ফটিকছড়ি প্রতিনিধি
বোরো মৌসুমে সেচ সুবিধা না থাকায় চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার দুটি পৌরসভা ও ১৮ ইউনিয়নের ১৩ হাজার হেক্টর জমি অনাবাদি পড়ে আছে। এসব এলাকায় সেচ সুবিধা নিশ্চিত করা গেলে অন্তত ৪০ হাজার মেট্রিক টন চাল বেশি উৎপাদন সম্ভব হতো বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ফটিকছড়িতে চাষাবাদযোগ্য জমির পরিমাণ ২৫ হাজার ৪২৫ হেক্টর। এর মধ্যে আমন চাষ হয় ২১ হাজার ৯২৫ হেক্টর। বাকি জমি অনাবাদি থাকে। চলতি মৌসুমে বোরো চাষাবাদের আওতায় আনা হয় ৮ হাজার ১৫০ হেক্টর জমি। এতে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ২৫ হাজার মেট্রিক টন চাল। কিন্তু অন্তত ১৩ হাজার হেক্টর জমি থেকে যায় সেচ সুবিধার বাইরে।
জানা গেছে, উপজেলার আবদুল্লাহপুর, জাফতনগর, ধর্মপুর, বক্তপুর, নানুপুর, রোসাংগিরী, লেলাং, সুয়াবিল, হারুয়ালছড়ি, ধুরুং, রাঙ্গামাটিয়া, ভূজপুর, সুন্দরপুর, নারায়ণহাট, দাঁতমারা, হেঁয়াকো, বাগানবাজার ইউনিয়নে অন্তত ১৩ হাজার হেক্টর জমি সেচ সুবিধা না থাকায় বোরো মৌসুমে চাষাবাদের বাইরে থেকে যাচ্ছে। প্রতি বছরই এসব জমি অনাবাদি পড়ে থাকে।
রোসাংগিরী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম শোয়েব আল ছালেহীন বলেন, তাঁর ইউনিয়নে বোরো মৌসুমে অন্তত ৭০০ একর জমি অনাবাদি পড়ে থাকে। সেচের অভাবে এসব অঞ্চলে চাষাবাদ করা যায় না।
সুন্দরপুর গ্রামের কৃষক আবুল হাসেম বলেন, সেচ সুবিধা না থাকায় তাঁর তিন একর জমি পতিত পড়ে আছে।
একই এলাকার মো. আবুল কালাম বলেন, পানির অভাবে তাঁরও সাড়ে তিন একর জমি অনাবাদি পড়ে আছে।
লেলাং গ্রামের কৃষক মো. ওমর ফারুক বলেন, বোরো মৌসুমে সেচ সুবিধা নেই। তাই তাঁর দুই একর জমি অনাবাদি। সেচের কারণে কোনো ফসলই করা সম্ভব হয় না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ফটিকছড়ি পৌরসভার কৃষকেরাও সেচ সুবিধা না থাকায় কেবল আমন ধান আবাদ করেন। সেচের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় ৮ হাজার ১৫০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। যা আমনের এক-তৃতীয়াংশ।
কৃষি কর্মকর্তার আশা, যদি অনাবাদি জমিগুলো সেচের আওতায় এনে বোরো চাষাবাদ করা যায়, তাহলে ৪০ হাজার মেট্রিক টন বেশি চাল উৎপাদন সম্ভব হবে।
বোরো মৌসুমে সেচ সুবিধা না থাকায় চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার দুটি পৌরসভা ও ১৮ ইউনিয়নের ১৩ হাজার হেক্টর জমি অনাবাদি পড়ে আছে। এসব এলাকায় সেচ সুবিধা নিশ্চিত করা গেলে অন্তত ৪০ হাজার মেট্রিক টন চাল বেশি উৎপাদন সম্ভব হতো বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ফটিকছড়িতে চাষাবাদযোগ্য জমির পরিমাণ ২৫ হাজার ৪২৫ হেক্টর। এর মধ্যে আমন চাষ হয় ২১ হাজার ৯২৫ হেক্টর। বাকি জমি অনাবাদি থাকে। চলতি মৌসুমে বোরো চাষাবাদের আওতায় আনা হয় ৮ হাজার ১৫০ হেক্টর জমি। এতে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ২৫ হাজার মেট্রিক টন চাল। কিন্তু অন্তত ১৩ হাজার হেক্টর জমি থেকে যায় সেচ সুবিধার বাইরে।
জানা গেছে, উপজেলার আবদুল্লাহপুর, জাফতনগর, ধর্মপুর, বক্তপুর, নানুপুর, রোসাংগিরী, লেলাং, সুয়াবিল, হারুয়ালছড়ি, ধুরুং, রাঙ্গামাটিয়া, ভূজপুর, সুন্দরপুর, নারায়ণহাট, দাঁতমারা, হেঁয়াকো, বাগানবাজার ইউনিয়নে অন্তত ১৩ হাজার হেক্টর জমি সেচ সুবিধা না থাকায় বোরো মৌসুমে চাষাবাদের বাইরে থেকে যাচ্ছে। প্রতি বছরই এসব জমি অনাবাদি পড়ে থাকে।
রোসাংগিরী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম শোয়েব আল ছালেহীন বলেন, তাঁর ইউনিয়নে বোরো মৌসুমে অন্তত ৭০০ একর জমি অনাবাদি পড়ে থাকে। সেচের অভাবে এসব অঞ্চলে চাষাবাদ করা যায় না।
সুন্দরপুর গ্রামের কৃষক আবুল হাসেম বলেন, সেচ সুবিধা না থাকায় তাঁর তিন একর জমি পতিত পড়ে আছে।
একই এলাকার মো. আবুল কালাম বলেন, পানির অভাবে তাঁরও সাড়ে তিন একর জমি অনাবাদি পড়ে আছে।
লেলাং গ্রামের কৃষক মো. ওমর ফারুক বলেন, বোরো মৌসুমে সেচ সুবিধা নেই। তাই তাঁর দুই একর জমি অনাবাদি। সেচের কারণে কোনো ফসলই করা সম্ভব হয় না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ফটিকছড়ি পৌরসভার কৃষকেরাও সেচ সুবিধা না থাকায় কেবল আমন ধান আবাদ করেন। সেচের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় ৮ হাজার ১৫০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। যা আমনের এক-তৃতীয়াংশ।
কৃষি কর্মকর্তার আশা, যদি অনাবাদি জমিগুলো সেচের আওতায় এনে বোরো চাষাবাদ করা যায়, তাহলে ৪০ হাজার মেট্রিক টন বেশি চাল উৎপাদন সম্ভব হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪