চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি
রমজান শুরুর দিন থেকেই ভোলার চরফ্যাশনে সব সবজির দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত। বাবসায়ীদের দাবি, সবজির সরবরাহ কম থাকায় দাম বাড়তি। এ ছাড়া পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়ায় দামে প্রভাব ফেলেছে বলে দাবি তাঁদের।
ঠিক ভিন্ন চিত্র চাষিদের ক্ষেত্রে। ব্যবসায়ীরা চড়া দামে সবজি বিক্রি করলেও ন্যায্য দাম না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ কৃষক। যে দামে সবজি বিক্রি করছেন, তাতে উৎপাদন খরচ না ওঠার আশঙ্কা তাঁদের।
এদিকে রমজান মাস সামনে রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য থেকে শুরু করে সবজির দাম বেড়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। তাঁদের অভিযোগ, অতি মুনাফার আশায় রোজার শুরুতে বিক্রেতারা পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেন। অথচ বাড়তি দামের কারণ জানতে চাইলে পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকার অজুহাত খাড়া করেন ব্যবসায়ীরা।
যদিও প্রতিবছরের মতো এবারও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রোজায় নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক থাকবে। এ জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা আগে থেকে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাজারে গেলে দেখা যায় উল্টো চিত্র। বাড়তি দামের ব্যাপারে কোনো তদারকি নেই বলে অভিযোগ ভোক্তাদের।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে চরফ্যাশন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে বেশির ভাগ সবজির দাম কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেশি। গোল বেগুন ৪০ টাকা, লম্বা বেগুন ৫০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ৫০ টাকা, কাঁচকলা হালি প্রতি ৪৫ টাকা, ঢ্যাঁড়স প্রতি কেজি ৫০ টাকা, টমেটো ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, শসা ৬০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৪৫ টাকা ও লেবুর হালি ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতা রুহুল আমিন বলেন, ‘রোজার আগে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভ্যান চালাতাম। রোজা রেখে এখন আর পারি না। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ভ্যান চালাই। এ কারণে আয়-রোজগার কম হয়। রোজা এলেই সবজির দাম বাড়িয়ে দেন বিক্রেতারা। ৩০ টাকার এক কেজি মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা দিয়ে কিনছি। সবকিছুর দাম বাড়লে আমাদের মতো গরিব মানুষ কী খেয়ে বাঁচবে?’
দিনমজুর মো. ইদ্রিস, আবদুল হাই ও আজিজুল হক জানান, ‘বাজারে আসলাম সবজি কিনতে। কিন্তু গত সপ্তাহে যে দামে কিনেছি, আজ তার দাম প্রায় দ্বিগুণ। এত বেশি দামে সবজি কেনার সামর্থ্য আমাদের মতো মানুষের নাই। সরকার বাজার তদারকিও করছে না। ফলে বাড়তি দামে কিনতে বাধ্য হচ্ছি।’
কাঁচা সবজির আড়তদার কাইয়ুম বাণিজ্যালয়ের মালিক আবদুল কাইয়ুম মিয়াজি বলেন, ‘পাইকারি প্রতি মণ শসা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৯০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত, যা গত সপ্তাহে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা বিক্রি হয়েছে। একই অবস্থা বেগুনের বেলায়ও। লম্বা বেগুন বিক্রি হচ্ছে আকারভেদে ১ হাজার ৭০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা। কাঁচা মরিচের মণ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৮০০ টাকা। সবজির সরবরাহ কম থাকায় কিছুটা দাম বেড়েছে।’
চরফ্যাশন কাঁচাবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. জামাল বলেন, ‘৪-৫ ধরনের সবজির সরবরাহ কম থাকায় এ অঞ্চলে দাম একটু বেশি। তা ছাড়া মোকাম থেকে সবজি আনতেও খরচ বেড়েছে। সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলে সবজির দাম কমে যাবে। তবে চরফ্যাশন উপজেলায় বিভিন্ন ধরনের সবজির চাষ হওয়ায় অন্য জেলার তুলনায় এখানে দাম কম।’
তবে ভিন্ন চিত্র চাষিদের ক্ষেত্রে। ভালো দাম না পাওয়ায় লোকসানের শঙ্কা তাঁদের।
আসলামপুর এলাকার সবজিচাষি ইব্রাহিম বলেন, ‘অন্যের জমি বর্গা নিয়া তিন একর জমিতে শসা, টমেটো, করলা চাষ করেছি। এতে খরচ হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। পাইকারদের কাছে গত সপ্তাহে শসা প্রতি কেজি ২০ টাকা, করলা ২৫ টাকা, টমেটো ২০ টাকা দরে বিক্রি করেছি। তবে খরার কারণে টমেটো গাছ প্রায় মরে গেছে। এত কম দামে সবজি বিক্রি হলে খরচ ওঠানো দায় হয়ে যাবে।’
চর মাদ্রাজ এলাকার সবজিচাষি জহির উদ্দিন বলেন, ‘আড়ত থেকে দাদন নিয়ে চার একর জমিতে করলা, শসা, বেগুন ও টমেটো চাষ করেছি। এতে ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। টমেটোর মৌসুম শেষের দিকে হলেও করলা, শসা ও বেগুনের আশানুরূপ দাম পাচ্ছি না। খরচ তুলতে হিমশিম খেতে হবে। অথচ আমাদের থেকে পাইকারেরা কম দামে সবজি কিনে দ্বিগুণ দামে পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করছেন।’
এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু আবদুল্লাহ বলেন, ‘কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেড়েছে। বিশেষ করে কাঁচা সবজির দাম বাড়ায় সাধারণ ভোক্তারা বিপাকে পড়েছেন। বাজার তদারকি চলমান রয়েছে। তবে কোনো ব্যবসায়ী নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রমজান শুরুর দিন থেকেই ভোলার চরফ্যাশনে সব সবজির দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত। বাবসায়ীদের দাবি, সবজির সরবরাহ কম থাকায় দাম বাড়তি। এ ছাড়া পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়ায় দামে প্রভাব ফেলেছে বলে দাবি তাঁদের।
ঠিক ভিন্ন চিত্র চাষিদের ক্ষেত্রে। ব্যবসায়ীরা চড়া দামে সবজি বিক্রি করলেও ন্যায্য দাম না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ কৃষক। যে দামে সবজি বিক্রি করছেন, তাতে উৎপাদন খরচ না ওঠার আশঙ্কা তাঁদের।
এদিকে রমজান মাস সামনে রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য থেকে শুরু করে সবজির দাম বেড়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। তাঁদের অভিযোগ, অতি মুনাফার আশায় রোজার শুরুতে বিক্রেতারা পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেন। অথচ বাড়তি দামের কারণ জানতে চাইলে পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকার অজুহাত খাড়া করেন ব্যবসায়ীরা।
যদিও প্রতিবছরের মতো এবারও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রোজায় নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক থাকবে। এ জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা আগে থেকে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাজারে গেলে দেখা যায় উল্টো চিত্র। বাড়তি দামের ব্যাপারে কোনো তদারকি নেই বলে অভিযোগ ভোক্তাদের।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে চরফ্যাশন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে বেশির ভাগ সবজির দাম কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেশি। গোল বেগুন ৪০ টাকা, লম্বা বেগুন ৫০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ৫০ টাকা, কাঁচকলা হালি প্রতি ৪৫ টাকা, ঢ্যাঁড়স প্রতি কেজি ৫০ টাকা, টমেটো ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, শসা ৬০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৪৫ টাকা ও লেবুর হালি ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতা রুহুল আমিন বলেন, ‘রোজার আগে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভ্যান চালাতাম। রোজা রেখে এখন আর পারি না। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ভ্যান চালাই। এ কারণে আয়-রোজগার কম হয়। রোজা এলেই সবজির দাম বাড়িয়ে দেন বিক্রেতারা। ৩০ টাকার এক কেজি মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা দিয়ে কিনছি। সবকিছুর দাম বাড়লে আমাদের মতো গরিব মানুষ কী খেয়ে বাঁচবে?’
দিনমজুর মো. ইদ্রিস, আবদুল হাই ও আজিজুল হক জানান, ‘বাজারে আসলাম সবজি কিনতে। কিন্তু গত সপ্তাহে যে দামে কিনেছি, আজ তার দাম প্রায় দ্বিগুণ। এত বেশি দামে সবজি কেনার সামর্থ্য আমাদের মতো মানুষের নাই। সরকার বাজার তদারকিও করছে না। ফলে বাড়তি দামে কিনতে বাধ্য হচ্ছি।’
কাঁচা সবজির আড়তদার কাইয়ুম বাণিজ্যালয়ের মালিক আবদুল কাইয়ুম মিয়াজি বলেন, ‘পাইকারি প্রতি মণ শসা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৯০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত, যা গত সপ্তাহে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা বিক্রি হয়েছে। একই অবস্থা বেগুনের বেলায়ও। লম্বা বেগুন বিক্রি হচ্ছে আকারভেদে ১ হাজার ৭০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা। কাঁচা মরিচের মণ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৮০০ টাকা। সবজির সরবরাহ কম থাকায় কিছুটা দাম বেড়েছে।’
চরফ্যাশন কাঁচাবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. জামাল বলেন, ‘৪-৫ ধরনের সবজির সরবরাহ কম থাকায় এ অঞ্চলে দাম একটু বেশি। তা ছাড়া মোকাম থেকে সবজি আনতেও খরচ বেড়েছে। সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলে সবজির দাম কমে যাবে। তবে চরফ্যাশন উপজেলায় বিভিন্ন ধরনের সবজির চাষ হওয়ায় অন্য জেলার তুলনায় এখানে দাম কম।’
তবে ভিন্ন চিত্র চাষিদের ক্ষেত্রে। ভালো দাম না পাওয়ায় লোকসানের শঙ্কা তাঁদের।
আসলামপুর এলাকার সবজিচাষি ইব্রাহিম বলেন, ‘অন্যের জমি বর্গা নিয়া তিন একর জমিতে শসা, টমেটো, করলা চাষ করেছি। এতে খরচ হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। পাইকারদের কাছে গত সপ্তাহে শসা প্রতি কেজি ২০ টাকা, করলা ২৫ টাকা, টমেটো ২০ টাকা দরে বিক্রি করেছি। তবে খরার কারণে টমেটো গাছ প্রায় মরে গেছে। এত কম দামে সবজি বিক্রি হলে খরচ ওঠানো দায় হয়ে যাবে।’
চর মাদ্রাজ এলাকার সবজিচাষি জহির উদ্দিন বলেন, ‘আড়ত থেকে দাদন নিয়ে চার একর জমিতে করলা, শসা, বেগুন ও টমেটো চাষ করেছি। এতে ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। টমেটোর মৌসুম শেষের দিকে হলেও করলা, শসা ও বেগুনের আশানুরূপ দাম পাচ্ছি না। খরচ তুলতে হিমশিম খেতে হবে। অথচ আমাদের থেকে পাইকারেরা কম দামে সবজি কিনে দ্বিগুণ দামে পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করছেন।’
এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু আবদুল্লাহ বলেন, ‘কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেড়েছে। বিশেষ করে কাঁচা সবজির দাম বাড়ায় সাধারণ ভোক্তারা বিপাকে পড়েছেন। বাজার তদারকি চলমান রয়েছে। তবে কোনো ব্যবসায়ী নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪