ত্রিশাল প্রতিনিধি
ত্রিশালে নজরুল সেনা স্কুলে প্রবেশের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতার তৈরি করায় শিক্ষার্থীরা স্কুলে না গিয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরে মানববন্ধন করেছে। রাস্তা খুলে দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন শেষে তারা ইউএনও ও মেয়র বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে বলে জানা গেছে। গতকাল রোববার এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রোববার সকালে শিক্ষার্থীরা স্কুলে গিয়ে দেখে, প্রবেশের রাস্তায় বাউন্ডারি করে দেয়াল তুলে দেওয়া হয়েছে। এ সময় তারা স্কুলে প্রবেশ করতে না পেরে ত্রিশাল উপজেলা পরিষদ চত্বরে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নেয়। মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা স্কুলের রাস্তা খুল দেওয়ার দাবিতে ইউএনও ও মেয়র বরাবর স্মারকলিপি দেয়।
সরেজমিনে জানা যায়, কয়েক বছর ধরে রাস্তাটি নজরুল সেনা স্কুলের শিক্ষার্থী ও এলাকার প্রায় অর্ধশতাধিক পরিবার ব্যবহার করত। তবে দেয়াল নির্মাণ করায় রাস্তাটি বন্ধ রয়েছে। এতে স্কুলের প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী ও ওই পরিবারগুলো ভোগান্তিতে পড়েছে।
স্কুলের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী তামিমের কথায়, ‘রাস্তা বন্ধ করায় আমরা খুব বেকায়দায় পড়েছি। এখন স্কুলের পেছন দিয়ে অনেক কাঁদা মাড়িয়ে আসা-যাওয়া করতে হবে।’
নজরুল সেনা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আবুল কাশেম বলেন, ‘অনেক বছর ধরে যে রাস্তা ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসা-যাওয়া করে, সেই রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে একটি পক্ষ। স্কুলের শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দারা আজ উপজেলা পরিষদে গিয়ে এর প্রতিবাদ জানিয়েছে। একটি স্মারকলিপিও দিয়েছি।’
জমির মালিক রফিকুল ইসলাম বিএসসি বলেন, ‘আমার কেনা জমিতে আমি দেয়াল তুলেছি। আগে নজরুল সেনা স্কুলের কাছে আমার অংশটুকু ভাড়া দেওয়া ছিল। তারা এখন আর ভাড়া নিচ্ছে না। তাই আমি একটি মাদ্রাসা পরিচালনা করার জন্য আবার ভাড়া দিয়েছি। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য এই বাউন্ডারি করতে হয়েছে। তবে স্কুলে যাতায়াতের জন্য দেয়াল ভেঙে আড়াই ফুটের একটি রাস্তা রেখেছি।’
ত্রিশালের ইউএনও মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘স্কুলের শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দারা এসেছিল জানতে পেরে আমি সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) তাদের বক্তব্য শোনার জন্য পাঠিয়েছিলাম।’
ত্রিশালে নজরুল সেনা স্কুলে প্রবেশের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতার তৈরি করায় শিক্ষার্থীরা স্কুলে না গিয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরে মানববন্ধন করেছে। রাস্তা খুলে দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন শেষে তারা ইউএনও ও মেয়র বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে বলে জানা গেছে। গতকাল রোববার এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রোববার সকালে শিক্ষার্থীরা স্কুলে গিয়ে দেখে, প্রবেশের রাস্তায় বাউন্ডারি করে দেয়াল তুলে দেওয়া হয়েছে। এ সময় তারা স্কুলে প্রবেশ করতে না পেরে ত্রিশাল উপজেলা পরিষদ চত্বরে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নেয়। মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা স্কুলের রাস্তা খুল দেওয়ার দাবিতে ইউএনও ও মেয়র বরাবর স্মারকলিপি দেয়।
সরেজমিনে জানা যায়, কয়েক বছর ধরে রাস্তাটি নজরুল সেনা স্কুলের শিক্ষার্থী ও এলাকার প্রায় অর্ধশতাধিক পরিবার ব্যবহার করত। তবে দেয়াল নির্মাণ করায় রাস্তাটি বন্ধ রয়েছে। এতে স্কুলের প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী ও ওই পরিবারগুলো ভোগান্তিতে পড়েছে।
স্কুলের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী তামিমের কথায়, ‘রাস্তা বন্ধ করায় আমরা খুব বেকায়দায় পড়েছি। এখন স্কুলের পেছন দিয়ে অনেক কাঁদা মাড়িয়ে আসা-যাওয়া করতে হবে।’
নজরুল সেনা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আবুল কাশেম বলেন, ‘অনেক বছর ধরে যে রাস্তা ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসা-যাওয়া করে, সেই রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে একটি পক্ষ। স্কুলের শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দারা আজ উপজেলা পরিষদে গিয়ে এর প্রতিবাদ জানিয়েছে। একটি স্মারকলিপিও দিয়েছি।’
জমির মালিক রফিকুল ইসলাম বিএসসি বলেন, ‘আমার কেনা জমিতে আমি দেয়াল তুলেছি। আগে নজরুল সেনা স্কুলের কাছে আমার অংশটুকু ভাড়া দেওয়া ছিল। তারা এখন আর ভাড়া নিচ্ছে না। তাই আমি একটি মাদ্রাসা পরিচালনা করার জন্য আবার ভাড়া দিয়েছি। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য এই বাউন্ডারি করতে হয়েছে। তবে স্কুলে যাতায়াতের জন্য দেয়াল ভেঙে আড়াই ফুটের একটি রাস্তা রেখেছি।’
ত্রিশালের ইউএনও মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘স্কুলের শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দারা এসেছিল জানতে পেরে আমি সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) তাদের বক্তব্য শোনার জন্য পাঠিয়েছিলাম।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৫ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪