আমিনুল ইসলাম বুলবুল
দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে গতকাল মনে হয়েছে আমরা একটা সহযোগী দেশ। কোনো বিভাগেই মনে হয়নি একটা পূর্ণ সদস্য দেশ। ব্যাটিং দেখে মনে হয়েছে দুটো করে চার মারার জন্য মাঠে নেমেছি। লিটন দাসের ইনিংসটা ছিল কোনোভাবে ২০ ওভার খেলার মতো একটা ইনিংস।
আমাদের দুই ওপেনার একটা দুইটা চার-ছয় মারার পর আউট হয়ে যায়। ধারাবাহিকতার যে ব্যাপার, বড় ইনিংস খেলার যে মানসিকতা, এটা দারুণভাবে অনুপস্থিত। ২০০ রান তাড়া করার কোনো পরিকল্পনা চোখে পড়েনি। বোলিংয়ে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান নিজেকে যেভাবে লুকিয়ে রেখেছে, দৃষ্টিকটু লেগেছে। ১৫ বছরের বেশি সময় খেলার পর বাঁহাতি ব্যাটারকে বোলিং করতে যদি অসুবিধা হয়, বোলিং করতে না চায় কিংবা ১০ ওভারের পর আক্রমণে আসে! একটা দলে যদি পাঁচ বাঁহাতি ব্যাটার থাকে, তাহলে কি সে বোলিং করবে না? এটা নিশ্চিতভাবেই ভুল সিদ্ধান্ত। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তৃতীয় ওভারে তাহলে কেন আক্রমণে এল? বোলার যখন অধিনায়ক হয় এই একটাই সমস্যা, নিজের মতো বোলিং করে। এখন পর্যন্ত দুটি ম্যাচে সাকিবকে খুবই অর্ডিনারি মনে হয়েছে।
আমার মনে হয় এখানে কোচ বা দলের সঙ্গে যারা আছে, অধিনায়কের সঙ্গে কথা বলা প্রয়োজন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে কখন-কাকে বোলিং করতে হবে। এটা তো একটা জাতীয় দল, দলের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে। ১ ওভারে ২০ রান দেওয়া মানে সাকিব আল হাসান বাজে বোলার নয়। সাকিবকে আরও অনেক আগে আক্রমণে আসা উচিত ছিল।
হাসান মাহমুদ বাদে কারও মধ্যে ভালো করার আপ্রাণ চেষ্টা ছিল না। মোস্তাফিজুর রহমান কিছু বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা করেছে।
কিন্তু দল হিসেবে সব দিক দিয়ে আমরা একেবারেই অর্ডিনারি ছিলাম। একটা ওভারেও মনে হয়নি আমরা ম্যাচে আছি কিংবা ম্যাচটা জিততে পারি। শান্ত-সৌম্যকে দেখুন, এটা তো ২ ওভারের খেলা না, ২০ ওভারের খেলা। এই খেলায় যদি এই মানসিকতা থাকে, তাহলে ৫০ ওভারের ক্রিকেটে তাদের থেকে কীই-বা আশা করতে পারি? আবার সব সংস্করণে এদের খেলাই আমরা। আমার কাছে এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশকে একটা সহযোগী দেশের মতোই মনে হচ্ছে।
আমরা ব্যর্থতার বৃত্তে আছি, টি-টোয়েন্টিতে পরিপূর্ণ দল না, এটার প্রমাণ দিয়েই চলেছি। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জয়টা আমার কাছে মনে হয়েছে অতি তুষ্টের মতো একটা ব্যাপার। সামনের ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আমাদের জেতা সম্ভব। কিন্তু তারাও কিছু কিছু জায়গায় অনেক শক্তিশালী। ব্রিসবেন নিরপেক্ষ ভেন্যু, তাদের পেস বোলাররাও ভালো মানের।
দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে গতকাল মনে হয়েছে আমরা একটা সহযোগী দেশ। কোনো বিভাগেই মনে হয়নি একটা পূর্ণ সদস্য দেশ। ব্যাটিং দেখে মনে হয়েছে দুটো করে চার মারার জন্য মাঠে নেমেছি। লিটন দাসের ইনিংসটা ছিল কোনোভাবে ২০ ওভার খেলার মতো একটা ইনিংস।
আমাদের দুই ওপেনার একটা দুইটা চার-ছয় মারার পর আউট হয়ে যায়। ধারাবাহিকতার যে ব্যাপার, বড় ইনিংস খেলার যে মানসিকতা, এটা দারুণভাবে অনুপস্থিত। ২০০ রান তাড়া করার কোনো পরিকল্পনা চোখে পড়েনি। বোলিংয়ে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান নিজেকে যেভাবে লুকিয়ে রেখেছে, দৃষ্টিকটু লেগেছে। ১৫ বছরের বেশি সময় খেলার পর বাঁহাতি ব্যাটারকে বোলিং করতে যদি অসুবিধা হয়, বোলিং করতে না চায় কিংবা ১০ ওভারের পর আক্রমণে আসে! একটা দলে যদি পাঁচ বাঁহাতি ব্যাটার থাকে, তাহলে কি সে বোলিং করবে না? এটা নিশ্চিতভাবেই ভুল সিদ্ধান্ত। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তৃতীয় ওভারে তাহলে কেন আক্রমণে এল? বোলার যখন অধিনায়ক হয় এই একটাই সমস্যা, নিজের মতো বোলিং করে। এখন পর্যন্ত দুটি ম্যাচে সাকিবকে খুবই অর্ডিনারি মনে হয়েছে।
আমার মনে হয় এখানে কোচ বা দলের সঙ্গে যারা আছে, অধিনায়কের সঙ্গে কথা বলা প্রয়োজন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে কখন-কাকে বোলিং করতে হবে। এটা তো একটা জাতীয় দল, দলের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে। ১ ওভারে ২০ রান দেওয়া মানে সাকিব আল হাসান বাজে বোলার নয়। সাকিবকে আরও অনেক আগে আক্রমণে আসা উচিত ছিল।
হাসান মাহমুদ বাদে কারও মধ্যে ভালো করার আপ্রাণ চেষ্টা ছিল না। মোস্তাফিজুর রহমান কিছু বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা করেছে।
কিন্তু দল হিসেবে সব দিক দিয়ে আমরা একেবারেই অর্ডিনারি ছিলাম। একটা ওভারেও মনে হয়নি আমরা ম্যাচে আছি কিংবা ম্যাচটা জিততে পারি। শান্ত-সৌম্যকে দেখুন, এটা তো ২ ওভারের খেলা না, ২০ ওভারের খেলা। এই খেলায় যদি এই মানসিকতা থাকে, তাহলে ৫০ ওভারের ক্রিকেটে তাদের থেকে কীই-বা আশা করতে পারি? আবার সব সংস্করণে এদের খেলাই আমরা। আমার কাছে এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশকে একটা সহযোগী দেশের মতোই মনে হচ্ছে।
আমরা ব্যর্থতার বৃত্তে আছি, টি-টোয়েন্টিতে পরিপূর্ণ দল না, এটার প্রমাণ দিয়েই চলেছি। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জয়টা আমার কাছে মনে হয়েছে অতি তুষ্টের মতো একটা ব্যাপার। সামনের ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আমাদের জেতা সম্ভব। কিন্তু তারাও কিছু কিছু জায়গায় অনেক শক্তিশালী। ব্রিসবেন নিরপেক্ষ ভেন্যু, তাদের পেস বোলাররাও ভালো মানের।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪