খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা না হলেও শুরু হয়েছে দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান পদের সম্ভাব্য প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আবু হাতেমের মৃত্যুতে পদটি শূন্য হয়। এতে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের আইনি বাধ্যবাধকতা থাকায় নড়েচড়ে বসেছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকপ্রত্যাশী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। তবে বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নিলেও দলীয় নেতা-কর্মীরা ইতিমধ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে ভিড়ছেন।
খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, সভা, উঠান বৈঠক, পথসভা ও গণসংযোগের মাধ্যমে সম্ভাব্য প্রার্থীদের বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এসব প্রার্থী যোগ দিচ্ছেন বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠানে। হাট-বাজারে মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময় করে মাঠ তৈরি করছেন। তাঁদের কর্মী-সমর্থকেরাও বসে নেই। তাঁরা নিজ নিজ পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকসহ নানাভাবে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন।
উপনির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন গত উপজেলা নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সফিউল আযম চৌধুরী লায়ন, প্রয়াত উপজেলা চেয়ারম্যান আবু হাতেমের ছেলে আনোয়ার হোসেন রানা এবং আংগারপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ধীমান চন্দ্র দাস।
স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটের আলোচনায় আছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মরহুম আকবর আলী শাহের ছেলে ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান শাহ, বর্তমান ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান এটিএম সুজাউদ্দিন লুহিন শাহ ও জেলা পরিষদের সদস্য শরিফুল আলম প্রধান।
সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান শাহ বলেন, ‘আমার বাবা একজন রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি, সমাজসেবক ও দক্ষ সংগঠক ছিলেন। তাঁর সম্মান ও আদর্শ নিয়েই ছাত্রজীবন থেকে মানুষ ও এলাকার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। ইনশাল্লাহ জনগণের ভালোবাসা ও সমর্থনে আগামী নির্বাচনে জয়লাভ করব।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সফিউল আযম চৌধুরী লায়ন বলেন, ‘গত উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় অল্প ভোটে নৌকা প্রতীক হেরেছে; কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বসে ছিল না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংসদ আবুল হাসান মাহমুদ আলীর নেতৃত্ব এলাকার উন্নয়ন এবং করোনাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে পাশে ছিলাম। সেই হিসেবে আশা করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দেবেন। নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন পেলে জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী আমি।’
প্রয়াত উপজেলা চেয়ারম্যান আবু হাতেমের ছেলে আনোয়ার হোসেন রানা বলেন, ‘আমার বাবা দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। আর সাবেক ছাত্রনেতা হিসেবে আমাকে বাবার অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়নের সুযোগ প্রদানে জননেত্রী শেখ হাসিনা অবশ্যই মূল্যায়িত করবেন। নৌকার মনোনয়ন পেলে বিপুল ভোটে জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী।’
খানসামা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জিকরুল হক বলেন, নির্বাচন কমিশন উপজেলা চেয়ারম্যানের শূন্য পদে উপনির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো নির্দেশনা দেয়নি। নির্দেশনা এলে নির্বাচন সম্পন্ন করতে প্রস্তুতি গ্রহণ করা হবে।
উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা না হলেও শুরু হয়েছে দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান পদের সম্ভাব্য প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আবু হাতেমের মৃত্যুতে পদটি শূন্য হয়। এতে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের আইনি বাধ্যবাধকতা থাকায় নড়েচড়ে বসেছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকপ্রত্যাশী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। তবে বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নিলেও দলীয় নেতা-কর্মীরা ইতিমধ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে ভিড়ছেন।
খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, সভা, উঠান বৈঠক, পথসভা ও গণসংযোগের মাধ্যমে সম্ভাব্য প্রার্থীদের বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এসব প্রার্থী যোগ দিচ্ছেন বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠানে। হাট-বাজারে মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময় করে মাঠ তৈরি করছেন। তাঁদের কর্মী-সমর্থকেরাও বসে নেই। তাঁরা নিজ নিজ পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকসহ নানাভাবে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন।
উপনির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন গত উপজেলা নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সফিউল আযম চৌধুরী লায়ন, প্রয়াত উপজেলা চেয়ারম্যান আবু হাতেমের ছেলে আনোয়ার হোসেন রানা এবং আংগারপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ধীমান চন্দ্র দাস।
স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটের আলোচনায় আছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মরহুম আকবর আলী শাহের ছেলে ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান শাহ, বর্তমান ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান এটিএম সুজাউদ্দিন লুহিন শাহ ও জেলা পরিষদের সদস্য শরিফুল আলম প্রধান।
সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান শাহ বলেন, ‘আমার বাবা একজন রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি, সমাজসেবক ও দক্ষ সংগঠক ছিলেন। তাঁর সম্মান ও আদর্শ নিয়েই ছাত্রজীবন থেকে মানুষ ও এলাকার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। ইনশাল্লাহ জনগণের ভালোবাসা ও সমর্থনে আগামী নির্বাচনে জয়লাভ করব।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সফিউল আযম চৌধুরী লায়ন বলেন, ‘গত উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় অল্প ভোটে নৌকা প্রতীক হেরেছে; কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বসে ছিল না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংসদ আবুল হাসান মাহমুদ আলীর নেতৃত্ব এলাকার উন্নয়ন এবং করোনাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে পাশে ছিলাম। সেই হিসেবে আশা করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দেবেন। নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন পেলে জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী আমি।’
প্রয়াত উপজেলা চেয়ারম্যান আবু হাতেমের ছেলে আনোয়ার হোসেন রানা বলেন, ‘আমার বাবা দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। আর সাবেক ছাত্রনেতা হিসেবে আমাকে বাবার অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়নের সুযোগ প্রদানে জননেত্রী শেখ হাসিনা অবশ্যই মূল্যায়িত করবেন। নৌকার মনোনয়ন পেলে বিপুল ভোটে জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী।’
খানসামা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জিকরুল হক বলেন, নির্বাচন কমিশন উপজেলা চেয়ারম্যানের শূন্য পদে উপনির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো নির্দেশনা দেয়নি। নির্দেশনা এলে নির্বাচন সম্পন্ন করতে প্রস্তুতি গ্রহণ করা হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২০ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪