মুক্তাগাছা প্রতিনিধি
মুক্তাগাছা উপজেলার ২০টি সেলুনে খুদে পাঠাগার স্থাপন করা হয়েছে। এখন যে কেউ সেলুনে বসে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীসহ বিভিন্ন ধরনের বই পড়তে পারবেন।
মানুষ সেলুনে যায় চুল কাটাতে। অনেক সময় সেখানে বসে অপেক্ষা করতে হয়। অলস এই সময় কাজে লাগানোর জন্যই সেলুনে সেলুনে পাঠাগার স্থাপন করা হয়েছে। প্রাথমিক অবস্থায় জায়গা বেশি এবং ময়লা কম হবে এমন ২০টি সেলুন নির্বাচন করে সেগুলোতে স্থাপন করা হয়েছে এই পাঠাগার। পৌরসভার সীমানা এলাকায় ৬টি এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে ১৪টি সেলুনে স্থাপন করা হয়েছে এই সেলুন।
প্রতিটি সেলুনে ১৭টি বই দিয়ে প্রাথমিকভাবে শুরু করা এই পাঠাগারে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী, প্রধানমন্ত্রীর লেখা বই, সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ, জাহানারা ইমাম, হুমায়ূন আহমেদ, ড. জাফর ইকবাল, আনিসুল হকসহ অনেক প্রথিতযশা লেখকের বই রয়েছে। গত মাসের ১২ তারিখে ২০টি পাঠাগারে তাক ও বই হস্তান্তর করা হয়।
ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগের পেছনে রয়েছেন ময়মনসিংহ-৫ আসনের সাংসদ ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ। তাঁর নির্দেশনায় পাঠাগার স্থাপনের কাজ বাস্তবায়ন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্লাহ আল মনসুর।
কবি ও আবৃত্তি শিল্পী মিহির হারুন বলেন, বড্ড বেশি ভালো লাগছিল যখন দেখলাম উপজেলার পদুরবাড়ি বাজারে রমেশ চন্দ্র রবিদাসের সেলুনে চমৎকার একটি পাঠাগার। এটি আমাকে ভীষণ বিস্মিত করেছে। নিশ্চয়ই এটি একটি মহৎ উদ্যোগ।
ইউএনও আব্দুল্লাহ আল মনসুর বলেন, ‘কয়েক মাস আগে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ স্যার ফোন করে বললেন, ‘সেলুনের ওয়েটিং রুমে অপেক্ষায় থেকে অনেক মানুষের কর্মঘণ্টা নষ্ট হয়। প্রত্যেক সেলুনে খুদে পাঠাগার করলে কেমন হয়?’ ’ সেটাই ছিল আমাদের পরিকল্পনা। প্রাথমিক অবস্থায় আমরা ২০টি সেলুন খুঁজে বের করলাম। স্যার মন্ত্রণালয় থেকে প্রতি সেলুনের জন্য ১৭টি করে বই এবং তাক তৈরির টাকা পাঠালেন। আমরা কাজ শুরু করলাম। প্রতিমন্ত্রীর উপস্থিতিতে গত ১২ ডিসেম্বর বই এবং তাক হস্তান্তর করা হয়েছে।’
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, পাঠাগার একটি জাতির বিকাশ ও উন্নতির মানদণ্ড। বই পড়ার মাধ্যমে মানুষ জ্ঞানের রাজ্যের সঙ্গে পরিচিত হয়। মাদকমুক্ত ও আলোকিত সমাজ বিনির্মাণে পাঠাগারে বই পড়ার বিকল্প নেই। সেলুনে অপেক্ষারত মানুষের মূল্যবান সময়টুকু কাটুক বই পড়ার মাধ্যমে। নতুন প্রজন্মকে বই পড়ায় আগ্রহী করে তুলতে সেলুনের এ খুদে পাঠাগার ভূমিকা রাখবে।
মুক্তাগাছা উপজেলার ২০টি সেলুনে খুদে পাঠাগার স্থাপন করা হয়েছে। এখন যে কেউ সেলুনে বসে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীসহ বিভিন্ন ধরনের বই পড়তে পারবেন।
মানুষ সেলুনে যায় চুল কাটাতে। অনেক সময় সেখানে বসে অপেক্ষা করতে হয়। অলস এই সময় কাজে লাগানোর জন্যই সেলুনে সেলুনে পাঠাগার স্থাপন করা হয়েছে। প্রাথমিক অবস্থায় জায়গা বেশি এবং ময়লা কম হবে এমন ২০টি সেলুন নির্বাচন করে সেগুলোতে স্থাপন করা হয়েছে এই পাঠাগার। পৌরসভার সীমানা এলাকায় ৬টি এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে ১৪টি সেলুনে স্থাপন করা হয়েছে এই সেলুন।
প্রতিটি সেলুনে ১৭টি বই দিয়ে প্রাথমিকভাবে শুরু করা এই পাঠাগারে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী, প্রধানমন্ত্রীর লেখা বই, সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ, জাহানারা ইমাম, হুমায়ূন আহমেদ, ড. জাফর ইকবাল, আনিসুল হকসহ অনেক প্রথিতযশা লেখকের বই রয়েছে। গত মাসের ১২ তারিখে ২০টি পাঠাগারে তাক ও বই হস্তান্তর করা হয়।
ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগের পেছনে রয়েছেন ময়মনসিংহ-৫ আসনের সাংসদ ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ। তাঁর নির্দেশনায় পাঠাগার স্থাপনের কাজ বাস্তবায়ন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্লাহ আল মনসুর।
কবি ও আবৃত্তি শিল্পী মিহির হারুন বলেন, বড্ড বেশি ভালো লাগছিল যখন দেখলাম উপজেলার পদুরবাড়ি বাজারে রমেশ চন্দ্র রবিদাসের সেলুনে চমৎকার একটি পাঠাগার। এটি আমাকে ভীষণ বিস্মিত করেছে। নিশ্চয়ই এটি একটি মহৎ উদ্যোগ।
ইউএনও আব্দুল্লাহ আল মনসুর বলেন, ‘কয়েক মাস আগে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ স্যার ফোন করে বললেন, ‘সেলুনের ওয়েটিং রুমে অপেক্ষায় থেকে অনেক মানুষের কর্মঘণ্টা নষ্ট হয়। প্রত্যেক সেলুনে খুদে পাঠাগার করলে কেমন হয়?’ ’ সেটাই ছিল আমাদের পরিকল্পনা। প্রাথমিক অবস্থায় আমরা ২০টি সেলুন খুঁজে বের করলাম। স্যার মন্ত্রণালয় থেকে প্রতি সেলুনের জন্য ১৭টি করে বই এবং তাক তৈরির টাকা পাঠালেন। আমরা কাজ শুরু করলাম। প্রতিমন্ত্রীর উপস্থিতিতে গত ১২ ডিসেম্বর বই এবং তাক হস্তান্তর করা হয়েছে।’
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, পাঠাগার একটি জাতির বিকাশ ও উন্নতির মানদণ্ড। বই পড়ার মাধ্যমে মানুষ জ্ঞানের রাজ্যের সঙ্গে পরিচিত হয়। মাদকমুক্ত ও আলোকিত সমাজ বিনির্মাণে পাঠাগারে বই পড়ার বিকল্প নেই। সেলুনে অপেক্ষারত মানুষের মূল্যবান সময়টুকু কাটুক বই পড়ার মাধ্যমে। নতুন প্রজন্মকে বই পড়ায় আগ্রহী করে তুলতে সেলুনের এ খুদে পাঠাগার ভূমিকা রাখবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪