গনেশ দাস, বগুড়া
বগুড়া রেলস্টেশনে ঢাকাগামী ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরুর ১০ মিনিট পর গেলেই আর মেলে না। অথচ বগুড়া থেকে দুটি ট্রেনে ৭৫টি আসন বরাদ্দ আছে। অভিযোগ রয়েছে, কাউন্টারে টিকিট পাওয়া না গেলেও রেলওয়ের এক শ্রেণির কর্মচারীকে অতিরিক্ত টাকা দিলেই মেলে টিকিট।
রেলওয়ের একটি সূত্র জানায়, বগুড়ার পূর্বে গাইবান্ধা জেলার বোনারপাড়া জংশন স্টেশন এবং পশ্চিমে বগুড়ার সান্তাহার জংশন স্টেশনে কালোবাজারিদের একটি শক্তিশালী চক্র রয়েছে। এই চক্রটি বগুড়ার জন্য বরাদ্দ ৭৫টি আসন আগেই অনলাইনে কিনে রাখে। ফলে বগুড়া রেলওয়ে স্টেশনে টিকিট কিনতে গিয়ে যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। কালোবাজারি চক্রের সদস্যরা ঘোরাফেরা করেন যাত্রীদের আশপাশেই। তখন ১০০-২০০ টাকা বেশি দিয়ে কালোবাজারে টিকিট কিনতে বাধ্য হন যাত্রীরা।
এদিকে দেশের বিভিন্ন স্টেশনে অনলাইনে টিকিট বিক্রি হলেও ১৯০১ সালে স্থাপন হওয়া বগুড়া রেলস্টেশনে এখনো হাতে লেখা টিকিট বিক্রি হচ্ছে। এ কারণে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ কাউন্টারে ভিড় জমালে কেউ টিকিট পান; কেউ পান না। ফলে প্রতিনিয়ত নানা ভোগান্তি আর হয়রানির শিকার হতে হয় বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন থেকে যাতায়াতকারী ১০ হাজার যাত্রীকে।
বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রতিদিন যাতায়াত করে বিভিন্ন রুটে ১৪টি ট্রেন। বগুড়া থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য বেলা একটায় রয়েছে রংপুর এক্সপ্রেস এবং রাত ১১টায় রয়েছে লালমনি এক্সপ্রেস। ট্রেনযাত্রা নিরাপদ এবং স্বাচ্ছন্দ্য হওয়ায় দুটি ট্রেনে প্রতিদিন দুই শতাধিক যাত্রীর চাপ থাকে। এ জন্য এই দুই ট্রেনে আরও পাঁচটি বগি সংযোগ করে সাতটি বগির পরিবর্তে ১২টি বগি দিয়ে যাত্রীসেবা দেওয়া হবে রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে।
আব্দুস সোবাহান নামের এক যাত্রী বলেন, ‘প্রতি মাসে কমপক্ষে চারবার ঢাকা যাই ট্রেনে। কিন্তু টিকিট পেতে পড়তে হয় ভোগান্তিতে।’
বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন ১৪টি ট্রেন যাত্রা বিরতি করে এই স্টেশনে। এর মধ্যে আটটি আন্তনগর এবং ছয়টি লোকাল ট্রেন। বগুড়া থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য রংপুর এবং লালমনি এক্সপ্রেস নামে দুটি ট্রেন রয়েছে। ট্রেন দুটি সপ্তাহে ছয় দিন চলাচল করে। দুটি ট্রেনে প্রতিদিন আসন বরাদ্দ রয়েছে ৭৫টি। কিন্তু যাত্রীরা অনলাইনে টিকিট কিনতে পারছেন না কালোবাজারিদের অপতৎপরতায়।
টিকিট কালোবাজারির বিষয়ে বগুড়া রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার সাজেদুর রহমান সাজু বলেন, টিকিট বিক্রির সিস্টেম ডিজিটাল হলেও কালোবাজারিদের দৌরাত্ম্য থাকবে। তবে যাত্রীদের টিকিটের আশায় কাউন্টারে আসতে হবে না। এ কারণে যাত্রীদের দুর্ভোগ কিছুটা হলেও কমবে।
সাজেদুর রহমান সাজু আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়ে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনো কাজ হয় না। প্রতিদিন ১০ হাজার যাত্রী এখান থেকে যাতায়াত করেন। বগুড়া রেলওয়ে স্টেশনে বিক্রির জন্য ৩ লাখ ৬০ হাজার টিকিট বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। এই টিকিটগুলো যেন অনলাইনে বিক্রি করা যায় সেই অনুরোধও জানানো হয়েছে।
বগুড়া রেলস্টেশনে ঢাকাগামী ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরুর ১০ মিনিট পর গেলেই আর মেলে না। অথচ বগুড়া থেকে দুটি ট্রেনে ৭৫টি আসন বরাদ্দ আছে। অভিযোগ রয়েছে, কাউন্টারে টিকিট পাওয়া না গেলেও রেলওয়ের এক শ্রেণির কর্মচারীকে অতিরিক্ত টাকা দিলেই মেলে টিকিট।
রেলওয়ের একটি সূত্র জানায়, বগুড়ার পূর্বে গাইবান্ধা জেলার বোনারপাড়া জংশন স্টেশন এবং পশ্চিমে বগুড়ার সান্তাহার জংশন স্টেশনে কালোবাজারিদের একটি শক্তিশালী চক্র রয়েছে। এই চক্রটি বগুড়ার জন্য বরাদ্দ ৭৫টি আসন আগেই অনলাইনে কিনে রাখে। ফলে বগুড়া রেলওয়ে স্টেশনে টিকিট কিনতে গিয়ে যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। কালোবাজারি চক্রের সদস্যরা ঘোরাফেরা করেন যাত্রীদের আশপাশেই। তখন ১০০-২০০ টাকা বেশি দিয়ে কালোবাজারে টিকিট কিনতে বাধ্য হন যাত্রীরা।
এদিকে দেশের বিভিন্ন স্টেশনে অনলাইনে টিকিট বিক্রি হলেও ১৯০১ সালে স্থাপন হওয়া বগুড়া রেলস্টেশনে এখনো হাতে লেখা টিকিট বিক্রি হচ্ছে। এ কারণে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ কাউন্টারে ভিড় জমালে কেউ টিকিট পান; কেউ পান না। ফলে প্রতিনিয়ত নানা ভোগান্তি আর হয়রানির শিকার হতে হয় বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন থেকে যাতায়াতকারী ১০ হাজার যাত্রীকে।
বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রতিদিন যাতায়াত করে বিভিন্ন রুটে ১৪টি ট্রেন। বগুড়া থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য বেলা একটায় রয়েছে রংপুর এক্সপ্রেস এবং রাত ১১টায় রয়েছে লালমনি এক্সপ্রেস। ট্রেনযাত্রা নিরাপদ এবং স্বাচ্ছন্দ্য হওয়ায় দুটি ট্রেনে প্রতিদিন দুই শতাধিক যাত্রীর চাপ থাকে। এ জন্য এই দুই ট্রেনে আরও পাঁচটি বগি সংযোগ করে সাতটি বগির পরিবর্তে ১২টি বগি দিয়ে যাত্রীসেবা দেওয়া হবে রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে।
আব্দুস সোবাহান নামের এক যাত্রী বলেন, ‘প্রতি মাসে কমপক্ষে চারবার ঢাকা যাই ট্রেনে। কিন্তু টিকিট পেতে পড়তে হয় ভোগান্তিতে।’
বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন ১৪টি ট্রেন যাত্রা বিরতি করে এই স্টেশনে। এর মধ্যে আটটি আন্তনগর এবং ছয়টি লোকাল ট্রেন। বগুড়া থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য রংপুর এবং লালমনি এক্সপ্রেস নামে দুটি ট্রেন রয়েছে। ট্রেন দুটি সপ্তাহে ছয় দিন চলাচল করে। দুটি ট্রেনে প্রতিদিন আসন বরাদ্দ রয়েছে ৭৫টি। কিন্তু যাত্রীরা অনলাইনে টিকিট কিনতে পারছেন না কালোবাজারিদের অপতৎপরতায়।
টিকিট কালোবাজারির বিষয়ে বগুড়া রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার সাজেদুর রহমান সাজু বলেন, টিকিট বিক্রির সিস্টেম ডিজিটাল হলেও কালোবাজারিদের দৌরাত্ম্য থাকবে। তবে যাত্রীদের টিকিটের আশায় কাউন্টারে আসতে হবে না। এ কারণে যাত্রীদের দুর্ভোগ কিছুটা হলেও কমবে।
সাজেদুর রহমান সাজু আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়ে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনো কাজ হয় না। প্রতিদিন ১০ হাজার যাত্রী এখান থেকে যাতায়াত করেন। বগুড়া রেলওয়ে স্টেশনে বিক্রির জন্য ৩ লাখ ৬০ হাজার টিকিট বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। এই টিকিটগুলো যেন অনলাইনে বিক্রি করা যায় সেই অনুরোধও জানানো হয়েছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৪ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৪ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৪ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫