কচুয়া (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
আগামী ৫ জানুয়ারি পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতীক হাতে পাওয়ার পর শুরু হয়েছে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার। গতকাল থেকেই প্রার্থীরা কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে নেমে পড়েছেন ভোটের প্রচারে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ ধাপে কচুয়া উপজেলার ১২ ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সোমবার উৎসবমুখর পরিবেশে চেয়ারম্যান পদে ৬৬, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১২০ ও সাধারণ সদস্য পদে ৫১৯ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের দলীয় প্রতীক ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দেওয়া হয়েছে প্রতীক।
এসব প্রতীক বরাদ্দ পেয়েই প্রচারে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন সব প্রার্থী। দীর্ঘদিন পর এ উপজেলায় দলীয় ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর অংশগ্রহণে নির্বাচন হওয়ায় অনেকটা উৎসবমুখর পরিবেশে দলীয় নেতা-কর্মীরা ব্যস্ত সময় পার করছে প্রচারে।
প্রতীক পেয়েই পথসভা ও গণসংযোগের মাধ্যমে প্রচারণায় নেমেছেন সব প্রার্থী। ১ নম্বর সাচার ইউপির চেয়ারম্যান পদে দুই জনপ্রিয় প্রার্থী মিন্নত আলী তালুকদার (নৌকা) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মনির হোসেনের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা দুজনেই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
নৌকার প্রার্থী মিন্নত আলী তালুকদার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। তাই আমি আশা করছি নেত্রীকে এই ইউপির নৌকা উপহার দেব।’
অন্যদিকে বর্তমান চেয়ারম্যান মনির হোসেন বলেন, ‘গত নির্বাচনে এখান থেকে আমি নৌকা প্রতীকে মনোনীত হয়ে জয়লাভ করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হই। এলাকায় আমি ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। তাই আমি জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।’
৮ নম্বর কাদলা ইউপিতে ৩ ‘হেভিওয়েট প্রার্থী’ ব্যাপক আলোচনায় রয়েছে। পাড়ার চা-দোকান থেকে সবখানে আলোচনা হচ্ছে, কে হচ্ছেন এই ইউপির ভবিষ্যৎ চেয়ারম্যান। এটি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের এলাকা। তাই পুরো উপজেলার সকল ইউনিয়নবাসীর নজর যেন এই ইউপি ঘিরে। কে হচ্ছেন এই ইউপির চেয়ারম্যান।
বর্তমান চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম লালু পুনরায় নৌকা প্রতীকে মনোনীত হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী নূর ই আলম রিহাত আনারস প্রতীক ও আবদুল হাই মোটরসাইকেল প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁরা ৩ জনই জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।
কথা হয় নূর ই আলম রিহাতের সমর্থক দোলোয়ারের সঙ্গে। তিনি জানান, করোনার ভয়ে জনপ্রতিনিধিরা যখন ঘর থেকে বের হচ্ছিল না তখন এই চেয়ারম্যান প্রার্থী নূর ই আলম রিহাত ভাই পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। তাই তাঁকে ভোট দেওয়ার মাধ্যমে এই ঋণের কিছুটা অংশ হলেও শোধ করতে চান তিনি।
কথা হয় আনারস প্রতীকের প্রার্থী নূর ই আলম রিহাতের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমার যতটুকু সম্ভব দীর্ঘ দুই বছর করোনাকালীন সময়ে এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সুখে-দুঃখে ছিলাম। আশা করি আগামী ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে এলাকাবাসী আমাকে আমার প্রতীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবে।’
অপর দিকে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম লালু বলেন, ‘গত দুই বার আমি এই ইউপির চেয়ারম্যান ছিলাম। আমি মনে করি এই ইউপির জনগণ আমাকে আবারও নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সহযোগিতা করবে।’
অপর দিকে কচুয়া সদর দক্ষিণ ইউপিতে প্রতীক পেয়েই নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলী আসগর মোটর শোভাযাত্রার মাধ্যমে গণসংযোগ শুরু করেন। তাঁর অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী জসিমউদ্দীন লিটন এবং উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সৈয়দ রবিউল ইসলাম রাছেল।
সরেজমিন এই উপজেলার ১২ ইউনিয়নে দেখা গেছে, সব ইউপিতেই গণসংযোগ, মিছিল-মিটিংয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতীক পাওয়া প্রার্থীরা। চেয়ারম্যানদের পাশাপাশি সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্য প্রার্থীরাও বসে নেই। তাঁরাও ব্যাপক গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। সকল ইউনিয়নের জনগণ নির্বাচনী উৎসবে মেতে উঠেছে। তবে সাধারণ ভোটারদের আশা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে নৌকা প্রতীক ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে মনে করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
এ ব্যাপারে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কর্মকর্তা কাজী আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ‘অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন গ্রহণের লক্ষ্যে আমরা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করছি।’
আগামী ৫ জানুয়ারি পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতীক হাতে পাওয়ার পর শুরু হয়েছে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার। গতকাল থেকেই প্রার্থীরা কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে নেমে পড়েছেন ভোটের প্রচারে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ ধাপে কচুয়া উপজেলার ১২ ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সোমবার উৎসবমুখর পরিবেশে চেয়ারম্যান পদে ৬৬, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১২০ ও সাধারণ সদস্য পদে ৫১৯ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের দলীয় প্রতীক ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দেওয়া হয়েছে প্রতীক।
এসব প্রতীক বরাদ্দ পেয়েই প্রচারে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন সব প্রার্থী। দীর্ঘদিন পর এ উপজেলায় দলীয় ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর অংশগ্রহণে নির্বাচন হওয়ায় অনেকটা উৎসবমুখর পরিবেশে দলীয় নেতা-কর্মীরা ব্যস্ত সময় পার করছে প্রচারে।
প্রতীক পেয়েই পথসভা ও গণসংযোগের মাধ্যমে প্রচারণায় নেমেছেন সব প্রার্থী। ১ নম্বর সাচার ইউপির চেয়ারম্যান পদে দুই জনপ্রিয় প্রার্থী মিন্নত আলী তালুকদার (নৌকা) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মনির হোসেনের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা দুজনেই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
নৌকার প্রার্থী মিন্নত আলী তালুকদার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। তাই আমি আশা করছি নেত্রীকে এই ইউপির নৌকা উপহার দেব।’
অন্যদিকে বর্তমান চেয়ারম্যান মনির হোসেন বলেন, ‘গত নির্বাচনে এখান থেকে আমি নৌকা প্রতীকে মনোনীত হয়ে জয়লাভ করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হই। এলাকায় আমি ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। তাই আমি জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।’
৮ নম্বর কাদলা ইউপিতে ৩ ‘হেভিওয়েট প্রার্থী’ ব্যাপক আলোচনায় রয়েছে। পাড়ার চা-দোকান থেকে সবখানে আলোচনা হচ্ছে, কে হচ্ছেন এই ইউপির ভবিষ্যৎ চেয়ারম্যান। এটি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের এলাকা। তাই পুরো উপজেলার সকল ইউনিয়নবাসীর নজর যেন এই ইউপি ঘিরে। কে হচ্ছেন এই ইউপির চেয়ারম্যান।
বর্তমান চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম লালু পুনরায় নৌকা প্রতীকে মনোনীত হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী নূর ই আলম রিহাত আনারস প্রতীক ও আবদুল হাই মোটরসাইকেল প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁরা ৩ জনই জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।
কথা হয় নূর ই আলম রিহাতের সমর্থক দোলোয়ারের সঙ্গে। তিনি জানান, করোনার ভয়ে জনপ্রতিনিধিরা যখন ঘর থেকে বের হচ্ছিল না তখন এই চেয়ারম্যান প্রার্থী নূর ই আলম রিহাত ভাই পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। তাই তাঁকে ভোট দেওয়ার মাধ্যমে এই ঋণের কিছুটা অংশ হলেও শোধ করতে চান তিনি।
কথা হয় আনারস প্রতীকের প্রার্থী নূর ই আলম রিহাতের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমার যতটুকু সম্ভব দীর্ঘ দুই বছর করোনাকালীন সময়ে এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সুখে-দুঃখে ছিলাম। আশা করি আগামী ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে এলাকাবাসী আমাকে আমার প্রতীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবে।’
অপর দিকে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম লালু বলেন, ‘গত দুই বার আমি এই ইউপির চেয়ারম্যান ছিলাম। আমি মনে করি এই ইউপির জনগণ আমাকে আবারও নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সহযোগিতা করবে।’
অপর দিকে কচুয়া সদর দক্ষিণ ইউপিতে প্রতীক পেয়েই নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলী আসগর মোটর শোভাযাত্রার মাধ্যমে গণসংযোগ শুরু করেন। তাঁর অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী জসিমউদ্দীন লিটন এবং উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সৈয়দ রবিউল ইসলাম রাছেল।
সরেজমিন এই উপজেলার ১২ ইউনিয়নে দেখা গেছে, সব ইউপিতেই গণসংযোগ, মিছিল-মিটিংয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতীক পাওয়া প্রার্থীরা। চেয়ারম্যানদের পাশাপাশি সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্য প্রার্থীরাও বসে নেই। তাঁরাও ব্যাপক গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। সকল ইউনিয়নের জনগণ নির্বাচনী উৎসবে মেতে উঠেছে। তবে সাধারণ ভোটারদের আশা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে নৌকা প্রতীক ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে মনে করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
এ ব্যাপারে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কর্মকর্তা কাজী আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ‘অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন গ্রহণের লক্ষ্যে আমরা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করছি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪