লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
লালমোহন উপজেলার চরভূতা ইউনিয়নের বাংলাবাজার ও রমাগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যে লালন খালের ওপরের সেতুটির পাটাতন ভেঙে গেছে। এ কারণে প্রায়ই ছোটখাটো দুর্ঘটনা ঘটছে। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলছে রিকশা, অটোরিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেল।
জানা যায়, সেতুটির মাঝখানে প্রায় ৩ বছর আগে ভেঙে যায়। স্থানীয়রা সেতুটির ওপর কাঠ দিয়ে কোনোরকমে চলাচল করছেন। ভাঙা সেতুটির কাঠের ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলছে রিকশা, ভ্যান, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে সেতুটির ওপর দিয়ে চলাচল করছে।
পূর্ব চর উমেদের স্থানীয় বাসিন্দা মুছা বলেন, ‘আমি প্রতিবন্ধী। একবার রিকশা নিয়ে যাওয়ার সময় রিকশা পড়ে যায়। এতে আমার মোবাইল ফোন খালের মধ্যে পড়ে গেছে। আমি আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছি।’
রমাগঞ্জ ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা হারুন অর রশিদ বলেন, ‘প্রতিনিয়ত এই সেতু দিয়ে কয়েক শ মানুষ আসা-যাওয়া করে। রমাগঞ্জ ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষজন প্রতিনিয়ত বাংলাবাজারে সব কাজে বাজারে আসতে হয় সেতুটির ওপর দিয়ে। ঝুঁকি নিয়ে আসা-যাওয়ার পথে সেতুটি ভাঙার কারণে অনেকে মানুষ বিভিন্ন দুর্ঘটনার পতিত হয়েছেন। আমি নিজেও ভাঙা জায়গায় পরে মারাত্মক আহত হয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা শুনেছি, সেতুটির দরপত্র (টেন্ডার) হয়েছে অনেক আগেই। কিন্তু ঠিকাদার কেন এখনো কাজ শুরু করেননি জানি না। কবে শুরু করবেন তাও জানি না।’
চরভূতা ইউনিয়ন ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পাট ওয়ারী বাড়ির রিয়াদ উদ্দিন রাসেল বলেন, ‘এই সেতুটি ২ ইউনিয়নের একমাত্র সংযোগ মাধ্যম। প্রতিদিন শত শত মানুষ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা এই সেতু দিয়ে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে আসা-যাওয়া করে। বড় কোনো দুর্ঘটনা না ঘটার আগেই সেতুটি ভেঙে নতুন করে নির্মাণ করা উচিত।’
বাংলাবাজার মাহমুদিয়া দাখিল মাদ্রাসার দশম শ্রেণির ছাত্রী আরজু, আহাদ, শাকিল, সুরাইয়া জানায়, সেতুর মাঝে ভাঙা। এই সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে তাদের অনেক ভয় লাগে।
লালমোহন উপজেলা প্রকৌশলী বিল্লাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়রন সেতু নির্মাণ প্রকল্প ও অনূর্ধ্ব ১০০ মিটার সেতু নির্মাণ প্রকল্পের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পেলে খুব শিগগিরই কাজ শুরু করা হবে।’
লালমোহন উপজেলার চরভূতা ইউনিয়নের বাংলাবাজার ও রমাগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যে লালন খালের ওপরের সেতুটির পাটাতন ভেঙে গেছে। এ কারণে প্রায়ই ছোটখাটো দুর্ঘটনা ঘটছে। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলছে রিকশা, অটোরিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেল।
জানা যায়, সেতুটির মাঝখানে প্রায় ৩ বছর আগে ভেঙে যায়। স্থানীয়রা সেতুটির ওপর কাঠ দিয়ে কোনোরকমে চলাচল করছেন। ভাঙা সেতুটির কাঠের ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলছে রিকশা, ভ্যান, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে সেতুটির ওপর দিয়ে চলাচল করছে।
পূর্ব চর উমেদের স্থানীয় বাসিন্দা মুছা বলেন, ‘আমি প্রতিবন্ধী। একবার রিকশা নিয়ে যাওয়ার সময় রিকশা পড়ে যায়। এতে আমার মোবাইল ফোন খালের মধ্যে পড়ে গেছে। আমি আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছি।’
রমাগঞ্জ ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা হারুন অর রশিদ বলেন, ‘প্রতিনিয়ত এই সেতু দিয়ে কয়েক শ মানুষ আসা-যাওয়া করে। রমাগঞ্জ ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষজন প্রতিনিয়ত বাংলাবাজারে সব কাজে বাজারে আসতে হয় সেতুটির ওপর দিয়ে। ঝুঁকি নিয়ে আসা-যাওয়ার পথে সেতুটি ভাঙার কারণে অনেকে মানুষ বিভিন্ন দুর্ঘটনার পতিত হয়েছেন। আমি নিজেও ভাঙা জায়গায় পরে মারাত্মক আহত হয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা শুনেছি, সেতুটির দরপত্র (টেন্ডার) হয়েছে অনেক আগেই। কিন্তু ঠিকাদার কেন এখনো কাজ শুরু করেননি জানি না। কবে শুরু করবেন তাও জানি না।’
চরভূতা ইউনিয়ন ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পাট ওয়ারী বাড়ির রিয়াদ উদ্দিন রাসেল বলেন, ‘এই সেতুটি ২ ইউনিয়নের একমাত্র সংযোগ মাধ্যম। প্রতিদিন শত শত মানুষ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা এই সেতু দিয়ে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে আসা-যাওয়া করে। বড় কোনো দুর্ঘটনা না ঘটার আগেই সেতুটি ভেঙে নতুন করে নির্মাণ করা উচিত।’
বাংলাবাজার মাহমুদিয়া দাখিল মাদ্রাসার দশম শ্রেণির ছাত্রী আরজু, আহাদ, শাকিল, সুরাইয়া জানায়, সেতুর মাঝে ভাঙা। এই সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে তাদের অনেক ভয় লাগে।
লালমোহন উপজেলা প্রকৌশলী বিল্লাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়রন সেতু নির্মাণ প্রকল্প ও অনূর্ধ্ব ১০০ মিটার সেতু নির্মাণ প্রকল্পের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পেলে খুব শিগগিরই কাজ শুরু করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৬ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪