সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুর বাজারে অতিরিক্ত টাকা দিয়েও মিলছে না সয়াবিন তেল। কিছু দোকানে থাকলেও তেলের সঙ্গে অন্য পণ্য কেনার শর্ত জুড়ে দিচ্ছেন দোকানিরা। অন্যথায় তেল বিক্রি করছেন না তাঁরা। খুচরা বিক্রেতারা জানান, কিছুদিন ধরে বাজারজাতকারী কোম্পানিগুলো চাহিদা অনুযায়ী তেল সরবরাহ না করায় সয়াবিন তেলের এ সংকট তৈরি হয়েছে।
অন্যদিকে কয়েকজন তেলের পাইকারি বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০০ লিটার খোলা সয়াবিন তেলের ব্যারেলের দাম এক সপ্তাহ আগে ছিল ২৮ হাজার টাকা। এখন তা ৩৩ হাজার টাকা। এরপরও কোম্পানিকে অগ্রিম টাকা পাঠিয়েও তাঁরা চাহিদামতো তেল পাচ্ছেন না। খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিপ্তরের নীলফামারীর উপ-সহকারী পরিচালক শফিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হবে। যারা সয়াবিন তেল গুদামজাত করে রেখে কৃত্রিম সংকটের সৃষ্টি করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ দোকানেই নেই সয়াবিন তেল। ক্রেতারা তেলের জন্য এক দোকান থেকে আরেক দোকানে ঘুরছেন। সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা গেট বাজারে সয়াবিন তেল কিনতে এসেছেন আসলাম হোসেন। তিনি বলেন, ‘আটটি দোকান ঘুরে একটিতে তেল পেয়েছি। কিন্তু দোকানদার সয়াবিন তেলের সঙ্গে বাড়তি পণ্য কিনতে বাধ্য করছেন। না হলে তেল বিক্রি করছেন না। আমরা সাধারণ ক্রেতারা বিপদে আছি।’
শহরের সাহেবপাড়া এলাকার বাসিন্দা আব্দুর রউফ স্ত্রীসহ বাজারের এসেছেন তেল কিনতে। তাঁরা বলেন, ‘কয়েকটি দোকান ঘুরে তেল না পেয়ে খালি হাতেই ঘরে ফিরছি।’ সরকারের মনিটরিং না থাকাকেই কৃত্রিম সংকটের জন্য দুষছেন তাঁরা।
শহরের ইসলামবাগ এলাকার খুচরা মুদিদোকানি মতিউর রহমান বলেন, তাঁর দোকানে মাত্র তিন বোতল সয়াবিন তেল আছে। তেলের চাহিদা জানিয়ে সরবরাহের জন্য ভোজ্যতেল কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধিদের অনুরোধ করা হয়েছে।
গোলাহাট এলাকার আশরাফুল হোসেন নামে এক দোকানি বলেন, ‘সয়াবিন তেল বাজারজাতকারী কোম্পানিগুলো গত এক সপ্তাহ দোকানে তেল সরবরাহ করেনি। এ জন্য দোকানে তেল ফুরিয়ে গেছে। বিক্রয় প্রতিনিধিদের অনেক অনুরোধের পর আজ (রোববার) দুপুরে মাত্র পাঁচ কার্টন তেল দিয়ে গেছেন। তা-ও চুক্তি সাপেক্ষে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চুক্তিমতো একটি কোম্পানির তেলের সঙ্গে মরিচের গুঁড়ার প্যাকেট নিতে হয়েছে। আরেকটি কোম্পানির তেলের সঙ্গে বাধ্যতামূলক চা পাতার প্যাকেট নিতে হয়েছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি ভোজ্যতেল কোম্পানির এক বিক্রয় প্রতিনিধি বলেন, তিনি একজন সাধারণ কর্মচারী। কেন তেল কম সরবরাহ করা হচ্ছে, তা ডিস্ট্রিবিউটর ও কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভালো বলতে পারবেন। এ বিষয় তিনি কিছুই বলতে পারবেন না।
নীলফামারীর সৈয়দপুর বাজারে অতিরিক্ত টাকা দিয়েও মিলছে না সয়াবিন তেল। কিছু দোকানে থাকলেও তেলের সঙ্গে অন্য পণ্য কেনার শর্ত জুড়ে দিচ্ছেন দোকানিরা। অন্যথায় তেল বিক্রি করছেন না তাঁরা। খুচরা বিক্রেতারা জানান, কিছুদিন ধরে বাজারজাতকারী কোম্পানিগুলো চাহিদা অনুযায়ী তেল সরবরাহ না করায় সয়াবিন তেলের এ সংকট তৈরি হয়েছে।
অন্যদিকে কয়েকজন তেলের পাইকারি বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০০ লিটার খোলা সয়াবিন তেলের ব্যারেলের দাম এক সপ্তাহ আগে ছিল ২৮ হাজার টাকা। এখন তা ৩৩ হাজার টাকা। এরপরও কোম্পানিকে অগ্রিম টাকা পাঠিয়েও তাঁরা চাহিদামতো তেল পাচ্ছেন না। খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিপ্তরের নীলফামারীর উপ-সহকারী পরিচালক শফিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হবে। যারা সয়াবিন তেল গুদামজাত করে রেখে কৃত্রিম সংকটের সৃষ্টি করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ দোকানেই নেই সয়াবিন তেল। ক্রেতারা তেলের জন্য এক দোকান থেকে আরেক দোকানে ঘুরছেন। সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা গেট বাজারে সয়াবিন তেল কিনতে এসেছেন আসলাম হোসেন। তিনি বলেন, ‘আটটি দোকান ঘুরে একটিতে তেল পেয়েছি। কিন্তু দোকানদার সয়াবিন তেলের সঙ্গে বাড়তি পণ্য কিনতে বাধ্য করছেন। না হলে তেল বিক্রি করছেন না। আমরা সাধারণ ক্রেতারা বিপদে আছি।’
শহরের সাহেবপাড়া এলাকার বাসিন্দা আব্দুর রউফ স্ত্রীসহ বাজারের এসেছেন তেল কিনতে। তাঁরা বলেন, ‘কয়েকটি দোকান ঘুরে তেল না পেয়ে খালি হাতেই ঘরে ফিরছি।’ সরকারের মনিটরিং না থাকাকেই কৃত্রিম সংকটের জন্য দুষছেন তাঁরা।
শহরের ইসলামবাগ এলাকার খুচরা মুদিদোকানি মতিউর রহমান বলেন, তাঁর দোকানে মাত্র তিন বোতল সয়াবিন তেল আছে। তেলের চাহিদা জানিয়ে সরবরাহের জন্য ভোজ্যতেল কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধিদের অনুরোধ করা হয়েছে।
গোলাহাট এলাকার আশরাফুল হোসেন নামে এক দোকানি বলেন, ‘সয়াবিন তেল বাজারজাতকারী কোম্পানিগুলো গত এক সপ্তাহ দোকানে তেল সরবরাহ করেনি। এ জন্য দোকানে তেল ফুরিয়ে গেছে। বিক্রয় প্রতিনিধিদের অনেক অনুরোধের পর আজ (রোববার) দুপুরে মাত্র পাঁচ কার্টন তেল দিয়ে গেছেন। তা-ও চুক্তি সাপেক্ষে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চুক্তিমতো একটি কোম্পানির তেলের সঙ্গে মরিচের গুঁড়ার প্যাকেট নিতে হয়েছে। আরেকটি কোম্পানির তেলের সঙ্গে বাধ্যতামূলক চা পাতার প্যাকেট নিতে হয়েছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি ভোজ্যতেল কোম্পানির এক বিক্রয় প্রতিনিধি বলেন, তিনি একজন সাধারণ কর্মচারী। কেন তেল কম সরবরাহ করা হচ্ছে, তা ডিস্ট্রিবিউটর ও কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভালো বলতে পারবেন। এ বিষয় তিনি কিছুই বলতে পারবেন না।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪