টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল শহরের বেড়াডোমা এলাকায় লৌহজং নদের ওপর নির্মাণাধীন সেতুতে নির্দেশনা অমান্য করে বাঁশ ও গাছের গুঁড়ি ব্যবহার করা হয়। এসব কারণেই সেতুটির মাঝের অংশ দেবে গেছে বলে জানিয়েছেন পৌরসভার প্রকৌশলী। এর আগে বিষয়টি নিয়ে ঢাকা প্রকল্প পরিচালকের কার্যালয় ও টাঙ্গাইল স্থানীয় সরকার প্রকৌশলীর (এলজিইডি) কার্যালয় থেকে আলাদা দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ধসে পড়া সেতু পরিদর্শন করেন তদন্ত কমিটির প্রধান ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক এ কে এম রশিদ আহম্মদসহ তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। এ সময় তাঁরা জানান, দেবে যাওয়া নির্মাণাধীন সেতু নিজ খরচে পুরোটা ভেঙে আবার নতুন করে নির্মাণ করবেন ঠিকাদার।
অভিযোগ রয়েছে, সেতু নির্মাণের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রভাব খাটিয়ে কাজটি নিয়ে নেন আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা। ক্ষমতার দাপটে তাঁরা প্রকৌশলীদের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করেননি। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেন নির্মাণকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও টাঙ্গাইল সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আমিরুল ইসলাম খান।
আমিরুল ইসলাম খান বলেন, ‘কাজটি খুবই সুন্দরভাবে হয়েছিল, কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সেতুটি দেবে গেছে।’
টাঙ্গাইল পৌরসভার প্রকৌশলীরা জানান, সেতু নির্মাণকাজে ছিল অনেক অবহেলা। তাঁদের মৌখিক ও লিখিতভাবে একাধিকবার নোটিশ দেওয়া হলেও তাঁরা তা মানেননি। সেতুটির ৫৫ শতাংশ কাজ শেষ হওয়ায় কয়েক ধাপে মোট ৬০ শতাংশ বিল পরিশোধ করা হয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটিকে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক গত ৩০ মার্চ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটিকে এক চিঠিতে জানান, তিনি ২ মার্চ সরেজমিনে নির্মাণাধীন সেতুটি পরিদর্শন করেন। এ সময় দেখতে পান, নিম্ন মানের গজারি ও ইউক্যালিপটাসগাছের গুঁড়ি দিয়ে শাটারিংয়ের খুঁটি দেওয়া হয়েছে। তখন এসব খুঁটির পরিবর্তে এমএস পাইপ ব্যবহার করে স্টিলের শাটার স্থাপনের নির্দেশনা দেওয়া হয়, কিন্তু তাঁরা এগুলো মানেননি।
নোটিশ পাওয়ার পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থেকে গত ১১ মে টাঙ্গাইল পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর একটি অঙ্গীকারনামা দেওয়া হয়। সেখানে উল্লেখ করা হয়, এমএস পাইপের পরিবর্তে গাছে গুঁড়ি ব্যবহারে ঢালাই চলাকালে সেতুটির কোনো ক্ষতি হলে এর পুরো ক্ষতিপূরণ বহন করবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
এ বিষয়ে ব্রিকস অ্যান্ড ব্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপক মোস্তফা মুহাম্মদ মাসুদ জানান, তাঁরা নিজেদের তত্ত্বাবধানে সেতুটি পুনরায় নির্মাণ করবেন। তাঁদের সঙ্গে টাঙ্গাইলের ঠিকাদারেরাও থাকবে, তবে সবকিছু তিনিই দেখাশোনা করবেন।
টাঙ্গাইল পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী শিব্বির আহমেদ আজমী জানান, ধসে পড়া সেতুটি ভেঙে নতুন করে নির্মাণ করা হবে। সেতুটি ভেঙে ফেলতে সব ব্যয় বহন করবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
টাঙ্গাইল শহরের বেড়াডোমা এলাকায় লৌহজং নদের ওপর নির্মাণাধীন সেতুতে নির্দেশনা অমান্য করে বাঁশ ও গাছের গুঁড়ি ব্যবহার করা হয়। এসব কারণেই সেতুটির মাঝের অংশ দেবে গেছে বলে জানিয়েছেন পৌরসভার প্রকৌশলী। এর আগে বিষয়টি নিয়ে ঢাকা প্রকল্প পরিচালকের কার্যালয় ও টাঙ্গাইল স্থানীয় সরকার প্রকৌশলীর (এলজিইডি) কার্যালয় থেকে আলাদা দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ধসে পড়া সেতু পরিদর্শন করেন তদন্ত কমিটির প্রধান ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক এ কে এম রশিদ আহম্মদসহ তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। এ সময় তাঁরা জানান, দেবে যাওয়া নির্মাণাধীন সেতু নিজ খরচে পুরোটা ভেঙে আবার নতুন করে নির্মাণ করবেন ঠিকাদার।
অভিযোগ রয়েছে, সেতু নির্মাণের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রভাব খাটিয়ে কাজটি নিয়ে নেন আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা। ক্ষমতার দাপটে তাঁরা প্রকৌশলীদের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করেননি। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেন নির্মাণকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও টাঙ্গাইল সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আমিরুল ইসলাম খান।
আমিরুল ইসলাম খান বলেন, ‘কাজটি খুবই সুন্দরভাবে হয়েছিল, কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সেতুটি দেবে গেছে।’
টাঙ্গাইল পৌরসভার প্রকৌশলীরা জানান, সেতু নির্মাণকাজে ছিল অনেক অবহেলা। তাঁদের মৌখিক ও লিখিতভাবে একাধিকবার নোটিশ দেওয়া হলেও তাঁরা তা মানেননি। সেতুটির ৫৫ শতাংশ কাজ শেষ হওয়ায় কয়েক ধাপে মোট ৬০ শতাংশ বিল পরিশোধ করা হয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটিকে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক গত ৩০ মার্চ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটিকে এক চিঠিতে জানান, তিনি ২ মার্চ সরেজমিনে নির্মাণাধীন সেতুটি পরিদর্শন করেন। এ সময় দেখতে পান, নিম্ন মানের গজারি ও ইউক্যালিপটাসগাছের গুঁড়ি দিয়ে শাটারিংয়ের খুঁটি দেওয়া হয়েছে। তখন এসব খুঁটির পরিবর্তে এমএস পাইপ ব্যবহার করে স্টিলের শাটার স্থাপনের নির্দেশনা দেওয়া হয়, কিন্তু তাঁরা এগুলো মানেননি।
নোটিশ পাওয়ার পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থেকে গত ১১ মে টাঙ্গাইল পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর একটি অঙ্গীকারনামা দেওয়া হয়। সেখানে উল্লেখ করা হয়, এমএস পাইপের পরিবর্তে গাছে গুঁড়ি ব্যবহারে ঢালাই চলাকালে সেতুটির কোনো ক্ষতি হলে এর পুরো ক্ষতিপূরণ বহন করবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
এ বিষয়ে ব্রিকস অ্যান্ড ব্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপক মোস্তফা মুহাম্মদ মাসুদ জানান, তাঁরা নিজেদের তত্ত্বাবধানে সেতুটি পুনরায় নির্মাণ করবেন। তাঁদের সঙ্গে টাঙ্গাইলের ঠিকাদারেরাও থাকবে, তবে সবকিছু তিনিই দেখাশোনা করবেন।
টাঙ্গাইল পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী শিব্বির আহমেদ আজমী জানান, ধসে পড়া সেতুটি ভেঙে নতুন করে নির্মাণ করা হবে। সেতুটি ভেঙে ফেলতে সব ব্যয় বহন করবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪