জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
ডিপোতে মজুত কমে যাওয়ায় উত্তরাঞ্চলের আট জেলায় পেট্রলের সরবরাহ অস্বাভাবিক হারে কমে গেছে। এতে চাহিদা অনুযায়ী পেট্রল না পাওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছেন পরিবেশক ও পাম্পমালিকেরা। তাঁদের অভিযোগ, চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পেট্রল পাচ্ছেন তাঁরা।
তবে পেট্রলের কোনো সংকট নেই, এমন দাবি বিপিসির পার্বতীপুর রেল হেড অয়েল ডিপোর কর্মকর্তাদের।
সূত্রমতে, দীর্ঘদিন ধরে মৌলভীবাজারের রশিদপুর গ্যাসফিল্ড থেকে সড়কপথে পার্বতীপুর রেল হেড অয়েল ডিপোতে পেট্রল সরবরাহ দেওয়া হতো। পেট্রোবাংলার আওতাধীন তিন কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড এক দিন পরপর ট্যাংকলরিতে করে ৪ লাখ ৫ হাজার লিটার পেট্রল পার্বতীপুর রেলহেড অয়েল ডিপোতে পেট্রল সরবরাহ করত। এ ডিপো থেকে প্রতিদিন উত্তরাঞ্চলের আট জেলা ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, নীলফামারী, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, রংপুর ও গাইবান্ধার ৪৫০টি পেট্রলপাম্পে পেট্রল সরবরাহ করা হয়। এতে এই অঞ্চলের পেট্রলের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হতো। কিন্তু মাসখানেক ধরে রশিদপুর গ্যাসফিল্ড থেকে হঠাৎ পেট্রল আসা কমে যাওয়ায় ডিপোতে পেট্রলের সংকট দেখা দিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিপোর একজন কর্মকর্তা জানান, এক সপ্তাহ আগে প্রায় ৩ লাখ লিটার পেট্রল এসেছে এই ডিপোতে। সপ্তাহখানেক ধরে হঠাৎ পেট্রল আসা কমে যাওয়ায় সংকট তৈরি হয়েছে। পেট্রল নিতে আসা ট্যাংকলরিগুলো টার্মিনালে ৪-৫ দিন অপেক্ষা করেও পেট্রল পাচ্ছে না।
সৈয়দপুর ইকু ফিলিং স্টেশনের মালিক সিদ্দিকুল আলম বলেন, যেখানে দৈনিক ৯ হাজার লিটার পেট্রলের প্রয়োজন, সেখানে দুই দিন ২ থেকে ৩ হাজার লিটার পেট্রল সরবরাহ করছে কর্তৃপক্ষ। পেট্রল না পেয়ে ব্যবহারকারীরা রীতিমতো ক্ষুব্ধ। তাঁরা মূল্য বৃদ্ধি করার কৌশল হিসেবে দোষারোপ করছেন পাম্পমালিকদের।
নীলফামারী জেলা পেট্রলপাম্প মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. একরামুল হোসেন বলেন, ‘চাহিদার ৪ ভাগের মাত্র ১ ভাগ পেট্রল সরবরাহ পাচ্ছি। ইতিমধ্যে পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁওয়ে অনেক পেট্রলপাম্প মালিক তাঁদের পাম্প বন্ধ রেখেছেন। বর্তমানে প্রাপ্ত পেট্রল পর্যায়ক্রমে পাম্পমালিকদের সরবরাহ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
পার্বতীপুর অয়েল ডিপোর ইনচার্জ আজম খান বলেন, ডিপোতে পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা—এ তিন কোম্পানি থেকে সপ্তাহে ১০০ লরি পেট্রল আসত, সেখানে আসছে ৩০ লরি। মাসখানেক ধরে রশিদপুর গ্যাসফিল্ড থেকে হঠাৎ পেট্রল আসা কমে যাওয়ায় সংকট দেখা দিয়েছে। তবে ৩-৪ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
ডিপোতে মজুত কমে যাওয়ায় উত্তরাঞ্চলের আট জেলায় পেট্রলের সরবরাহ অস্বাভাবিক হারে কমে গেছে। এতে চাহিদা অনুযায়ী পেট্রল না পাওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছেন পরিবেশক ও পাম্পমালিকেরা। তাঁদের অভিযোগ, চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পেট্রল পাচ্ছেন তাঁরা।
তবে পেট্রলের কোনো সংকট নেই, এমন দাবি বিপিসির পার্বতীপুর রেল হেড অয়েল ডিপোর কর্মকর্তাদের।
সূত্রমতে, দীর্ঘদিন ধরে মৌলভীবাজারের রশিদপুর গ্যাসফিল্ড থেকে সড়কপথে পার্বতীপুর রেল হেড অয়েল ডিপোতে পেট্রল সরবরাহ দেওয়া হতো। পেট্রোবাংলার আওতাধীন তিন কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড এক দিন পরপর ট্যাংকলরিতে করে ৪ লাখ ৫ হাজার লিটার পেট্রল পার্বতীপুর রেলহেড অয়েল ডিপোতে পেট্রল সরবরাহ করত। এ ডিপো থেকে প্রতিদিন উত্তরাঞ্চলের আট জেলা ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, নীলফামারী, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, রংপুর ও গাইবান্ধার ৪৫০টি পেট্রলপাম্পে পেট্রল সরবরাহ করা হয়। এতে এই অঞ্চলের পেট্রলের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হতো। কিন্তু মাসখানেক ধরে রশিদপুর গ্যাসফিল্ড থেকে হঠাৎ পেট্রল আসা কমে যাওয়ায় ডিপোতে পেট্রলের সংকট দেখা দিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিপোর একজন কর্মকর্তা জানান, এক সপ্তাহ আগে প্রায় ৩ লাখ লিটার পেট্রল এসেছে এই ডিপোতে। সপ্তাহখানেক ধরে হঠাৎ পেট্রল আসা কমে যাওয়ায় সংকট তৈরি হয়েছে। পেট্রল নিতে আসা ট্যাংকলরিগুলো টার্মিনালে ৪-৫ দিন অপেক্ষা করেও পেট্রল পাচ্ছে না।
সৈয়দপুর ইকু ফিলিং স্টেশনের মালিক সিদ্দিকুল আলম বলেন, যেখানে দৈনিক ৯ হাজার লিটার পেট্রলের প্রয়োজন, সেখানে দুই দিন ২ থেকে ৩ হাজার লিটার পেট্রল সরবরাহ করছে কর্তৃপক্ষ। পেট্রল না পেয়ে ব্যবহারকারীরা রীতিমতো ক্ষুব্ধ। তাঁরা মূল্য বৃদ্ধি করার কৌশল হিসেবে দোষারোপ করছেন পাম্পমালিকদের।
নীলফামারী জেলা পেট্রলপাম্প মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. একরামুল হোসেন বলেন, ‘চাহিদার ৪ ভাগের মাত্র ১ ভাগ পেট্রল সরবরাহ পাচ্ছি। ইতিমধ্যে পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁওয়ে অনেক পেট্রলপাম্প মালিক তাঁদের পাম্প বন্ধ রেখেছেন। বর্তমানে প্রাপ্ত পেট্রল পর্যায়ক্রমে পাম্পমালিকদের সরবরাহ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
পার্বতীপুর অয়েল ডিপোর ইনচার্জ আজম খান বলেন, ডিপোতে পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা—এ তিন কোম্পানি থেকে সপ্তাহে ১০০ লরি পেট্রল আসত, সেখানে আসছে ৩০ লরি। মাসখানেক ধরে রশিদপুর গ্যাসফিল্ড থেকে হঠাৎ পেট্রল আসা কমে যাওয়ায় সংকট দেখা দিয়েছে। তবে ৩-৪ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪