কক্সবাজার প্রতিনিধি
দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিনের পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকার নীতিমালা চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে। এই নীতিমালার খসড়া পর্যালোচনা নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে একটি সভা আহ্বান করা হয়।
এই নীতিমালা নিয়ে পর্যটন শহর কক্সবাজারে পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা শুরু হয়েছে। পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো এই নীতিমালা সেন্ট মার্টিন রক্ষায় উপযুক্ত মনে করছেন। তবে পর্যটক সীমিতকরণসহ কয়েকটি প্রস্তাবের বিরোধিতা করছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
এ বছরের জানুয়ারি মাসে জীববৈচিত্র্যে সুরক্ষায় সেন্ট মার্টিনের ১ হাজার ৭৪৩ বর্গকিলোমিটার (৬৭২ বর্গমাইল) এলাকাকে ‘মেরিন প্রোটেক্টেড এরিয়া’ (এমপিএ) বা নতুন সামুদ্রিক সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার।
এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে দ্বীপের সুরক্ষায় ১৩টি নির্দেশনা দেওয়া হয়। এ নিয়ে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে সংশ্লিষ্ট দপ্তর মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু করে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা মতে, সেন্ট মার্টিন দ্বীপের পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সুরক্ষাসহ টেকসই পর্যটন নীতিমালা ২০২২ তৈরি করা হয়।
এদিকে এই নীতিমালার কয়েকটি অংশের সঙ্গে বিরোধিতা করেছেন টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন রুটের জাহাজ ব্যবসায়ী এবং সেন্ট মার্টিনের পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
সেন্ট মার্টিনে পর্যটক ভ্রমণ সীমিত না করে জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশ ঠিক রেখে ‘পর্যটন নীতিমালা’ প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে পর্যটকবাহী জাহাজ মালিক সংগঠন সি-ক্রুজ অপারেটরস অনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (স্কোয়াব)। সংগঠনটির দাবি, সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিংয়ের মাধ্যমে পর্যটনশিল্পের উন্নয়ন জরুরি। না হয় কক্সবাজারের পর্যটনশিল্প মুখ থুবড়ে পড়বে।
স্কোয়াবের দাবি, সেন্ট মার্টিনের পরিবেশ যেমন রক্ষা জরুরি, তেমনি পর্যটনশিল্পকেও বাঁচাতে হবে। একটি চক্র কক্সবাজারের পর্যটনকে ধ্বংস করতে সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভুল তথ্য দিচ্ছে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রস্তাবিত নীতিমালায় নিবন্ধন সাপেক্ষে প্রতিদিন মাত্র ৯০০ যাত্রী সেন্ট মার্টিন যেতে পারবে। সেখানে রাত্রি যাপনেও আলাদা ফি দিতে হবে। এ ছাড়া ১০ জনের অধিক পর্যটক সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ করতে চাইলে সরাসরি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হবে। সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে পর্যটকদের বিধিনিষেধ নিয়ে এ ধরনের প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। গত বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা তুলে ধরেন স্কোয়াবের সাধারণ সম্পাদক হোসাইন ইসলাম বাহাদুর।
এ সময় স্কোয়াবের সভাপতি তোফায়েল আহমেদ, টুয়াক কক্সবাজারের সভাপতি আনোয়ার কামাল, মেরিন ড্রাইভ হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খানসহ পর্যটন ব্যবসায়ীরা বক্তব্য দেন।
দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিনের পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকার নীতিমালা চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে। এই নীতিমালার খসড়া পর্যালোচনা নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে একটি সভা আহ্বান করা হয়।
এই নীতিমালা নিয়ে পর্যটন শহর কক্সবাজারে পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা শুরু হয়েছে। পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো এই নীতিমালা সেন্ট মার্টিন রক্ষায় উপযুক্ত মনে করছেন। তবে পর্যটক সীমিতকরণসহ কয়েকটি প্রস্তাবের বিরোধিতা করছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
এ বছরের জানুয়ারি মাসে জীববৈচিত্র্যে সুরক্ষায় সেন্ট মার্টিনের ১ হাজার ৭৪৩ বর্গকিলোমিটার (৬৭২ বর্গমাইল) এলাকাকে ‘মেরিন প্রোটেক্টেড এরিয়া’ (এমপিএ) বা নতুন সামুদ্রিক সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার।
এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে দ্বীপের সুরক্ষায় ১৩টি নির্দেশনা দেওয়া হয়। এ নিয়ে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে সংশ্লিষ্ট দপ্তর মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু করে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা মতে, সেন্ট মার্টিন দ্বীপের পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সুরক্ষাসহ টেকসই পর্যটন নীতিমালা ২০২২ তৈরি করা হয়।
এদিকে এই নীতিমালার কয়েকটি অংশের সঙ্গে বিরোধিতা করেছেন টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন রুটের জাহাজ ব্যবসায়ী এবং সেন্ট মার্টিনের পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
সেন্ট মার্টিনে পর্যটক ভ্রমণ সীমিত না করে জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশ ঠিক রেখে ‘পর্যটন নীতিমালা’ প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে পর্যটকবাহী জাহাজ মালিক সংগঠন সি-ক্রুজ অপারেটরস অনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (স্কোয়াব)। সংগঠনটির দাবি, সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিংয়ের মাধ্যমে পর্যটনশিল্পের উন্নয়ন জরুরি। না হয় কক্সবাজারের পর্যটনশিল্প মুখ থুবড়ে পড়বে।
স্কোয়াবের দাবি, সেন্ট মার্টিনের পরিবেশ যেমন রক্ষা জরুরি, তেমনি পর্যটনশিল্পকেও বাঁচাতে হবে। একটি চক্র কক্সবাজারের পর্যটনকে ধ্বংস করতে সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভুল তথ্য দিচ্ছে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রস্তাবিত নীতিমালায় নিবন্ধন সাপেক্ষে প্রতিদিন মাত্র ৯০০ যাত্রী সেন্ট মার্টিন যেতে পারবে। সেখানে রাত্রি যাপনেও আলাদা ফি দিতে হবে। এ ছাড়া ১০ জনের অধিক পর্যটক সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ করতে চাইলে সরাসরি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হবে। সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে পর্যটকদের বিধিনিষেধ নিয়ে এ ধরনের প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। গত বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা তুলে ধরেন স্কোয়াবের সাধারণ সম্পাদক হোসাইন ইসলাম বাহাদুর।
এ সময় স্কোয়াবের সভাপতি তোফায়েল আহমেদ, টুয়াক কক্সবাজারের সভাপতি আনোয়ার কামাল, মেরিন ড্রাইভ হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খানসহ পর্যটন ব্যবসায়ীরা বক্তব্য দেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪