ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলায় বৃষ্টির অভাবে শ্যালো মেশিনে সেচ দিয়ে আমনের চারা রোপণ করছেন কৃষক। উপজেলায় বর্ষার ভর মৌসুমে বৃষ্টির দেখা মেলেনি গত তিন সপ্তাহের বেশি সময়। উল্টো দাবদাহে পুড়ছে রোপা আমনের বীজতলা। মাঝেমধ্যে একটু বৃষ্টি হলেও তা কাজে আসছে না কৃষকের। ফলে বাধ্য হয়ে সেচ দিয়ে জমি চাষ করছেন কৃষক। তবে আবহাওয়া অফিসের একটি সূত্র জানায়, কয়েক দিনের মধ্যে বৃষ্টি হবে। বৃষ্টির পর ঠিকমতো সার, কীটনাশক প্রয়োগ করলে ফসল উৎপাদনে ঘাটতি হবে না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেকেন্দার আলী বলেন, চলতি আমন মৌসুমে ২০ হাজার ৪৪৩ হেক্টর জমিতে চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বৃষ্টির কারণে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কোনো ঘাটতি হবে না। ইতোমধ্যে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমিতে চারা লাগানো হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কৃষকদের সেচ দিয়ে আমনের চারা রোপণের দৃশ্য দেখা গেছে। ফলে অনেকে শ্রমিকসংকটের কারণে শ্যালো মেশিন দিয়ে জমিতে পানি দিয়েও চারা রোপণ করতে পারছেন না।
উপজেলার রামডাঙ্গা গ্রামের কৃষক কবির ইসলাম বলেন, ধানের জমিতে পানির অভাবে মাটি ফেটে চৌচির হয়ে পড়েছে। অব্যাহত লোডশেডিং আর বৃষ্টি না হওয়ায় তাকে ডিজেলচালিত শ্যালো মেশিন প্রতি ঘণ্টা ১৫০ টাকা হিসেবে জমিতে পানি দিয়ে চারা রোপণ করতে হচ্ছে। শ্যালো মেশিন দিয়ে সেচ দিতে গিয়ে খরচ পড়ছে অনেক। ধান বিক্রি করেও খরচ ওঠানো যাবে না।
আব্দুর রহিম, জশিয়ার, নুর আলোমসহ গ্রামের কয়েকজন কৃষক জানান, বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করতে করতে রোপণের সময় চলে যাচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে শ্যালো মালিকের কাছে বিঘাপ্রতি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দিয়ে জমিতে পানি দিয়েছেন। প্রতিবছর এ সময় প্রচুর বৃষ্টি হলেও এবার তা না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন বলে জানান তারা।
উপজেলার খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের বগার্চাষি আরিফ হোসেন বলেন, ধানের যে দাম, এতে জমিতে শ্যালো মেশিন দিয়ে পানি দিয়া আবাদ করব না। আবাদ করলে লাভ হবে না। খাটাখাটনি ফাও, খরচের টাকা উঠবে না।
তিস্তা নদীর তীরবর্তী দোহলপাড়া গ্রামের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম জানান, এবার আগাম বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় রোপা আমনের বীজতলা নষ্ট হয়ে গেছে। পরে পানি নেমে গেলে আবারও বীজ রোপণ করলে এখন তা আবার দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে।
নীলফামারীর ডিমলায় বৃষ্টির অভাবে শ্যালো মেশিনে সেচ দিয়ে আমনের চারা রোপণ করছেন কৃষক। উপজেলায় বর্ষার ভর মৌসুমে বৃষ্টির দেখা মেলেনি গত তিন সপ্তাহের বেশি সময়। উল্টো দাবদাহে পুড়ছে রোপা আমনের বীজতলা। মাঝেমধ্যে একটু বৃষ্টি হলেও তা কাজে আসছে না কৃষকের। ফলে বাধ্য হয়ে সেচ দিয়ে জমি চাষ করছেন কৃষক। তবে আবহাওয়া অফিসের একটি সূত্র জানায়, কয়েক দিনের মধ্যে বৃষ্টি হবে। বৃষ্টির পর ঠিকমতো সার, কীটনাশক প্রয়োগ করলে ফসল উৎপাদনে ঘাটতি হবে না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেকেন্দার আলী বলেন, চলতি আমন মৌসুমে ২০ হাজার ৪৪৩ হেক্টর জমিতে চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বৃষ্টির কারণে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কোনো ঘাটতি হবে না। ইতোমধ্যে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমিতে চারা লাগানো হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কৃষকদের সেচ দিয়ে আমনের চারা রোপণের দৃশ্য দেখা গেছে। ফলে অনেকে শ্রমিকসংকটের কারণে শ্যালো মেশিন দিয়ে জমিতে পানি দিয়েও চারা রোপণ করতে পারছেন না।
উপজেলার রামডাঙ্গা গ্রামের কৃষক কবির ইসলাম বলেন, ধানের জমিতে পানির অভাবে মাটি ফেটে চৌচির হয়ে পড়েছে। অব্যাহত লোডশেডিং আর বৃষ্টি না হওয়ায় তাকে ডিজেলচালিত শ্যালো মেশিন প্রতি ঘণ্টা ১৫০ টাকা হিসেবে জমিতে পানি দিয়ে চারা রোপণ করতে হচ্ছে। শ্যালো মেশিন দিয়ে সেচ দিতে গিয়ে খরচ পড়ছে অনেক। ধান বিক্রি করেও খরচ ওঠানো যাবে না।
আব্দুর রহিম, জশিয়ার, নুর আলোমসহ গ্রামের কয়েকজন কৃষক জানান, বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করতে করতে রোপণের সময় চলে যাচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে শ্যালো মালিকের কাছে বিঘাপ্রতি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দিয়ে জমিতে পানি দিয়েছেন। প্রতিবছর এ সময় প্রচুর বৃষ্টি হলেও এবার তা না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন বলে জানান তারা।
উপজেলার খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের বগার্চাষি আরিফ হোসেন বলেন, ধানের যে দাম, এতে জমিতে শ্যালো মেশিন দিয়ে পানি দিয়া আবাদ করব না। আবাদ করলে লাভ হবে না। খাটাখাটনি ফাও, খরচের টাকা উঠবে না।
তিস্তা নদীর তীরবর্তী দোহলপাড়া গ্রামের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম জানান, এবার আগাম বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় রোপা আমনের বীজতলা নষ্ট হয়ে গেছে। পরে পানি নেমে গেলে আবারও বীজ রোপণ করলে এখন তা আবার দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪