আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি
আগৈলঝাড়ায় ৪৮ লাখ টাকা ব্যয়ে দুটি সেতু নির্মাণ করা হলেও সংযোগ সড়ক নেই। তাই এগুলো কোনো কাজে আসছে না এলাকাবাসীর।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বাকাল ইউনিয়নের বাকাল গ্রামের পলক ডাক্তারের বাড়ির পূর্বপাশের খালের ওপরে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে ২৪ লাখ ৬৮ হাজার ৯১৫ টাকায় ৩০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৪ ফুট প্রস্থের একটি সেতু নির্মাণ করে মেসার্স ইয়াসিন ট্রেডার্স নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সেখানে গিয়ে দেখা গেছে, উত্তর-দক্ষিণে নির্মাণাধীন ওই সেতুর সামনে লোকজন চলাচলের জন্য সংযোগ সড়ক নেই। সেতুর উত্তর পাশে রয়েছে একটি নালা, তারপরে রয়েছে ফসলি মাঠের জমি।
অন্য সেতুটি ২০১৫ সালে আগৈলঝাড়া রাজিহার সড়কের রহিম মোল্লার বাড়ি সংলগ্ন খালের ওপর ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে প্রায় ২২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়। ওই সেতুর পশ্চিম পাশে ধানের জমি। নেই কোনো সংযোগ সড়ক। সেতুর নিচে রয়েছে ছোট একটি নালা।
দুটি সেতুই নির্মাণ করা হয়েছেত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে
স্থানীয় করিম সরদার জানান, লাখ লাখ টাকা খরচ করে সেতু নির্মাণ করলেও এলাকাবাসীর কোনো কাজে আসছে না। দুটি সেতুরই সংযোগ সড়ক নেই।
গুরুত্বপূর্ণ স্থান বাদ দিয়ে সেতু দুটি নির্মাণ করায় স্থানীয়দের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মোশররফ হোসেন জানান, প্রকল্প বাস্তবায়নের স্থান নির্ধারণ প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস করে না। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি প্রকল্প ও বাস্তবায়নের স্থান নির্ধারণ করে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয় অনুমোদন করলে ওই স্থানে কাজ শুরু করা হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমি সদ্য যোগদান করেছি। এই দুটি সেতুর ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। তবে সেতু দুটির সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য অতি দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আগৈলঝাড়ায় ৪৮ লাখ টাকা ব্যয়ে দুটি সেতু নির্মাণ করা হলেও সংযোগ সড়ক নেই। তাই এগুলো কোনো কাজে আসছে না এলাকাবাসীর।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বাকাল ইউনিয়নের বাকাল গ্রামের পলক ডাক্তারের বাড়ির পূর্বপাশের খালের ওপরে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে ২৪ লাখ ৬৮ হাজার ৯১৫ টাকায় ৩০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৪ ফুট প্রস্থের একটি সেতু নির্মাণ করে মেসার্স ইয়াসিন ট্রেডার্স নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সেখানে গিয়ে দেখা গেছে, উত্তর-দক্ষিণে নির্মাণাধীন ওই সেতুর সামনে লোকজন চলাচলের জন্য সংযোগ সড়ক নেই। সেতুর উত্তর পাশে রয়েছে একটি নালা, তারপরে রয়েছে ফসলি মাঠের জমি।
অন্য সেতুটি ২০১৫ সালে আগৈলঝাড়া রাজিহার সড়কের রহিম মোল্লার বাড়ি সংলগ্ন খালের ওপর ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে প্রায় ২২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়। ওই সেতুর পশ্চিম পাশে ধানের জমি। নেই কোনো সংযোগ সড়ক। সেতুর নিচে রয়েছে ছোট একটি নালা।
দুটি সেতুই নির্মাণ করা হয়েছেত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে
স্থানীয় করিম সরদার জানান, লাখ লাখ টাকা খরচ করে সেতু নির্মাণ করলেও এলাকাবাসীর কোনো কাজে আসছে না। দুটি সেতুরই সংযোগ সড়ক নেই।
গুরুত্বপূর্ণ স্থান বাদ দিয়ে সেতু দুটি নির্মাণ করায় স্থানীয়দের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মোশররফ হোসেন জানান, প্রকল্প বাস্তবায়নের স্থান নির্ধারণ প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস করে না। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি প্রকল্প ও বাস্তবায়নের স্থান নির্ধারণ করে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয় অনুমোদন করলে ওই স্থানে কাজ শুরু করা হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমি সদ্য যোগদান করেছি। এই দুটি সেতুর ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। তবে সেতু দুটির সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য অতি দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪