সহিবুর রহমান, হবিগঞ্জ
হবিগঞ্জে দেদার কাটা হচ্ছে খোয়াই নদের দুই পাড়ের মাটি। গুটিকয়েক মাটিখেকোর কারণে নদের দুই পাশের জনপদ রয়েছে ঝুঁকিতে।সরকারের কোনো দপ্তর কখনোই প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এতে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন মাটিখেকোরা।
জেলার চুনারুঘাট, শায়েস্তাগঞ্জ ও সদর উপজেলার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে খোয়াই নদ। এ নদের সঙ্গে বহু মানুষের জীবন-জীবিকা জড়িত।
কিন্তু অত্যাধুনিক মেশিন দিয়ে দিন-রাতে বিরামহীন নদের পাড় ও চর থেকে শুরু করে ফসলি জমির মাটিও কাটা হচ্ছে। শুষ্ক মৌসুম মাটি কাটার জন্য সুবিধাজনক হওয়ায় শীত শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে মাটিখেকোদের তৎপরতা। ফলে বর্ষা মৌসুমের আগেই ভাঙন-আতঙ্কে দিন কাটে খোয়াই পাড়ের মানুষদের।
খোয়াই নদের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নদের দুই পাড়ের শতাধিক স্থানে অত্যাধুনিক যন্ত্র দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে। বালু ও মাটিখেকোরা প্রশাসনের নাকের ডগায় সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। জেলার চুনারুঘাট উপজেলার ঘরগাঁও ব্রিজ এলাকা, শায়েস্তাগঞ্জের পুরান বাজার, লস্করপুর ব্রিজ এলাকা, চুরহামুয়া, আলাপুর, লেঞ্জাপাড়া, দক্ষিণ চরহামুয়া নোয়াবাদ, মশাজানসহ বিভিন্ন স্থানে চলছে মাটি কাটা।
শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা কৃষক শাহীন মিয়া বলেন, ‘মাত্র কয়েক মাস আগেও নদীর চরজুড়ে বিভিন্ন শাকসবজির চাষ হতো। কিন্তু এখন পুরো চর ক্ষতবিক্ষত ভেকু ও কোদালের আঘাতে। ওরা আগে পুরা নদীটাই খাইছে। এরপরও এরার পেট ভরছে না। এখন তাই গিলে খাইতাছে খোয়াই নদীর চর।’
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার দক্ষিণ চরহামুয়া এলাকার নদের তীরে ভেকু মেশিনের চালক মিরপুর-বশিনা এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, প্রতি ঘণ্টায় তিন হাজার টাকা মজুরিতে নদের তীরে ভেকু দিয়ে কাটি কাটেন তিনি। দৈনিক পাঁচ-সাত ঘণ্টা কাজ করেন।মাঝেমধ্যে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্তও কাজ করতে হয়। ভেকু দিয়ে কাটা মাটি উত্তোলনের দায়িত্বে থাকে আরও দুটি ট্রাক্টর। গড়ে একেকটা স্পট থেকে দিনে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার মাটি উত্তোলন করা হয়।
দায়িত্বে থাকা মালিকপক্ষের লোক ইদ্রিস জানান, তিনি কেবল দেখাশোনার দায়িত্বে আছেন। জানতে চাইলে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. রফিকুল আলম বলেন, বিষয়টি তাঁর জানা নেই। এ রকম ঘটনা সত্য হয়ে থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হবিগঞ্জে দেদার কাটা হচ্ছে খোয়াই নদের দুই পাড়ের মাটি। গুটিকয়েক মাটিখেকোর কারণে নদের দুই পাশের জনপদ রয়েছে ঝুঁকিতে।সরকারের কোনো দপ্তর কখনোই প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এতে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন মাটিখেকোরা।
জেলার চুনারুঘাট, শায়েস্তাগঞ্জ ও সদর উপজেলার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে খোয়াই নদ। এ নদের সঙ্গে বহু মানুষের জীবন-জীবিকা জড়িত।
কিন্তু অত্যাধুনিক মেশিন দিয়ে দিন-রাতে বিরামহীন নদের পাড় ও চর থেকে শুরু করে ফসলি জমির মাটিও কাটা হচ্ছে। শুষ্ক মৌসুম মাটি কাটার জন্য সুবিধাজনক হওয়ায় শীত শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে মাটিখেকোদের তৎপরতা। ফলে বর্ষা মৌসুমের আগেই ভাঙন-আতঙ্কে দিন কাটে খোয়াই পাড়ের মানুষদের।
খোয়াই নদের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নদের দুই পাড়ের শতাধিক স্থানে অত্যাধুনিক যন্ত্র দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে। বালু ও মাটিখেকোরা প্রশাসনের নাকের ডগায় সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। জেলার চুনারুঘাট উপজেলার ঘরগাঁও ব্রিজ এলাকা, শায়েস্তাগঞ্জের পুরান বাজার, লস্করপুর ব্রিজ এলাকা, চুরহামুয়া, আলাপুর, লেঞ্জাপাড়া, দক্ষিণ চরহামুয়া নোয়াবাদ, মশাজানসহ বিভিন্ন স্থানে চলছে মাটি কাটা।
শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা কৃষক শাহীন মিয়া বলেন, ‘মাত্র কয়েক মাস আগেও নদীর চরজুড়ে বিভিন্ন শাকসবজির চাষ হতো। কিন্তু এখন পুরো চর ক্ষতবিক্ষত ভেকু ও কোদালের আঘাতে। ওরা আগে পুরা নদীটাই খাইছে। এরপরও এরার পেট ভরছে না। এখন তাই গিলে খাইতাছে খোয়াই নদীর চর।’
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার দক্ষিণ চরহামুয়া এলাকার নদের তীরে ভেকু মেশিনের চালক মিরপুর-বশিনা এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, প্রতি ঘণ্টায় তিন হাজার টাকা মজুরিতে নদের তীরে ভেকু দিয়ে কাটি কাটেন তিনি। দৈনিক পাঁচ-সাত ঘণ্টা কাজ করেন।মাঝেমধ্যে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্তও কাজ করতে হয়। ভেকু দিয়ে কাটা মাটি উত্তোলনের দায়িত্বে থাকে আরও দুটি ট্রাক্টর। গড়ে একেকটা স্পট থেকে দিনে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার মাটি উত্তোলন করা হয়।
দায়িত্বে থাকা মালিকপক্ষের লোক ইদ্রিস জানান, তিনি কেবল দেখাশোনার দায়িত্বে আছেন। জানতে চাইলে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. রফিকুল আলম বলেন, বিষয়টি তাঁর জানা নেই। এ রকম ঘটনা সত্য হয়ে থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪