পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের পাবনাপাড়ার বেইলি সেতুর রেলিং ভেঙে গেছে, সরে গেছে পাটাতন। এতে দহগ্রাম ও কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের ২৫ হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
গত শনিবার দহগ্রাম থেকে কৃষিপণ্য নিয়ে একটি ট্রাক সেতু দিয়ে পাটগ্রাম সদরে যাওয়ার সময় বেইলি সেতুটির রেলিংয়ের নাট-বল্টু ছুটে গিয়ে ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। এ সময় সেতুর পাটাতন সরে যায়। ট্রাকটি পণ্য নিয়ে পার হওয়ার পর ভারী যানবাহন চলাচলে অনুযোগী হয়ে পড়েছে সেতুটি।
ভারত থেকে আসা সানিয়াজান নদী কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের পানবাড়ি গ্রামের পাবনাপাড়া এলাকা দিয়ে প্রবাহিত অংশে ১৯৮৭-৮৮ সালে বেইলি সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এ সেতু ও সড়কপথ দিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে অবস্থিত বাংলাদেশি ভূখণ্ড দহগ্রাম এবং পাশের কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের প্রায় ২৫ হাজার বাসিন্দার চলাচলের বিকল্প কোনো সড়ক না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে স্থানীয় মানুষ ও যানবাহন।
স্থানীয়রা জানান, চলমান বর্ষা ও বন্যা মৌসুমে সেতুটি একেবারে চলাচলের অনুপযোগী হলে সাধারণ মানুষ বেশি ভোগান্তিতে পড়বে। দহগ্রাম ইউনিয়নের জনসাধারণের চলাচলে ও পণ্য পরিবহনে বিকল্প পথ না থাকায় বাধ্য হয়ে সেতুর ঝুঁকিপূর্ণ অপর অংশ দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে।
দহগ্রাম ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের গুচ্ছগ্রাম এলাকার আলিফ হোসেন (২০) বলেন, ‘দহগ্রামে আসা ও যাওয়ার পথে সানিয়াজান নদীর ওপর নির্মিত বেইলি সেতুটি ভেঙে যাওয়ার উপক্রম। অতি দ্রুত সেতুটি মেরামত করা উচিত। যদি এটি ভেঙে যায়, তাহলে আমাদের চলাচলে দুর্ভোগে পড়তে হবে।’
দহগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘সেতুটি কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় সানিয়াজান নদীর ওপর নির্মিত হলেও ভারতের অভ্যন্তরে দহগ্রাম ইউনিয়নে আমাদের যাতায়াতের একমাত্র সড়ক এটি। দুই দিন আগে রেলিং ভেঙে নাট, বল্টু ছুটে যাওয়ায় সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। এটি দিয়ে প্রতিদিন সীমান্তে দায়িত্বরত বিজিবি সদস্য, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, কৃষিপণ্য, সাধারণ লোকজনসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করছে। আমরা আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি।’
এ বিষয়ে জেলা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আলতাফ হোসেন বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা হবে।’
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের পাবনাপাড়ার বেইলি সেতুর রেলিং ভেঙে গেছে, সরে গেছে পাটাতন। এতে দহগ্রাম ও কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের ২৫ হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
গত শনিবার দহগ্রাম থেকে কৃষিপণ্য নিয়ে একটি ট্রাক সেতু দিয়ে পাটগ্রাম সদরে যাওয়ার সময় বেইলি সেতুটির রেলিংয়ের নাট-বল্টু ছুটে গিয়ে ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। এ সময় সেতুর পাটাতন সরে যায়। ট্রাকটি পণ্য নিয়ে পার হওয়ার পর ভারী যানবাহন চলাচলে অনুযোগী হয়ে পড়েছে সেতুটি।
ভারত থেকে আসা সানিয়াজান নদী কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের পানবাড়ি গ্রামের পাবনাপাড়া এলাকা দিয়ে প্রবাহিত অংশে ১৯৮৭-৮৮ সালে বেইলি সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এ সেতু ও সড়কপথ দিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে অবস্থিত বাংলাদেশি ভূখণ্ড দহগ্রাম এবং পাশের কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের প্রায় ২৫ হাজার বাসিন্দার চলাচলের বিকল্প কোনো সড়ক না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে স্থানীয় মানুষ ও যানবাহন।
স্থানীয়রা জানান, চলমান বর্ষা ও বন্যা মৌসুমে সেতুটি একেবারে চলাচলের অনুপযোগী হলে সাধারণ মানুষ বেশি ভোগান্তিতে পড়বে। দহগ্রাম ইউনিয়নের জনসাধারণের চলাচলে ও পণ্য পরিবহনে বিকল্প পথ না থাকায় বাধ্য হয়ে সেতুর ঝুঁকিপূর্ণ অপর অংশ দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে।
দহগ্রাম ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের গুচ্ছগ্রাম এলাকার আলিফ হোসেন (২০) বলেন, ‘দহগ্রামে আসা ও যাওয়ার পথে সানিয়াজান নদীর ওপর নির্মিত বেইলি সেতুটি ভেঙে যাওয়ার উপক্রম। অতি দ্রুত সেতুটি মেরামত করা উচিত। যদি এটি ভেঙে যায়, তাহলে আমাদের চলাচলে দুর্ভোগে পড়তে হবে।’
দহগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘সেতুটি কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় সানিয়াজান নদীর ওপর নির্মিত হলেও ভারতের অভ্যন্তরে দহগ্রাম ইউনিয়নে আমাদের যাতায়াতের একমাত্র সড়ক এটি। দুই দিন আগে রেলিং ভেঙে নাট, বল্টু ছুটে যাওয়ায় সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। এটি দিয়ে প্রতিদিন সীমান্তে দায়িত্বরত বিজিবি সদস্য, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, কৃষিপণ্য, সাধারণ লোকজনসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করছে। আমরা আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি।’
এ বিষয়ে জেলা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আলতাফ হোসেন বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪