সম্পাদকীয়
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নিলেও ২৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল অংশ নিচ্ছে। মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ২ হাজার ৭১১ জন প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে ১ হাজার ৯৬৪ জন রাজনৈতিক দল মনোনীত। বাকি ৭৪৭ জন স্বতন্ত্র হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮টিতে প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। কুষ্টিয়া-২ ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে কোনো প্রার্থী দেয়নি দলটি। এই ২৯৮ আসনের মধ্যে ৬৯টিতে দলীয় প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হননি আওয়ামী লীগের কোনো নেতা। বাকি ২২৯ আসনেই দলীয় প্রার্থীর বাইরে ৪৫৫ জন আওয়ামী লীগ নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান সংসদ সদস্যও রয়েছেন। শনিবার আজকের পত্রিকায় ‘২২৯ আসনে নিজেদেরই মুখোমুখি আওয়ামী লীগ’ শিরোনামে প্রকাশিত খবর থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
আগামী নির্বাচনে কেউ যাতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করতে না পারেন, সে জন্য আওয়ামী লীগ থেকে এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে উৎসাহিত করা হয়েছে। কিন্তু এত অধিকসংখ্যক প্রার্থী যে স্বতন্ত্র দাঁড়িয়ে যাবেন, সেটা সম্ভবত দলের হাইকমান্ডের বিবেচনায় ছিল না।
এখন স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে অস্বস্তিতে আছে দলটি। যদি শেষ পর্যন্ত স্বতন্ত্র প্রার্থিতা প্রত্যাহার করানো না যায় তাহলে বর্তমান সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের হুইপসহ ভিআইপি প্রার্থীর জিতে আসা কঠিন হতে পারে।
অন্যদিকে, জোটের শরিক ও মিত্র দলগুলোকে আসন ছাড় দেওয়ার বিষয়টি নিয়েও কঠিন হিসাব-নিকাশের মধ্যে পড়ে গেছে আওয়ামী লীগ। পুরোনো মিত্র ১৪ দলীয় জোটের শরিক দল এবং জাতীয় পার্টির পাশাপাশি তৃণমূল বিএনপি, বিএনএম, কল্যাণ পার্টি, সুপ্রিম পার্টিসহ কয়েকটি নতুন দলকে আসন ছাড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েই নির্বাচনে আনতে হয়েছে। কিন্তু দলীয় মনোনয়ন ঘোষণার পর এই ছাড়ের বিষয়টি সমাধান করা সহজ হবে বলে মনে হচ্ছে না।
নির্বাচনকেন্দ্রিক দেশি-বিদেশি নানা পক্ষের তৎপরতায় এবার আওয়ামী লীগকে ভিন্ন রাজনৈতিক কৌশল অবলম্বন করতে হচ্ছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে দল, জোটসহ অন্যদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সবকিছুই পরিষ্কার হয়ে যাবে। তখনই বোঝা যাবে আওয়ামী লীগ কাকে কতটুকু ছাড় দিল এবার।
জোটের শরিক ও মিত্রদের আসনে দলীয় প্রার্থী দেওয়ায় তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ওপর চাপা ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। প্রকাশ্যে বেশি কিছু না বললেও দলীয় ফোরাম ও ১৪ দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নেতাদের কাছে অনেকেই এসব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন; বিশেষ করে ১৪ দলের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি সুরাহা না করে নতুন কয়েকটি দলকে ছাড়ের আশ্বাস দেওয়াকে ভালোভাবে নিতে পারছেন না তাঁরা। এ অবস্থায় রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিয়ন্ত্রণ, শরিকদের তুষ্ট করে জোট রক্ষা ও আসন ভাগাভাগি নিয়ে জটিল অবস্থায় পড়তে পারে আওয়ামী লীগ।
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নিলেও ২৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল অংশ নিচ্ছে। মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ২ হাজার ৭১১ জন প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে ১ হাজার ৯৬৪ জন রাজনৈতিক দল মনোনীত। বাকি ৭৪৭ জন স্বতন্ত্র হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮টিতে প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। কুষ্টিয়া-২ ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে কোনো প্রার্থী দেয়নি দলটি। এই ২৯৮ আসনের মধ্যে ৬৯টিতে দলীয় প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হননি আওয়ামী লীগের কোনো নেতা। বাকি ২২৯ আসনেই দলীয় প্রার্থীর বাইরে ৪৫৫ জন আওয়ামী লীগ নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান সংসদ সদস্যও রয়েছেন। শনিবার আজকের পত্রিকায় ‘২২৯ আসনে নিজেদেরই মুখোমুখি আওয়ামী লীগ’ শিরোনামে প্রকাশিত খবর থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
আগামী নির্বাচনে কেউ যাতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করতে না পারেন, সে জন্য আওয়ামী লীগ থেকে এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে উৎসাহিত করা হয়েছে। কিন্তু এত অধিকসংখ্যক প্রার্থী যে স্বতন্ত্র দাঁড়িয়ে যাবেন, সেটা সম্ভবত দলের হাইকমান্ডের বিবেচনায় ছিল না।
এখন স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে অস্বস্তিতে আছে দলটি। যদি শেষ পর্যন্ত স্বতন্ত্র প্রার্থিতা প্রত্যাহার করানো না যায় তাহলে বর্তমান সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের হুইপসহ ভিআইপি প্রার্থীর জিতে আসা কঠিন হতে পারে।
অন্যদিকে, জোটের শরিক ও মিত্র দলগুলোকে আসন ছাড় দেওয়ার বিষয়টি নিয়েও কঠিন হিসাব-নিকাশের মধ্যে পড়ে গেছে আওয়ামী লীগ। পুরোনো মিত্র ১৪ দলীয় জোটের শরিক দল এবং জাতীয় পার্টির পাশাপাশি তৃণমূল বিএনপি, বিএনএম, কল্যাণ পার্টি, সুপ্রিম পার্টিসহ কয়েকটি নতুন দলকে আসন ছাড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েই নির্বাচনে আনতে হয়েছে। কিন্তু দলীয় মনোনয়ন ঘোষণার পর এই ছাড়ের বিষয়টি সমাধান করা সহজ হবে বলে মনে হচ্ছে না।
নির্বাচনকেন্দ্রিক দেশি-বিদেশি নানা পক্ষের তৎপরতায় এবার আওয়ামী লীগকে ভিন্ন রাজনৈতিক কৌশল অবলম্বন করতে হচ্ছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে দল, জোটসহ অন্যদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সবকিছুই পরিষ্কার হয়ে যাবে। তখনই বোঝা যাবে আওয়ামী লীগ কাকে কতটুকু ছাড় দিল এবার।
জোটের শরিক ও মিত্রদের আসনে দলীয় প্রার্থী দেওয়ায় তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ওপর চাপা ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। প্রকাশ্যে বেশি কিছু না বললেও দলীয় ফোরাম ও ১৪ দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নেতাদের কাছে অনেকেই এসব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন; বিশেষ করে ১৪ দলের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি সুরাহা না করে নতুন কয়েকটি দলকে ছাড়ের আশ্বাস দেওয়াকে ভালোভাবে নিতে পারছেন না তাঁরা। এ অবস্থায় রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিয়ন্ত্রণ, শরিকদের তুষ্ট করে জোট রক্ষা ও আসন ভাগাভাগি নিয়ে জটিল অবস্থায় পড়তে পারে আওয়ামী লীগ।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫