জীবননগর (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলায় চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ ভুট্টা চাষ হয়েছে। ভুট্টা চাষে পাল্টে গেছে অনেক কৃষকের ভাগ্য। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, উপজেলার মাটি ভুট্টা চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী হওয়ায় এবং কৃষি কর্মকর্তারা নিয়মিত পরামর্শ দেওয়ায় রেকোর্ড পরিমাণ ভুট্টা চাষ হয়েছে।
বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হলে এবার ভুট্টার অনেক ভালো ফলনের আশা করছেন কৃষক ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৫ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল, কিন্তু সেখানে চাষ হয়েছে ৫ হাজার ৩৫০ হেক্টর জমিতে। উপজেলার ইতিহাসে এবারই সব থেকে বেশি ভুট্টা চাষ হয়েছে।
স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ জনপদের মাটি অনেক উর্বর। তবে এক সময় এখানে শুধু ধান, পাট আর আখের চাষ হতো। কয়েক বছর আগে প্রচলিত বিভিন্ন জাতের ধানের পাশাপাশি উচ্চ ফলনশীল জাতের ধানের আবাদ শুরু হয়।
উচ্চ ফলনশীল ধান চাষ শুরু হওয়ার কিছুদিন পর শুরু হয় ভুট্টার আবাদ। প্রথম দিকে কৃষকেরা ভুট্টা চাষে অনীহা দেখান। তবে পরে ভুট্টার উৎপাদন ভালো হওয়ায় এবং দাম ভালো পাওয়ায় কৃষকদের মধ্যে ভুট্টা চাষ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
বর্তমানে ভুট্টা এখন এ এলাকার প্রধান অর্থকরী ফসল হয়ে উঠেছে। আধুনিক পদ্ধতিতে ভুট্টা চাষ করে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন কৃষকেরা।
একাধিক ভুট্টা চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভুট্টা চাষের মধ্য দিয়ে অনেক কৃষকের মুখে হাসি ফিরে এসেছে। অল্প সময়ে ভুট্টা চাষে অধিক লাভ পাওয়া যায় বলে এলাকায় প্রতি বছর ভুট্টার চাষ বাড়ছে।
ভূট্টা ব্যবসায়ী জামাল হোসেন খোকন বলেন, ‘কাঁচা ভূট্টা মনপ্রতি (৪০ কেজি) ১ হাজার ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা এক সপ্তাহ আগে ছিলো ১ হাজার ১০০ টাকা। শুকনো ভুট্টা মনপ্রতি ১ হাজার ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে ।
ভূট্টা চাষি হাফিজুর রহমান বলেন, ‘দুই বিঘা জমিতে ভুট্টার চাষ করেছি। ফলন বেশ ভালো হয়েছে। দাম বেশ ভালো হওয়ায় এ বছর অনেক বেশি লাভ হয়েছে। দাম এমন থাকলে ভবিষ্যতে আরও বেশি জমিতে ভুট্টা চাষ করব।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন আক্তার জানান, ভুট্টা এই জেলার অর্থকরী ফসল। এর সাথে প্রায় আড়াই লাখ চাষী জড়িত। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। তবে কৃষকরা যদি ভুট্টা সংরক্ষণ করতে পারতো তাহলে আরও লাভবান হতো।
চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলায় চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ ভুট্টা চাষ হয়েছে। ভুট্টা চাষে পাল্টে গেছে অনেক কৃষকের ভাগ্য। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, উপজেলার মাটি ভুট্টা চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী হওয়ায় এবং কৃষি কর্মকর্তারা নিয়মিত পরামর্শ দেওয়ায় রেকোর্ড পরিমাণ ভুট্টা চাষ হয়েছে।
বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হলে এবার ভুট্টার অনেক ভালো ফলনের আশা করছেন কৃষক ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৫ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল, কিন্তু সেখানে চাষ হয়েছে ৫ হাজার ৩৫০ হেক্টর জমিতে। উপজেলার ইতিহাসে এবারই সব থেকে বেশি ভুট্টা চাষ হয়েছে।
স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ জনপদের মাটি অনেক উর্বর। তবে এক সময় এখানে শুধু ধান, পাট আর আখের চাষ হতো। কয়েক বছর আগে প্রচলিত বিভিন্ন জাতের ধানের পাশাপাশি উচ্চ ফলনশীল জাতের ধানের আবাদ শুরু হয়।
উচ্চ ফলনশীল ধান চাষ শুরু হওয়ার কিছুদিন পর শুরু হয় ভুট্টার আবাদ। প্রথম দিকে কৃষকেরা ভুট্টা চাষে অনীহা দেখান। তবে পরে ভুট্টার উৎপাদন ভালো হওয়ায় এবং দাম ভালো পাওয়ায় কৃষকদের মধ্যে ভুট্টা চাষ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
বর্তমানে ভুট্টা এখন এ এলাকার প্রধান অর্থকরী ফসল হয়ে উঠেছে। আধুনিক পদ্ধতিতে ভুট্টা চাষ করে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন কৃষকেরা।
একাধিক ভুট্টা চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভুট্টা চাষের মধ্য দিয়ে অনেক কৃষকের মুখে হাসি ফিরে এসেছে। অল্প সময়ে ভুট্টা চাষে অধিক লাভ পাওয়া যায় বলে এলাকায় প্রতি বছর ভুট্টার চাষ বাড়ছে।
ভূট্টা ব্যবসায়ী জামাল হোসেন খোকন বলেন, ‘কাঁচা ভূট্টা মনপ্রতি (৪০ কেজি) ১ হাজার ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা এক সপ্তাহ আগে ছিলো ১ হাজার ১০০ টাকা। শুকনো ভুট্টা মনপ্রতি ১ হাজার ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে ।
ভূট্টা চাষি হাফিজুর রহমান বলেন, ‘দুই বিঘা জমিতে ভুট্টার চাষ করেছি। ফলন বেশ ভালো হয়েছে। দাম বেশ ভালো হওয়ায় এ বছর অনেক বেশি লাভ হয়েছে। দাম এমন থাকলে ভবিষ্যতে আরও বেশি জমিতে ভুট্টা চাষ করব।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন আক্তার জানান, ভুট্টা এই জেলার অর্থকরী ফসল। এর সাথে প্রায় আড়াই লাখ চাষী জড়িত। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। তবে কৃষকরা যদি ভুট্টা সংরক্ষণ করতে পারতো তাহলে আরও লাভবান হতো।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪