ত্রিশাল প্রতিনিধি
ত্রিশাল পৌরশহরের প্রধান সড়কটিতে দীর্ঘদিন ধরে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বৃষ্টি হলে ওই সব খানাখন্দে জমে থাকে পানি। যানবাহন চলার সময় প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা। হেঁটে চলাচল করাও কঠিন হয়ে পড়ে।
গত দুই বছর আগে এই সড়কের নামকরণ করা হয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে। তখন পৌর মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সড়ক-এর নতুন নামফলক উন্মোচন করেন।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা অভিযোগ করে বলেন, বঙ্গবন্ধুর নামে নামকরণ হওয়ার পরও এই অতি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের দীর্ঘদিনের বেহাল দশায় আমরা মর্মাহত। ত্রিশাল পৌরশহরের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে পোড়াবাড়ি বাজার পর্যন্ত সড়কটির দেড় কিলোমিটার অংশ পড়েছে পৌর শহরে। এ দেড় কিলোমিটার অংশজুড়েই ছোট-বড় খানাখন্দ। তবে সুতিয়া নদীর সেতুর পর থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক পর্যন্ত অংশে সবচেয়ে বেশি খানাখন্দ। অথচ এ অংশ পার হয়ে মানুষকে যেতে হয় উপজেলা পরিষদ কার্যালয় ও থানায়। বৃষ্টি হয়ে এ অংশের খানাখন্দগুলোতে হাঁটু সমান পানি জমে থাকে।
সম্প্রতি সরেজমিনে ত্রিশাল পৌরশহরের ওই সড়কটিতে দেখা গেছে, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মোড় এলাকা থেকে একটু দূরে থানার সামনে বিশাল গর্ত পানিতে থই থই করছে। পানির ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। ওই অংশে যানবাহনের ধীর গতির কারণে সৃষ্টি হয় যানজট। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় পথচারীদের। পুরো সড়কজুড়ে কাদাপানি। পানি নিষ্কাশনের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় অল্প বৃষ্টিতেই এই বেহাল দশা। পথচারীদের হেঁটে চলতেও কষ্ট হয়।
কাজল মিয়া নামের এক অটোরিকশাচালক বলেন, ত্রিশাল-পোড়াবাড়ী সড়কের পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে এই দেড় কিলোমিটারের খানাখন্দের জন্য অনেক কষ্ট পোহাতে হয়। সব সময় ভয়ে ভয়ে থাকতে হয়, কখন গাড়ি উল্টে দুর্ঘটনার শিকার হই। বৃষ্টির পানিতে খানাখন্দগুলো ভরে থাকলে প্রায়ই অটোরিকশার মতো হালকা যান উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে।
দুলাল মিয়া নামে আরেক অটোরিকশা চালক বলেন, ‘দুর্ঘটনার ভয়ে আমি এই খানাখন্দ না মাড়িয়ে বিকল্প সড়কে দেড় কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করি। যদিও প্রায় সময়ই দীর্ঘ যানজটের কবলে পড়ে ঘণ্টাব্যাপী আটকে থাকতে হয়।’
জানতে চাইলে ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র এ বি এম আনিছুজ্জামান বলেন, সড়কটি বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে সংস্কার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে কাজ শুরু হতে পারে।
ত্রিশাল পৌরশহরের প্রধান সড়কটিতে দীর্ঘদিন ধরে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বৃষ্টি হলে ওই সব খানাখন্দে জমে থাকে পানি। যানবাহন চলার সময় প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা। হেঁটে চলাচল করাও কঠিন হয়ে পড়ে।
গত দুই বছর আগে এই সড়কের নামকরণ করা হয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে। তখন পৌর মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সড়ক-এর নতুন নামফলক উন্মোচন করেন।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা অভিযোগ করে বলেন, বঙ্গবন্ধুর নামে নামকরণ হওয়ার পরও এই অতি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের দীর্ঘদিনের বেহাল দশায় আমরা মর্মাহত। ত্রিশাল পৌরশহরের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে পোড়াবাড়ি বাজার পর্যন্ত সড়কটির দেড় কিলোমিটার অংশ পড়েছে পৌর শহরে। এ দেড় কিলোমিটার অংশজুড়েই ছোট-বড় খানাখন্দ। তবে সুতিয়া নদীর সেতুর পর থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক পর্যন্ত অংশে সবচেয়ে বেশি খানাখন্দ। অথচ এ অংশ পার হয়ে মানুষকে যেতে হয় উপজেলা পরিষদ কার্যালয় ও থানায়। বৃষ্টি হয়ে এ অংশের খানাখন্দগুলোতে হাঁটু সমান পানি জমে থাকে।
সম্প্রতি সরেজমিনে ত্রিশাল পৌরশহরের ওই সড়কটিতে দেখা গেছে, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মোড় এলাকা থেকে একটু দূরে থানার সামনে বিশাল গর্ত পানিতে থই থই করছে। পানির ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। ওই অংশে যানবাহনের ধীর গতির কারণে সৃষ্টি হয় যানজট। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় পথচারীদের। পুরো সড়কজুড়ে কাদাপানি। পানি নিষ্কাশনের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় অল্প বৃষ্টিতেই এই বেহাল দশা। পথচারীদের হেঁটে চলতেও কষ্ট হয়।
কাজল মিয়া নামের এক অটোরিকশাচালক বলেন, ত্রিশাল-পোড়াবাড়ী সড়কের পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে এই দেড় কিলোমিটারের খানাখন্দের জন্য অনেক কষ্ট পোহাতে হয়। সব সময় ভয়ে ভয়ে থাকতে হয়, কখন গাড়ি উল্টে দুর্ঘটনার শিকার হই। বৃষ্টির পানিতে খানাখন্দগুলো ভরে থাকলে প্রায়ই অটোরিকশার মতো হালকা যান উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে।
দুলাল মিয়া নামে আরেক অটোরিকশা চালক বলেন, ‘দুর্ঘটনার ভয়ে আমি এই খানাখন্দ না মাড়িয়ে বিকল্প সড়কে দেড় কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করি। যদিও প্রায় সময়ই দীর্ঘ যানজটের কবলে পড়ে ঘণ্টাব্যাপী আটকে থাকতে হয়।’
জানতে চাইলে ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র এ বি এম আনিছুজ্জামান বলেন, সড়কটি বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে সংস্কার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে কাজ শুরু হতে পারে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪