ করেও মিলছে না প্রতিকার। গতকাল বুধবার সকালে ভুক্তভোগীদের পক্ষে স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের বিষয়টি জানান কলুন গ্রামের ইব্রাহীম ভূঁইয়া (৩৮)।
অভিযুক্তরা হলেন একই গ্রামের আলোক ভূঁইয়া (৫৫), সাইফুল ভূঁইয়া (২৭) ও কাশেম ভূঁইয়া (৫৮)।
ভুক্তভোগী ইব্রাহীম ভূঁইয়া জানান, পূর্বশত্রুতার জের ধরে অভিযুক্তরা গত ১০ আগস্ট ১২টি পরিবারের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি বন্ধ করে দেন। ৩০-৩৫ বছর ধরে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত রাস্তাটি হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়ায় ওই ১২টি পরিবারের অর্ধশতাধিক মানুষ অনেকটা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। অন্যের বাড়ির উঠোন বা বারান্দা দিয়ে চলাচল করতে হয়। স্থানীয় বক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সদস্যের উপস্থিতিতে সালিস মীমাংসার মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তি করলেও অভিযুক্তরা ওই রাস্তা উন্মুক্ত করেননি। পরে গত ১৫ সেপ্টেম্বর কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়। কিন্তু এখনো এ বিষয়ে প্রতিকার মেলেনি।
কথা হলে অভিযুক্ত কাশেম ভূঁইয়া বলেন, ‘যে রাস্তা নিয়ে অভিযোগ, সেটা আমাদের পরিবারের রাস্তা। তাঁদের অন্য জায়গায় বিকল্প রাস্তা তৈরি করে চলাচল করতে বলেছি।’
বক্তারপুর ইউপির সদস্য ইকবাল হোসেন সারোয়ার বলেন, ‘চেয়ারম্যান ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ সবাইকে নিয়ে স্থানীয়ভাবে সালিস মীমাংসা করে দিয়েছিলাম। কিন্তু পরে শুনি তাঁরা (অভিযুক্তরা) সালিসের সিদ্ধান্ত মানেননি।’
বক্তারপুর ইউপির চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান আকন্দ ফারুক বলেন, ‘নিজে গিয়ে রাস্তা খুলে দেওয়ার কথা বলে এসেছিলাম। পরে শুনলাম তারা আর রাস্তা দেয়নি। এ ব্যাপারে থানার ওসি সাহেবও আমাকে ফোন দিয়েছিলেন। উনি বলেছেন ঘটনাস্থলে আসবেন। ওসি এলে আবার গিয়ে বিষয়টি মীমাংসার ব্যবস্থা করব।’
কালীগঞ্জ থানার ওসি আনিসুর রহমান বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি এবং দুই পক্ষের সঙ্গেই কথা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষ ও স্থানীয় চেয়ারম্যানকে নিয়ে মীমাংসার চেষ্টা করব।’
ইউএনও আসসাদিকজামান বলেন, ‘বিষয়টি সমাধানে স্থানীয় ইউপির চেয়ারম্যান ও সদস্যকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাঁরা দুই পক্ষকে সঙ্গে নিয়ে আবার মীমাংসার চেষ্টা করবেন।’
গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের কলুন গ্রামে চলাচলের রাস্তা বন্ধ করায় ১২টি পরিবার প্রায় ২ মাস ধরে ভোগান্তিতে পড়েছে। এ ঘটনায় উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনে অভিযোগ করেও মিলছে না প্রতিকার। গতকাল বুধবার সকালে ভুক্তভোগীদের পক্ষে স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের বিষয়টি জানান কলুন গ্রামের ইব্রাহীম ভূঁইয়া (৩৮)।
অভিযুক্তরা হলেন একই গ্রামের আলোক ভূঁইয়া (৫৫), সাইফুল ভূঁইয়া (২৭) ও কাশেম ভূঁইয়া (৫৮)।
ভুক্তভোগী ইব্রাহীম ভূঁইয়া জানান, পূর্বশত্রুতার জের ধরে অভিযুক্তরা গত ১০ আগস্ট ১২টি পরিবারের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি বন্ধ করে দেন। ৩০-৩৫ বছর ধরে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত রাস্তাটি হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়ায় ওই ১২টি পরিবারের অর্ধশতাধিক মানুষ অনেকটা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। অন্যের বাড়ির উঠোন বা বারান্দা দিয়ে চলাচল করতে হয়। স্থানীয় বক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সদস্যের উপস্থিতিতে সালিস মীমাংসার মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তি করলেও অভিযুক্তরা ওই রাস্তা উন্মুক্ত করেননি। পরে গত ১৫ সেপ্টেম্বর কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়। কিন্তু এখনো এ বিষয়ে প্রতিকার মেলেনি।
কথা হলে অভিযুক্ত কাশেম ভূঁইয়া বলেন, ‘যে রাস্তা নিয়ে অভিযোগ, সেটা আমাদের পরিবারের রাস্তা। তাঁদের অন্য জায়গায় বিকল্প রাস্তা তৈরি করে চলাচল করতে বলেছি।’
বক্তারপুর ইউপির সদস্য ইকবাল হোসেন সারোয়ার বলেন, ‘চেয়ারম্যান ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ সবাইকে নিয়ে স্থানীয়ভাবে সালিস মীমাংসা করে দিয়েছিলাম। কিন্তু পরে শুনি তাঁরা (অভিযুক্তরা) সালিসের সিদ্ধান্ত মানেননি।’
বক্তারপুর ইউপির চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান আকন্দ ফারুক বলেন, ‘নিজে গিয়ে রাস্তা খুলে দেওয়ার কথা বলে এসেছিলাম। পরে শুনলাম তারা আর রাস্তা দেয়নি। এ ব্যাপারে থানার ওসি সাহেবও আমাকে ফোন দিয়েছিলেন। উনি বলেছেন ঘটনাস্থলে আসবেন। ওসি এলে আবার গিয়ে বিষয়টি মীমাংসার ব্যবস্থা করব।’
কালীগঞ্জ থানার ওসি আনিসুর রহমান বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি এবং দুই পক্ষের সঙ্গেই কথা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষ ও স্থানীয় চেয়ারম্যানকে নিয়ে মীমাংসার চেষ্টা করব।’
ইউএনও আসসাদিকজামান বলেন, ‘বিষয়টি সমাধানে স্থানীয় ইউপির চেয়ারম্যান ও সদস্যকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাঁরা দুই পক্ষকে সঙ্গে নিয়ে আবার মীমাংসার চেষ্টা করবেন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪