নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানের জনক অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেমের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা ও গানের আয়োজন করা হয়।
গতাকল বুধবার বিকেলে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশনের আয়োজনে শিল্পী হাশেমের শ্রদ্ধায় তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়। এর আগে দুপুরে শহরের দত্তের হাটে শিল্পীর বাসভবন ‘হাসু ভিলায়’ দোয়া মাহফিল, মাইজদী কোর্ট মসজিদের পাশে মোহাম্মদ হাশেমের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও মোনাজাত করা হয়। বিকেলে শিল্পীর জীবন ও কর্ম নিয়ে অনুষ্ঠান ‘কথা ও গান’ অনুষ্ঠিত হয়।
মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট কাজী মানছুরুল হক খসরুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নোয়াখালীর সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন কৈশোর ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ হাশেমের গানের প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার ও সনদ দেওয়া হয়।
অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেম ১৯৪৭ সালের ১০ জানুয়ারি জেলার সদরের চরমটুয়া ইউনিয়নের শ্রীকৃষ্ণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৩-১৯৭৪ সালের দিকে তিনি নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় গান লিখতে শুরু করেন। তাঁর হাত ধরেই এ অঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষা, আনন্দ-বেদনা, মেঘনা পারের মানুষের সংগ্রামী জীবনাচার সংগীতে রূপ নেয়। তাঁর অধিকাংশ গান সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। ৪০ বছর ধরে নোয়াখালীর আঞ্চলিক গান নিয়ে গবেষণা করেন। লিখেছেন অন্তত দেড় হাজার গান। নিজেই গেয়েছেন বেতার ও টেলিভিশনে। জেলার দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষাকে সংগীতে রূপান্তর করে দিয়েছেন ব্যাপক পরিচিতি।
শুধু নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানই নয়, তিনি পাঁচ শতাধিক পল্লীগীতিও লিখেছেন। লোকমুখে তিনি এখনো নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানের সম্রাট, জনক, কিংবদন্তি। জেলার প্রধান সংগীত খ্যাত ‘আঙ্গো বাড়ি নোয়াখালী রয়্যাল ডিস্ট্রিক্ট ভাই/হেনী মাইজদী চৌমুহনীর নাম কে হুনে নাই’—গানটি তাঁকে এনে দিয়েছিল ব্যাপক খ্যাতি। তাঁর জনপ্রিয় অন্যান্য গানের মধ্যে রয়েছে—‘আল্লায় দিসে বাইল্লার বাসা নোয়াখাইল্লা মাডি’, ‘নোয়াখালীর দক্ষিণে দি উইটসে নোয়া চর’, ‘রিকশাঅলা কুসকাই চালা ইস্টিশন যাইয়াম’, ‘আহারে-ও কুলসুম কতুন আইলো ডুবাইআলা কইল্লো এ জুলুম’। সংগীতের পাশাপাশি তিনি অধ্যাপনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানের জনক অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেমের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা ও গানের আয়োজন করা হয়।
গতাকল বুধবার বিকেলে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশনের আয়োজনে শিল্পী হাশেমের শ্রদ্ধায় তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়। এর আগে দুপুরে শহরের দত্তের হাটে শিল্পীর বাসভবন ‘হাসু ভিলায়’ দোয়া মাহফিল, মাইজদী কোর্ট মসজিদের পাশে মোহাম্মদ হাশেমের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও মোনাজাত করা হয়। বিকেলে শিল্পীর জীবন ও কর্ম নিয়ে অনুষ্ঠান ‘কথা ও গান’ অনুষ্ঠিত হয়।
মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট কাজী মানছুরুল হক খসরুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নোয়াখালীর সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন কৈশোর ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ হাশেমের গানের প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার ও সনদ দেওয়া হয়।
অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেম ১৯৪৭ সালের ১০ জানুয়ারি জেলার সদরের চরমটুয়া ইউনিয়নের শ্রীকৃষ্ণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৩-১৯৭৪ সালের দিকে তিনি নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় গান লিখতে শুরু করেন। তাঁর হাত ধরেই এ অঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষা, আনন্দ-বেদনা, মেঘনা পারের মানুষের সংগ্রামী জীবনাচার সংগীতে রূপ নেয়। তাঁর অধিকাংশ গান সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। ৪০ বছর ধরে নোয়াখালীর আঞ্চলিক গান নিয়ে গবেষণা করেন। লিখেছেন অন্তত দেড় হাজার গান। নিজেই গেয়েছেন বেতার ও টেলিভিশনে। জেলার দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষাকে সংগীতে রূপান্তর করে দিয়েছেন ব্যাপক পরিচিতি।
শুধু নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানই নয়, তিনি পাঁচ শতাধিক পল্লীগীতিও লিখেছেন। লোকমুখে তিনি এখনো নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানের সম্রাট, জনক, কিংবদন্তি। জেলার প্রধান সংগীত খ্যাত ‘আঙ্গো বাড়ি নোয়াখালী রয়্যাল ডিস্ট্রিক্ট ভাই/হেনী মাইজদী চৌমুহনীর নাম কে হুনে নাই’—গানটি তাঁকে এনে দিয়েছিল ব্যাপক খ্যাতি। তাঁর জনপ্রিয় অন্যান্য গানের মধ্যে রয়েছে—‘আল্লায় দিসে বাইল্লার বাসা নোয়াখাইল্লা মাডি’, ‘নোয়াখালীর দক্ষিণে দি উইটসে নোয়া চর’, ‘রিকশাঅলা কুসকাই চালা ইস্টিশন যাইয়াম’, ‘আহারে-ও কুলসুম কতুন আইলো ডুবাইআলা কইল্লো এ জুলুম’। সংগীতের পাশাপাশি তিনি অধ্যাপনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪