নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমসের গুদাম থেকে ৫৫ কেজি সোনা গায়েবের ঘটনায় চুরির গল্প সাজানোর রসদ দেখছেন সংস্থার কর্মকর্তারাই। বিশেষ করে গুদাম অটোমেশনের অংশ হিসেবে সোনা গণনা শুরুর পর বিষয়টি নজরে পড়ায় এমন সন্দেহ জোরদার হয়েছে। তাঁদের ধারণা, সিসি ক্যামেরা না থাকা গুদাম থেকে সোনা আগেই গায়েব হয়েছে। গণনায় বিষয়টি ধরা পড়ে যাবে, এমন ভাবনা থেকেই লকার ভেঙে ও টিন কেটে চুরির রূপ দেওয়ার চেষ্টা।
সোনা জব্দ করার দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে হস্তান্তরের বাধ্যবাধকতা থাকলেও তিন বছর আগে আটক সোনাও গুদামে রাখায় প্রশ্ন উঠেছে। খোয়া যাওয়া সোনাগুলো ২০২০ সাল থেকে চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে জব্দ করা হয়েছিল। খোয়া যাওয়া সোনার দাম প্রায় ৪৫ কোটি টাকা।
বিমানবন্দরের সংরক্ষিত এলাকায় ঢাকা কাস্টম হাউসের গুদামের আলমারির লকার থেকে ৫৫ কেজি ৫১ গ্রাম সোনা গায়েবের বিষয়টি গত শনিবার ধরা পড়ে। তবে বিষয়টি জানাজানি হয় রোববার দুপুরে। এ ঘটনায় রোববার রাতে বিমানবন্দর থানায় চুরির মামলা করেছে কাস্টমস। মামলার এজাহারে বর্ণনায় কাস্টমসের আটজনের নাম রয়েছে। গুদামের চারজন নিরাপত্তাকর্মীকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
সোনা চুরির বিষয়টি জানাজানির পর বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, তদন্ত সংস্থা ও পুলিশের কর্মকর্তারা গতকাল সোমবার গুদামটি পরিদর্শন করেছেন। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রাইম সিন আলামত সংগ্রহ করেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, গুদামের ভেতরে কোনো সিসি ক্যামেরা নেই। ভেতরে রয়েছে ভেন্টিলেশন ও টিন; যা থাকার কথা নয়। সোনাগুলো বিশেষ ভল্টে না রেখে সাধারণ স্টিলের আলমারিতে রাখা হয়েছে। গুদামের নিরাপত্তা নীতিমালা ও নির্দেশনা অনুসরণ করা হয়নি। বিমানবন্দরে জব্দ সোনা দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে হস্তান্তরের বাধ্যবাধকতাও মানা হয়নি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মোর্শেদ আলম বলেন, ‘আমরা গুদামটি পরিদর্শন করেছি। এ রকম একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা সিসিটিভির আওতায় ছিল না, এটি অবাক করার মতো। সবকিছুই আমরা তদন্ত করে দেখছি।’ তিনি বলেন, গুদামে কোনো সিসি ক্যামেরা নেই। তাই সহজেই সোনা চুরি করতে পেরেছে।
জানতে চাইলে ঢাকা কাস্টম হাউসের কমিশনার নুরুল হুদা আজাদ বলেন, গত বছর সিসি ক্যামেরা কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে সরকারি কেনাকাটায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় বিষয়টি এগোয়নি। গুদামটি সিভিল এভিয়েশনের নির্মাণ করা। এটির পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করার ক্ষমতা কাস্টমসের নেই। তিনি বলেন, ভল্ট কেনা হয়েছে। তবে স্থাপনের আগেই এই ঘটনা ঘটেছে।
কাস্টমসের এই কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, গুদামে কয়েকটি লকার থাকলেও সোনা চুরি হয়েছে একটি লকার থেকে। কয়েক দিন আগে গুদামে অটোমেশনের কাজ শুরুর পর এ ঘটনা ঘটল। অটোমেশন কাজের অংশ হিসেবে গুদামে থাকা সোনা গণনা শুরু হয়েছিল। তাঁর ধারণা, সোনা আগেই চুরি হয়েছে। অটোমেশনের জন্য গণনায় সেটা ধরা পড়ে যাবে বলে লকার ভাঙার নাটক সাজানো হয়েছে।
২০২২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সরকারের গেজেটে বলা হয়, গুদাম হবে কংক্রিটের। কংক্রিটের দেয়ালের পর ইস্পাতের ভল্ট থাকবে। এ ছাড়া সিসি ক্যামেরা, অ্যান্টি থেফট অ্যালার্ম সদর দপ্তরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে। একটি প্রবেশ দরজা ও প্রবেশমুখে বডি স্ক্যানার থাকবে। তবে কাস্টমসের ওই গুদাম নির্মাণে এই নীতিমালা মানা হয়নি।
মামলার এজাহারে একটি ভেন্টিলেশনের টিনের কাটা অংশের কথা উল্লেখ করা হয়েছে; যেখান থেকে চোর প্রবেশ ও বের হতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তবে ওই সরু স্থান দিয়ে কোনো মানুষের পক্ষে ঢোকা সম্ভব নয় বলে মনে করছেন কাস্টমস ও পুলিশের কর্মকর্তারা। দুই মাসের মধ্যে সোনা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতাও মানা হয়নি।
ঢাকা কাস্টম হাউসের কমিশনার নুরুল হুদা আজাদ বলেন, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের গাফিলতি ছিল। এ ছাড়া একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে সোনা রাখতে হয়। পরীক্ষা করে সোনা জমা দিতে হয়, এই প্রক্রিয়া একটু দীর্ঘ।
এজাহারে ৮ কর্মকর্তার নাম: সোনা চুরির ঘটনায় বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বাদী হয়ে বিমানবন্দর থানায় মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করা হয়। এজাহারে ঘটনার বর্ণনায় চার কর্মকর্তা ও চার নিরাপত্তাকর্মীর কথা রয়েছে। তাঁরা হলেন গুদামের এ, বি, সি ও ডি শিফটের কর্মকর্তা (সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা) মাসুদ রানা, সাইদুল ইসলাম শাহেদ, শহিদুল ইসলাম ও আকরাম শেখ। চার সিপাহি রেজাউল করিম, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, আফজাল হোসেন ও নিয়ামত হাওলাদার গুদামের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। ওই চার নিরাপত্তাকর্মী পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন। সোনা চুরির বিষয়টি জানার পর গুদামের দায়িত্বে থাকা আটজন কর্মকর্তাকে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জিজ্ঞাসাবাদ করে সন্তোষজনক কোনো জবাব পাননি।
ডিএমপির উত্তরা বিভাগের ডিসি মোর্শেদ আলম বলেন, চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছে। তবে কাউকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়নি। তদন্তের স্বার্থে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
আরও পড়ুন:
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমসের গুদাম থেকে ৫৫ কেজি সোনা গায়েবের ঘটনায় চুরির গল্প সাজানোর রসদ দেখছেন সংস্থার কর্মকর্তারাই। বিশেষ করে গুদাম অটোমেশনের অংশ হিসেবে সোনা গণনা শুরুর পর বিষয়টি নজরে পড়ায় এমন সন্দেহ জোরদার হয়েছে। তাঁদের ধারণা, সিসি ক্যামেরা না থাকা গুদাম থেকে সোনা আগেই গায়েব হয়েছে। গণনায় বিষয়টি ধরা পড়ে যাবে, এমন ভাবনা থেকেই লকার ভেঙে ও টিন কেটে চুরির রূপ দেওয়ার চেষ্টা।
সোনা জব্দ করার দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে হস্তান্তরের বাধ্যবাধকতা থাকলেও তিন বছর আগে আটক সোনাও গুদামে রাখায় প্রশ্ন উঠেছে। খোয়া যাওয়া সোনাগুলো ২০২০ সাল থেকে চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে জব্দ করা হয়েছিল। খোয়া যাওয়া সোনার দাম প্রায় ৪৫ কোটি টাকা।
বিমানবন্দরের সংরক্ষিত এলাকায় ঢাকা কাস্টম হাউসের গুদামের আলমারির লকার থেকে ৫৫ কেজি ৫১ গ্রাম সোনা গায়েবের বিষয়টি গত শনিবার ধরা পড়ে। তবে বিষয়টি জানাজানি হয় রোববার দুপুরে। এ ঘটনায় রোববার রাতে বিমানবন্দর থানায় চুরির মামলা করেছে কাস্টমস। মামলার এজাহারে বর্ণনায় কাস্টমসের আটজনের নাম রয়েছে। গুদামের চারজন নিরাপত্তাকর্মীকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
সোনা চুরির বিষয়টি জানাজানির পর বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, তদন্ত সংস্থা ও পুলিশের কর্মকর্তারা গতকাল সোমবার গুদামটি পরিদর্শন করেছেন। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রাইম সিন আলামত সংগ্রহ করেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, গুদামের ভেতরে কোনো সিসি ক্যামেরা নেই। ভেতরে রয়েছে ভেন্টিলেশন ও টিন; যা থাকার কথা নয়। সোনাগুলো বিশেষ ভল্টে না রেখে সাধারণ স্টিলের আলমারিতে রাখা হয়েছে। গুদামের নিরাপত্তা নীতিমালা ও নির্দেশনা অনুসরণ করা হয়নি। বিমানবন্দরে জব্দ সোনা দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে হস্তান্তরের বাধ্যবাধকতাও মানা হয়নি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মোর্শেদ আলম বলেন, ‘আমরা গুদামটি পরিদর্শন করেছি। এ রকম একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা সিসিটিভির আওতায় ছিল না, এটি অবাক করার মতো। সবকিছুই আমরা তদন্ত করে দেখছি।’ তিনি বলেন, গুদামে কোনো সিসি ক্যামেরা নেই। তাই সহজেই সোনা চুরি করতে পেরেছে।
জানতে চাইলে ঢাকা কাস্টম হাউসের কমিশনার নুরুল হুদা আজাদ বলেন, গত বছর সিসি ক্যামেরা কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে সরকারি কেনাকাটায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় বিষয়টি এগোয়নি। গুদামটি সিভিল এভিয়েশনের নির্মাণ করা। এটির পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করার ক্ষমতা কাস্টমসের নেই। তিনি বলেন, ভল্ট কেনা হয়েছে। তবে স্থাপনের আগেই এই ঘটনা ঘটেছে।
কাস্টমসের এই কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, গুদামে কয়েকটি লকার থাকলেও সোনা চুরি হয়েছে একটি লকার থেকে। কয়েক দিন আগে গুদামে অটোমেশনের কাজ শুরুর পর এ ঘটনা ঘটল। অটোমেশন কাজের অংশ হিসেবে গুদামে থাকা সোনা গণনা শুরু হয়েছিল। তাঁর ধারণা, সোনা আগেই চুরি হয়েছে। অটোমেশনের জন্য গণনায় সেটা ধরা পড়ে যাবে বলে লকার ভাঙার নাটক সাজানো হয়েছে।
২০২২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সরকারের গেজেটে বলা হয়, গুদাম হবে কংক্রিটের। কংক্রিটের দেয়ালের পর ইস্পাতের ভল্ট থাকবে। এ ছাড়া সিসি ক্যামেরা, অ্যান্টি থেফট অ্যালার্ম সদর দপ্তরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে। একটি প্রবেশ দরজা ও প্রবেশমুখে বডি স্ক্যানার থাকবে। তবে কাস্টমসের ওই গুদাম নির্মাণে এই নীতিমালা মানা হয়নি।
মামলার এজাহারে একটি ভেন্টিলেশনের টিনের কাটা অংশের কথা উল্লেখ করা হয়েছে; যেখান থেকে চোর প্রবেশ ও বের হতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তবে ওই সরু স্থান দিয়ে কোনো মানুষের পক্ষে ঢোকা সম্ভব নয় বলে মনে করছেন কাস্টমস ও পুলিশের কর্মকর্তারা। দুই মাসের মধ্যে সোনা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতাও মানা হয়নি।
ঢাকা কাস্টম হাউসের কমিশনার নুরুল হুদা আজাদ বলেন, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের গাফিলতি ছিল। এ ছাড়া একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে সোনা রাখতে হয়। পরীক্ষা করে সোনা জমা দিতে হয়, এই প্রক্রিয়া একটু দীর্ঘ।
এজাহারে ৮ কর্মকর্তার নাম: সোনা চুরির ঘটনায় বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বাদী হয়ে বিমানবন্দর থানায় মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করা হয়। এজাহারে ঘটনার বর্ণনায় চার কর্মকর্তা ও চার নিরাপত্তাকর্মীর কথা রয়েছে। তাঁরা হলেন গুদামের এ, বি, সি ও ডি শিফটের কর্মকর্তা (সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা) মাসুদ রানা, সাইদুল ইসলাম শাহেদ, শহিদুল ইসলাম ও আকরাম শেখ। চার সিপাহি রেজাউল করিম, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, আফজাল হোসেন ও নিয়ামত হাওলাদার গুদামের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। ওই চার নিরাপত্তাকর্মী পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন। সোনা চুরির বিষয়টি জানার পর গুদামের দায়িত্বে থাকা আটজন কর্মকর্তাকে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জিজ্ঞাসাবাদ করে সন্তোষজনক কোনো জবাব পাননি।
ডিএমপির উত্তরা বিভাগের ডিসি মোর্শেদ আলম বলেন, চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছে। তবে কাউকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়নি। তদন্তের স্বার্থে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
আরও পড়ুন:
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪