নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদায়ী বছরের মানবাধিকার পরিস্থিতি খুব একটা সুখকর ছিল না। বরং ২০২০ সাল থেকেও বেড়েছে সহিংস ঘটনা। বিচারবহির্ভূত হত্যা, ধর্ষণ, রাজনৈতিক সংঘাতের সঙ্গে ২০২১ সালে যোগ হয়েছিল নির্বাচনী সহিংসতা। বিশেষ করে বছরের মাঝামাঝি থেকে শেষ দিন পর্যন্ত নির্বাচনী হানাহানি ছিল উল্লেখ করার মতো।
পুরো বছরের মানবাধিকার পরিস্থিতির চুলচেরা বিশ্লেষণ করে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) ও বাংলাদেশ পিস অবজারভেটরি সার্বিক অবস্থাকে উদ্বেগজনক বলেছে।
গতকাল শুক্রবার আলাদা সংবাদ সম্মেলনে আসক ও এমএসএফ জানায়, গত কয়েক বছরের চেয়েও ২০২১ সালের মানবাধিকার পরিস্থিতি সহনশীলতার বাইরে চলে গেছে।
আসকের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর দেশে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৮০ জন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন ৫১ জন।
ক্রসফায়ারের সমর্থনে সরকারের দায়িত্বশীল মন্ত্রীদের বক্তব্যের সমালোচনা করে আসক বলেছে, তাদের এ ধরনের বক্তব্য প্রকারান্তরে বিচারবহির্ভূত হত্যা বা ক্রসফায়ারকেই উৎসাহিত করেছে।
আসক জানায়, ২০২১ সালে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে নিহত হয়েছেন ৮ জন। এর মধ্যে গ্রেপ্তারের পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শারীরিক নির্যাতনে ৬ জন, হার্ট অ্যাটাকে ১ জন ও গ্রেপ্তারের আগে শারীরিক নির্যাতনে ১ জন নিহত হয়েছেন। এ বছর দেশের কারাগারগুলোতে অসুস্থতাসহ বিভিন্ন কারণে মারা গেছেন ৮১ জন। এর মধ্যে কয়েদি ২৯ জন, হাজতি ৫২ জন।
আসকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১ সালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণ, গুম ও নিখোঁজের শিকার হন ৭ জন। এর মধ্যে পরবর্তী সময়ে ৬ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন ১ জন।
২০২১ সালে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে ১৮ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। বছরজুড়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে নানা ঘটনায় গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন ২৮ জন।
আসকের তথ্য সংরক্ষণ ইউনিটের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১ সালে সারা দেশে ধর্ষণ ও সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১ হাজার ৩২১ জন নারী। বিভিন্ন ক্ষেত্রে যৌন হয়রানি ও উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছেন ১২৮ নারী। এসব ঘটনার প্রতিবাদ করতে গিয়ে নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হন ৭৭ পুরুষ।
রাজনৈতিক সহিংসতা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আসক জানায়, এ বছর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলসহ মোট ৯৩২টি রাজনৈতিক সংঘাতের ঘটনা ঘটে। এসব রাজনৈতিক সংঘাতে ১৫৭ জন নিহত ও ১০ হাজার ৮৩৩ জন আহত হয়েছেন। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের সহিংসতায় মারা গেছেন ১১৩ জন। আর আহতের সংখ্যা ৭ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এ ছাড়া পৌর ও সিটি করপোরেশন নির্বাচন ঘিরে ৮৩টি ঘটনায় ১৩ জন নিহত ও ৭৮৮ জন আহত হয়েছে।
আসকের তথ্য সংরক্ষণ ইউনিটের হিসাব অনুযায়ী, ২০২১ সালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সরকারি কর্মকর্তা, প্রভাবশালী ব্যক্তি, জনপ্রতিনিধি, সন্ত্রাসী, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের দ্বারা শারীরিক নির্যাতন, হামলা, মামলা, হুমকি, হয়রানিসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ২১০ জন সাংবাদিক।
বিকেলে এমএসএফ জানায়, বিদায়ী বছরে সারা দেশে ১ হাজার ৬৩৭ জন নারী ও শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। যার মধ্যে ৬৯২ জন নারী এবং ৯৪৫ শিশু ও কিশোরী। এ ছাড়া আসকের মতোই সংগঠনটি বিচারবহির্ভূত হত্যা, সীমান্তে হত্যাসহ মানবাধিকার পরিস্থিতির নানা দিক তুলে ধরেছে প্রতিবেদনে। এমএসএফের নির্বাহী প্রধান অ্যাডভোকেট সাইদুর রহমান প্রতিবেদনের মূল প্রবন্ধ পড়ে শোনান।
এমএসএফের প্রতিষ্ঠাতা সুলতানা কামাল বলেন, ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি তুলে ধরা মানেই সরকারের বিরুদ্ধে যাওয়া নয়। মানবাধিকার মূলত প্রতিদিনের চর্চার বিষয়। পারিবারিক থেকে সামাজিক জীবনে চলতে-ফিরতে এটির চর্চা করতে হবে। একই সঙ্গে রাষ্ট্রকে আমরা দায়ী করি তখন বলা হয় না তারা দায়ী নয়। কাজেই এই সমস্ত বিষয়ে একটি স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি, যদি আমরা মানসম্মত জীবনযাপন করতে চাই।’
এদিকে বাংলাদেশ পিস অভজারভেটরির প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত নভেম্বর মাসে দেশে ১ হাজার ১৬৪টি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে সহিংসতার ঘটনা ছিল ৬৯৯টি। এতে ২ হাজার ৫০০ জন গ্রেপ্তার, ৩ হাজার ১৯৩ জন আহত এবং ৩০৬ জন মারা যান।
এ ছাড়া ২০২০ সালের নভেম্বর মাসের তুলনায় গত নভেম্বর মাসে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা চার গুণ বেড়েছে। ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে গত নভেম্বর পর্যন্ত ৪৬টি বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪১ জন আহত এবং ৫০ জনের হতাহতের ঘটনা ঘটেছে আর গ্রেপ্তার হয়েছে ৭ জন।
সংস্থাগুলোর প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে মানবাধিকার আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইন ও সালিশ কেন্দ্রসহ অন্য মানবাধিকার সংস্থাগুলো প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা পুরো বছরে গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে করা হয়। ফলে এসব তথ্য শতভাগ সত্য। রাষ্ট্রের কোনো সেক্টরেই যখন দায়বদ্ধতা থাকে না, তখন মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি আশা করা যায় না।
বিদায়ী বছরের মানবাধিকার পরিস্থিতি খুব একটা সুখকর ছিল না। বরং ২০২০ সাল থেকেও বেড়েছে সহিংস ঘটনা। বিচারবহির্ভূত হত্যা, ধর্ষণ, রাজনৈতিক সংঘাতের সঙ্গে ২০২১ সালে যোগ হয়েছিল নির্বাচনী সহিংসতা। বিশেষ করে বছরের মাঝামাঝি থেকে শেষ দিন পর্যন্ত নির্বাচনী হানাহানি ছিল উল্লেখ করার মতো।
পুরো বছরের মানবাধিকার পরিস্থিতির চুলচেরা বিশ্লেষণ করে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) ও বাংলাদেশ পিস অবজারভেটরি সার্বিক অবস্থাকে উদ্বেগজনক বলেছে।
গতকাল শুক্রবার আলাদা সংবাদ সম্মেলনে আসক ও এমএসএফ জানায়, গত কয়েক বছরের চেয়েও ২০২১ সালের মানবাধিকার পরিস্থিতি সহনশীলতার বাইরে চলে গেছে।
আসকের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর দেশে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৮০ জন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন ৫১ জন।
ক্রসফায়ারের সমর্থনে সরকারের দায়িত্বশীল মন্ত্রীদের বক্তব্যের সমালোচনা করে আসক বলেছে, তাদের এ ধরনের বক্তব্য প্রকারান্তরে বিচারবহির্ভূত হত্যা বা ক্রসফায়ারকেই উৎসাহিত করেছে।
আসক জানায়, ২০২১ সালে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে নিহত হয়েছেন ৮ জন। এর মধ্যে গ্রেপ্তারের পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শারীরিক নির্যাতনে ৬ জন, হার্ট অ্যাটাকে ১ জন ও গ্রেপ্তারের আগে শারীরিক নির্যাতনে ১ জন নিহত হয়েছেন। এ বছর দেশের কারাগারগুলোতে অসুস্থতাসহ বিভিন্ন কারণে মারা গেছেন ৮১ জন। এর মধ্যে কয়েদি ২৯ জন, হাজতি ৫২ জন।
আসকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১ সালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণ, গুম ও নিখোঁজের শিকার হন ৭ জন। এর মধ্যে পরবর্তী সময়ে ৬ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন ১ জন।
২০২১ সালে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে ১৮ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। বছরজুড়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে নানা ঘটনায় গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন ২৮ জন।
আসকের তথ্য সংরক্ষণ ইউনিটের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১ সালে সারা দেশে ধর্ষণ ও সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১ হাজার ৩২১ জন নারী। বিভিন্ন ক্ষেত্রে যৌন হয়রানি ও উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছেন ১২৮ নারী। এসব ঘটনার প্রতিবাদ করতে গিয়ে নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হন ৭৭ পুরুষ।
রাজনৈতিক সহিংসতা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আসক জানায়, এ বছর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলসহ মোট ৯৩২টি রাজনৈতিক সংঘাতের ঘটনা ঘটে। এসব রাজনৈতিক সংঘাতে ১৫৭ জন নিহত ও ১০ হাজার ৮৩৩ জন আহত হয়েছেন। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের সহিংসতায় মারা গেছেন ১১৩ জন। আর আহতের সংখ্যা ৭ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এ ছাড়া পৌর ও সিটি করপোরেশন নির্বাচন ঘিরে ৮৩টি ঘটনায় ১৩ জন নিহত ও ৭৮৮ জন আহত হয়েছে।
আসকের তথ্য সংরক্ষণ ইউনিটের হিসাব অনুযায়ী, ২০২১ সালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সরকারি কর্মকর্তা, প্রভাবশালী ব্যক্তি, জনপ্রতিনিধি, সন্ত্রাসী, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের দ্বারা শারীরিক নির্যাতন, হামলা, মামলা, হুমকি, হয়রানিসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ২১০ জন সাংবাদিক।
বিকেলে এমএসএফ জানায়, বিদায়ী বছরে সারা দেশে ১ হাজার ৬৩৭ জন নারী ও শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। যার মধ্যে ৬৯২ জন নারী এবং ৯৪৫ শিশু ও কিশোরী। এ ছাড়া আসকের মতোই সংগঠনটি বিচারবহির্ভূত হত্যা, সীমান্তে হত্যাসহ মানবাধিকার পরিস্থিতির নানা দিক তুলে ধরেছে প্রতিবেদনে। এমএসএফের নির্বাহী প্রধান অ্যাডভোকেট সাইদুর রহমান প্রতিবেদনের মূল প্রবন্ধ পড়ে শোনান।
এমএসএফের প্রতিষ্ঠাতা সুলতানা কামাল বলেন, ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি তুলে ধরা মানেই সরকারের বিরুদ্ধে যাওয়া নয়। মানবাধিকার মূলত প্রতিদিনের চর্চার বিষয়। পারিবারিক থেকে সামাজিক জীবনে চলতে-ফিরতে এটির চর্চা করতে হবে। একই সঙ্গে রাষ্ট্রকে আমরা দায়ী করি তখন বলা হয় না তারা দায়ী নয়। কাজেই এই সমস্ত বিষয়ে একটি স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি, যদি আমরা মানসম্মত জীবনযাপন করতে চাই।’
এদিকে বাংলাদেশ পিস অভজারভেটরির প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত নভেম্বর মাসে দেশে ১ হাজার ১৬৪টি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে সহিংসতার ঘটনা ছিল ৬৯৯টি। এতে ২ হাজার ৫০০ জন গ্রেপ্তার, ৩ হাজার ১৯৩ জন আহত এবং ৩০৬ জন মারা যান।
এ ছাড়া ২০২০ সালের নভেম্বর মাসের তুলনায় গত নভেম্বর মাসে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা চার গুণ বেড়েছে। ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে গত নভেম্বর পর্যন্ত ৪৬টি বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪১ জন আহত এবং ৫০ জনের হতাহতের ঘটনা ঘটেছে আর গ্রেপ্তার হয়েছে ৭ জন।
সংস্থাগুলোর প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে মানবাধিকার আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইন ও সালিশ কেন্দ্রসহ অন্য মানবাধিকার সংস্থাগুলো প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা পুরো বছরে গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে করা হয়। ফলে এসব তথ্য শতভাগ সত্য। রাষ্ট্রের কোনো সেক্টরেই যখন দায়বদ্ধতা থাকে না, তখন মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি আশা করা যায় না।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫