মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার
এখন বোরো আবাদের ভরা মৌসুম। কৃষকেরা পুরোদমে চাষাবাদে নেমেছেন। অথচ সেচের অভাবে কক্সবাজার সদর ও রামুর চার ইউনিয়নের কয়েক হাজার কৃষক চাষাবাদে নামতে পারেননি। এতে এসব এলাকার তিন হাজার হেক্টর জমি অনাবাদি পড়ে আছে। তবে গতকাল রোববার বাঁধ নির্মাণ শেষ পর্যায়ে আনা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, যথাসময়ে বাঁকখালী নদীর ওপর নির্মিত সেচ বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় চাষাবাদ নিয়ে এ সমস্যায় পড়েছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, বাঁকখালী নদীর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) রাবার ড্যামটি অকেজো হয়ে পড়েছে। দরপত্রের পর ঠিক সময়ে কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
এলজিইডি সূত্র জানায়, সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের চান্দেরপাড়া এলাকার অকেজো রাবার ড্যামের পাশাপাশি কৃষকদের সেচ সুবিধার লক্ষ্যে ১ কোটি ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি দরপত্র আহ্বান করা হয়। কাজটি বাস্তবায়নে মোহাম্মদ ফারুক নামের একজন ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হয়।
স্থানীয় কৃষকেরা বলেন, এ বাঁধের ওপর নির্ভর করে সদর উপজেলার পিএমখালী, ঝিলংজা ও পৌরসভার কয়েকটি এলাকা এবং রামু উপজেলার চাকমারকুল ও মিঠাছড়ি ইউনিয়নের প্রায় তিন হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষ করা হয়। এতে জড়িত রয়েছেন প্রায় তিন হাজার কৃষক।
কৃষকেরা অভিযোগ করেন, ঠিকাদারের গাফিলতির কারণে বাঁধটি যথাসময়ে নির্মাণ করা যায়নি।
পিএমখালী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. শহিদুল্লাহ বলেন, বোরো আবাদের এখন আসল সময়। তবে পানির কারণে চাষিরা জমি তৈরি করতে পারছেন না। অথচ মৌসুম শুরুর আগেই বাঁধটি নির্মাণ শেষ করার কথা ছিল।
এদিকে ২৬ জানুয়ারি স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব বরাবর কৃষকেরা এর প্রতিকার চেয়ে আবেদন করেছেন।
পিএমখালীর মোস্তাক আহামদ বলেন, গত বছরও অসময়ে বাঁধ নির্মাণ করে সংশ্লিষ্টরা বিপুল অর্থ আত্মসাৎ করেছে। এ বছরও একই কাজে নেমেছে। চলতি বছর বোরো মৌসুমের শুরুতেই বাঁধ নির্মাণে তাগাদা দিয়ে কাজ হয়নি।
চাকমারকুল এলাকার কৃষক আবুল কাসেম ও মোহাম্মদ হোসেন বলেন, সেচের অভাবে তাঁরা মরিচ, ফুলকপি, টমেটোসহ শীতকালীন শবজি চাষ নিয়ে বেকায়দায় পড়েছেন। এতে অধিকাংশ কৃষকের লোকসান গুনতে হবে।
এ ব্যাপারে ঠিকাদার মোহাম্মদ ফারুক গাফিলতির অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, দু-তিন দফায় বাঁধের কাজ শেষ পর্যায়ে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু চূড়ান্তভাবে বাঁধের কাজ শেষ করা যায়নি। সামুদ্রিক জোয়ারের ধাক্কা ও একবার বৃষ্টির কারণে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে কক্সবাজার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী প্রতীক দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকালের মধ্যে বাঁধের কাজ শেষ করা হবে। আশা করি কৃষকদের সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে।’
এখন বোরো আবাদের ভরা মৌসুম। কৃষকেরা পুরোদমে চাষাবাদে নেমেছেন। অথচ সেচের অভাবে কক্সবাজার সদর ও রামুর চার ইউনিয়নের কয়েক হাজার কৃষক চাষাবাদে নামতে পারেননি। এতে এসব এলাকার তিন হাজার হেক্টর জমি অনাবাদি পড়ে আছে। তবে গতকাল রোববার বাঁধ নির্মাণ শেষ পর্যায়ে আনা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, যথাসময়ে বাঁকখালী নদীর ওপর নির্মিত সেচ বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় চাষাবাদ নিয়ে এ সমস্যায় পড়েছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, বাঁকখালী নদীর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) রাবার ড্যামটি অকেজো হয়ে পড়েছে। দরপত্রের পর ঠিক সময়ে কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
এলজিইডি সূত্র জানায়, সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের চান্দেরপাড়া এলাকার অকেজো রাবার ড্যামের পাশাপাশি কৃষকদের সেচ সুবিধার লক্ষ্যে ১ কোটি ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি দরপত্র আহ্বান করা হয়। কাজটি বাস্তবায়নে মোহাম্মদ ফারুক নামের একজন ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হয়।
স্থানীয় কৃষকেরা বলেন, এ বাঁধের ওপর নির্ভর করে সদর উপজেলার পিএমখালী, ঝিলংজা ও পৌরসভার কয়েকটি এলাকা এবং রামু উপজেলার চাকমারকুল ও মিঠাছড়ি ইউনিয়নের প্রায় তিন হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষ করা হয়। এতে জড়িত রয়েছেন প্রায় তিন হাজার কৃষক।
কৃষকেরা অভিযোগ করেন, ঠিকাদারের গাফিলতির কারণে বাঁধটি যথাসময়ে নির্মাণ করা যায়নি।
পিএমখালী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. শহিদুল্লাহ বলেন, বোরো আবাদের এখন আসল সময়। তবে পানির কারণে চাষিরা জমি তৈরি করতে পারছেন না। অথচ মৌসুম শুরুর আগেই বাঁধটি নির্মাণ শেষ করার কথা ছিল।
এদিকে ২৬ জানুয়ারি স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব বরাবর কৃষকেরা এর প্রতিকার চেয়ে আবেদন করেছেন।
পিএমখালীর মোস্তাক আহামদ বলেন, গত বছরও অসময়ে বাঁধ নির্মাণ করে সংশ্লিষ্টরা বিপুল অর্থ আত্মসাৎ করেছে। এ বছরও একই কাজে নেমেছে। চলতি বছর বোরো মৌসুমের শুরুতেই বাঁধ নির্মাণে তাগাদা দিয়ে কাজ হয়নি।
চাকমারকুল এলাকার কৃষক আবুল কাসেম ও মোহাম্মদ হোসেন বলেন, সেচের অভাবে তাঁরা মরিচ, ফুলকপি, টমেটোসহ শীতকালীন শবজি চাষ নিয়ে বেকায়দায় পড়েছেন। এতে অধিকাংশ কৃষকের লোকসান গুনতে হবে।
এ ব্যাপারে ঠিকাদার মোহাম্মদ ফারুক গাফিলতির অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, দু-তিন দফায় বাঁধের কাজ শেষ পর্যায়ে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু চূড়ান্তভাবে বাঁধের কাজ শেষ করা যায়নি। সামুদ্রিক জোয়ারের ধাক্কা ও একবার বৃষ্টির কারণে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে কক্সবাজার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী প্রতীক দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকালের মধ্যে বাঁধের কাজ শেষ করা হবে। আশা করি কৃষকদের সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫