অনুকূল আবহাওয়া, রোগবালাই ও পোকামাকড়ের খুব বেশি আক্রমণ না থাকায় চলতি বছর ঝিকরগাছায় বোরো-ইরি ধানের ভালো ফলনের আশা করছেন কৃষকেরা।
এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বোরো ধান চাষে কৃষকের বেগ পেতে হয়নি। বিশেষ করে রোগবালাই ও পোকার আক্রমণ একেবারে কম ছিল। তাই ফলন অন্যান্য বছরের চেয়ে অনেক বেশি হবে বলে আশা করছেন কৃষকেরা।
সব ঠিকঠাক থাকলে সপ্তাহ দুয়েক পরে কৃষক বোরো-ইরি ধানখেতে কাঁচি দেবেন।
উপজেলার মাঠজুড়ে শুধুই ধান খেত। দক্ষিণা বাতাসে ধানের সবুজ শিষ শণ শণ শব্দে যেন কৃষকের হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এ অবস্থায় বোরো ইরি ধানের সবুজ শিষে যেন দুলছে কৃষকের সোনালি স্বপ্ন।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের হিসাব মতে, উপজেলায় এ বছর বোরো-ইরি ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৮ হাজার ২০০ হেক্টর জমি। চাষ হয়েছে ১৮ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে। গত বছরের চেয়ে চলতি মৌসুমে ৯০০ হেক্টর জমিতে বেশি চাষ হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ হাজার ১৭৫ হেক্টর জমিতে উচ্চফলনশীল (উফশী), যার মধ্যে ব্রি ধান-৪৯ চার হাজার ৪০০ হেক্টর, বিনা-৭ এক হাজার ৪০০ হেক্টর, স্বর্ণা ৭ হাজার ২০০ হেক্টর ও প্রতীক ৩ হাজার ৬০০ হেক্টর এবং এক হাজার ৬৭৫ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড জাতের ধান চাষ হয়েছে। আরো কয়েক রকমের মোট ও চিকন জাতের ধানের চাষও হয়েছে কম-বেশি।
চাষের মতো ফলনেও লক্ষ্যমাত্রা ছাড়াবে বলে আশাবাদী কৃষকেরা। তবে কৃষকের আঙিনায় এই ধান উঠলে কাঙ্ক্ষিত দাম পেলে কৃষকের স্বপ্ন সোনালি হয়ে উঠবেন-এমনটি আশা করেছেন সবাই।
সরেজমিনে কথা হয় উপজেলার নিবাসখোল ইউনিয়নের বল্লা গ্রামের বোরোধান চাষি জিন্নাত আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এ বছর ৬ বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষ করেছি। এর মধ্যে ৫ বিঘা হাইব্রিড ও এক বিঘা উচ্চফলনশীল (উফশী) ধান। এ বছর প্রতি বিঘা বোরো চাষে অন্য বছরের চেয়ে খরচ একটু বেশি হয়েছ। কৃষি উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায়। তবে এ বছর আবহাওয়া অনুকূল থাকায় রাসায়নিক সার কম লেগেছে, পোকামাকড় ও রোগবালাই অনেকটা নেই বললেই চলে।’
বারবাকপুর গ্রামের আজিজুর রহমান বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সপ্তাহ দুয়েক পর ধান কাটব।’
উপজেলার নওয়ালী গ্রামের দিনমজুর বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘২৮ শতক জমি বর্গা নিয়ে ব্রি-২৮ জাতের বোরো ইরি ধানের চাষ করেছি।’
আজিজুর রহমান আরও বলেন, ‘ভালোভাবে ধান ঘরে তুলতে পারলে সারা বছর খেতে পারব। নিজের পরিশ্রম ও কিছু গচ্ছিত টাকায় এ ধান চাষ করেছি। এখন সব স্বপ্ন ওই ধান খেতে নিয়ে।’
ঝিকরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, ‘চলতি বছর আবহাওয়া বোরো ইরি চাষের উপযোগী। শেষ পর্যন্ত প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হলে বোরোর ফলন আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে।’
অনুকূল আবহাওয়া, রোগবালাই ও পোকামাকড়ের খুব বেশি আক্রমণ না থাকায় চলতি বছর ঝিকরগাছায় বোরো-ইরি ধানের ভালো ফলনের আশা করছেন কৃষকেরা।
এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বোরো ধান চাষে কৃষকের বেগ পেতে হয়নি। বিশেষ করে রোগবালাই ও পোকার আক্রমণ একেবারে কম ছিল। তাই ফলন অন্যান্য বছরের চেয়ে অনেক বেশি হবে বলে আশা করছেন কৃষকেরা।
সব ঠিকঠাক থাকলে সপ্তাহ দুয়েক পরে কৃষক বোরো-ইরি ধানখেতে কাঁচি দেবেন।
উপজেলার মাঠজুড়ে শুধুই ধান খেত। দক্ষিণা বাতাসে ধানের সবুজ শিষ শণ শণ শব্দে যেন কৃষকের হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এ অবস্থায় বোরো ইরি ধানের সবুজ শিষে যেন দুলছে কৃষকের সোনালি স্বপ্ন।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের হিসাব মতে, উপজেলায় এ বছর বোরো-ইরি ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৮ হাজার ২০০ হেক্টর জমি। চাষ হয়েছে ১৮ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে। গত বছরের চেয়ে চলতি মৌসুমে ৯০০ হেক্টর জমিতে বেশি চাষ হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ হাজার ১৭৫ হেক্টর জমিতে উচ্চফলনশীল (উফশী), যার মধ্যে ব্রি ধান-৪৯ চার হাজার ৪০০ হেক্টর, বিনা-৭ এক হাজার ৪০০ হেক্টর, স্বর্ণা ৭ হাজার ২০০ হেক্টর ও প্রতীক ৩ হাজার ৬০০ হেক্টর এবং এক হাজার ৬৭৫ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড জাতের ধান চাষ হয়েছে। আরো কয়েক রকমের মোট ও চিকন জাতের ধানের চাষও হয়েছে কম-বেশি।
চাষের মতো ফলনেও লক্ষ্যমাত্রা ছাড়াবে বলে আশাবাদী কৃষকেরা। তবে কৃষকের আঙিনায় এই ধান উঠলে কাঙ্ক্ষিত দাম পেলে কৃষকের স্বপ্ন সোনালি হয়ে উঠবেন-এমনটি আশা করেছেন সবাই।
সরেজমিনে কথা হয় উপজেলার নিবাসখোল ইউনিয়নের বল্লা গ্রামের বোরোধান চাষি জিন্নাত আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এ বছর ৬ বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষ করেছি। এর মধ্যে ৫ বিঘা হাইব্রিড ও এক বিঘা উচ্চফলনশীল (উফশী) ধান। এ বছর প্রতি বিঘা বোরো চাষে অন্য বছরের চেয়ে খরচ একটু বেশি হয়েছ। কৃষি উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায়। তবে এ বছর আবহাওয়া অনুকূল থাকায় রাসায়নিক সার কম লেগেছে, পোকামাকড় ও রোগবালাই অনেকটা নেই বললেই চলে।’
বারবাকপুর গ্রামের আজিজুর রহমান বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সপ্তাহ দুয়েক পর ধান কাটব।’
উপজেলার নওয়ালী গ্রামের দিনমজুর বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘২৮ শতক জমি বর্গা নিয়ে ব্রি-২৮ জাতের বোরো ইরি ধানের চাষ করেছি।’
আজিজুর রহমান আরও বলেন, ‘ভালোভাবে ধান ঘরে তুলতে পারলে সারা বছর খেতে পারব। নিজের পরিশ্রম ও কিছু গচ্ছিত টাকায় এ ধান চাষ করেছি। এখন সব স্বপ্ন ওই ধান খেতে নিয়ে।’
ঝিকরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, ‘চলতি বছর আবহাওয়া বোরো ইরি চাষের উপযোগী। শেষ পর্যন্ত প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হলে বোরোর ফলন আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৯ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪