বরিশাল প্রতিনিধি
মহান স্বাধীনতা দিবসে মিছিলে মিছিলে সরব হয়ে উঠেছিল বরিশাল নগরের রাজপথ। সকাল থেকেই আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে ওঠে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। বিএনপিও থেমে না থেকে রাজপথে দফায় দফায় শোভাযাত্রা করেছে। অনেকটা সহাবস্থানে দুই দলের রাজনৈতিক এ শোভাযাত্রায় বিজয়ের উৎসব ছড়িয়ে পড়ে নগর জুড়ে।
এর পাশাপাশি জাতীয় দিবসে প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক–শিক্ষার্থীরা মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে নগরীর কীর্তনখোলা নদীর তীরে ওয়াপদা কলোনির টর্চার সেলে স্থাপিত ৭১ স্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় বেলা পৌনে ১০টায়। এর পরপরই বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর নেতৃত্বে বর্ণাঢ্য বিজয় শোভাযাত্রা সদর রোডের দিকে রওনা হয়। এতে নেতা–কর্মীদের ঢল নামে। শোভাযাত্রাটি আমতলার মোড় হয়ে নুরিয়া স্কুল, জিলা স্কুল, শহীদ মিনার, কাকলির মোড় থেকে সোহেল চত্বরের দলীয় কার্যালয়ে বেলা সাড়ে ১০টার দিকে পৌঁছে।
নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘বিজয় শোভাযাত্রায় লাল–সবুজের পতাকা নিয়ে নেতা–কর্মীদের ঢল নেমেছিল। শোভাযাত্রাটি সদর রোডের ভেতরে না ঢুকিয়ে দলীয় কার্যালয় এনে সমাপ্ত করা হয়।’ এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘সদর রোডের অশ্বিনীকুমার হলের সামনে বিএনপির প্রোগ্রাম ছিল। আওয়ামী লীগ সহাবস্থানে বিশ্বাস করে। তাঁদেরও অধিকার আছে কর্মসূচি করার। যে কারণে ওই দিকটায় গিয়ে কোনো ধরনের ইস্যু সৃষ্টি হতে দেননি নেতারা।’
আওয়ামী লীগের শোভাযাত্রা শেষ হওয়ার আগ মুহূর্তে অশ্বিনীকুমার হলের সামনে থেকে বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপি বেলা পৌনে ১১টায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করে। বেলা ১১টার পর নগর বিএনপি আর একটি শোভাযাত্রা নিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয় সংলগ্ন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। এ দুটি শোভাযাত্রাতে নেতা–কর্মীরা বিভিন্ন স্লোগানে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করলে সরব হয়ে ওঠে নগরের রাজপথ।
এ দিকে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জেলা পুলিশ লাইনসে তোপধ্বনি ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে জাতীয় দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। জেলা প্রশাসক কার্যালয় সংলগ্ন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে সকালে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রের পক্ষে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন বিভাগীয় কমিশনার আমিন উল আহসান, ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান, জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দার ও পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন। পরে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। সকালে বঙ্গবন্ধু উদ্যানে কুচকাওয়াজ ও শরীরচর্চা প্রদর্শনীতে অভিবাদন গ্রহণ করেন বিভাগীয় কমিশনার আমিন উল আহসান।
সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে বরিশাল সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদ। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. ছাদেকুল আরেফিনের নেতৃত্বে সকালে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে কীর্তনখোলা মিলনায়তনে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন তিনি।
মহান স্বাধীনতা দিবসে মিছিলে মিছিলে সরব হয়ে উঠেছিল বরিশাল নগরের রাজপথ। সকাল থেকেই আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে ওঠে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। বিএনপিও থেমে না থেকে রাজপথে দফায় দফায় শোভাযাত্রা করেছে। অনেকটা সহাবস্থানে দুই দলের রাজনৈতিক এ শোভাযাত্রায় বিজয়ের উৎসব ছড়িয়ে পড়ে নগর জুড়ে।
এর পাশাপাশি জাতীয় দিবসে প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক–শিক্ষার্থীরা মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে নগরীর কীর্তনখোলা নদীর তীরে ওয়াপদা কলোনির টর্চার সেলে স্থাপিত ৭১ স্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় বেলা পৌনে ১০টায়। এর পরপরই বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর নেতৃত্বে বর্ণাঢ্য বিজয় শোভাযাত্রা সদর রোডের দিকে রওনা হয়। এতে নেতা–কর্মীদের ঢল নামে। শোভাযাত্রাটি আমতলার মোড় হয়ে নুরিয়া স্কুল, জিলা স্কুল, শহীদ মিনার, কাকলির মোড় থেকে সোহেল চত্বরের দলীয় কার্যালয়ে বেলা সাড়ে ১০টার দিকে পৌঁছে।
নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘বিজয় শোভাযাত্রায় লাল–সবুজের পতাকা নিয়ে নেতা–কর্মীদের ঢল নেমেছিল। শোভাযাত্রাটি সদর রোডের ভেতরে না ঢুকিয়ে দলীয় কার্যালয় এনে সমাপ্ত করা হয়।’ এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘সদর রোডের অশ্বিনীকুমার হলের সামনে বিএনপির প্রোগ্রাম ছিল। আওয়ামী লীগ সহাবস্থানে বিশ্বাস করে। তাঁদেরও অধিকার আছে কর্মসূচি করার। যে কারণে ওই দিকটায় গিয়ে কোনো ধরনের ইস্যু সৃষ্টি হতে দেননি নেতারা।’
আওয়ামী লীগের শোভাযাত্রা শেষ হওয়ার আগ মুহূর্তে অশ্বিনীকুমার হলের সামনে থেকে বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপি বেলা পৌনে ১১টায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করে। বেলা ১১টার পর নগর বিএনপি আর একটি শোভাযাত্রা নিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয় সংলগ্ন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। এ দুটি শোভাযাত্রাতে নেতা–কর্মীরা বিভিন্ন স্লোগানে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করলে সরব হয়ে ওঠে নগরের রাজপথ।
এ দিকে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জেলা পুলিশ লাইনসে তোপধ্বনি ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে জাতীয় দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। জেলা প্রশাসক কার্যালয় সংলগ্ন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে সকালে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রের পক্ষে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন বিভাগীয় কমিশনার আমিন উল আহসান, ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান, জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দার ও পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন। পরে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। সকালে বঙ্গবন্ধু উদ্যানে কুচকাওয়াজ ও শরীরচর্চা প্রদর্শনীতে অভিবাদন গ্রহণ করেন বিভাগীয় কমিশনার আমিন উল আহসান।
সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে বরিশাল সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদ। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. ছাদেকুল আরেফিনের নেতৃত্বে সকালে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে কীর্তনখোলা মিলনায়তনে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন তিনি।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫