দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে খোলা বাজারে (ওএমএস) চাল ও আটার দোকানে উপচে পড়া ভিড়। চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম হওয়ায় ভিড় বেড়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
দুর্গাপুর পৌরশহরে গত ২২ জানুয়ারি থেকে তিনজন ডিলারের মাধ্যমে খোলা বাজারে চাল ও আটা বিক্রি হচ্ছে। ভোগান্তি কমাতে দোকান বাড়ানোর দাবি করেছেন গরিব মানুষ।
গতকাল সোমবার সকালে দুর্গাপুর পৌরশহরের উকিলপাড়ার ডিলার সুভাষ চন্দ্র সাহার দোকানে গিয়ে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। সেখানে স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই বিক্রি করা হচ্ছে চাল ও আটা। এই রকম উপচে পড়া ভিড় বাকি দুই ডিলারের দোকানেও। ক্রেতাদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কিনতে দেখা গেছে।
সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সপ্তাহে ছয় দিন (শুক্রবার ব্যতীত) সকাল ৯টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত খোলা বাজারে চাল বিক্রি হওয়ার কথা। একজন ডিলার প্রতিদিন এক টন চাল ও এক টন আটা বরাদ্দ পান। প্রতি কেজি চাল ৩০ টাকা ও প্রতি কেজি আটা ১৮ টাকা দরে বিক্রি হয়ে থাকে। এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ পাঁচ কেজি চাল ও পাঁচ কেজি আটা ক্রয় করতে পারেন। ক্রেতারা সকাল ৯টার আগেই ডিলারের দোকানের সামনে এসে ভিড় করেন। দুপুরের আগেই বরাদ্দ হওয়া চাল ও আটা বিক্রি হয়ে যায়। অনেক ক্রেতা খালি হাতে ফেরত যান।
পৌর সদরের বালিকান্দি গ্ৰামের বাসিন্দা নয়ন মিয়া (৪০) বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৮টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়েছি। দেড় ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার পর চাল ও আটা কিনতে পারলাম। কম দামে চাল ও আটা কিনতে পেরে আমাদের মতো গরিব মানুষের বেশ উপকার হচ্ছে।’
পৌরশহরের মুক্তারপাড়া এলাকার বাসিন্দা মাজেদা খাতুন (২৭) বলেন, ‘প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে চাল না নিয়েই ফিরে যাচ্ছি। কারণ বাসায় ছোট ছোট দুটি বাচ্চা রেখে এসেছি।’
ডিলার সুভাষ চন্দ্র সাহা বলেন, ‘যে চাল ও আটা বরাদ্দ পাই তা দুপুরের আগেই শেষ হয়ে যায়। অনেকেই এসে না পেয়ে ফেরত যান। বরাদ্দ দ্বিগুণ করলে মোটামুটি মানুষের চাহিদা অনুযায়ী চাল ও আটা দেওয়া যেত।’
দুর্গাপুর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা আনিসুর রহমান খান বলেন, ‘মানুষের দীর্ঘ লাইন ও চাহিদার বিষয়টি সরেজমিনে দেখেছি। বরাদ্দ বাড়ানোর বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে খোলা বাজারে (ওএমএস) চাল ও আটার দোকানে উপচে পড়া ভিড়। চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম হওয়ায় ভিড় বেড়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
দুর্গাপুর পৌরশহরে গত ২২ জানুয়ারি থেকে তিনজন ডিলারের মাধ্যমে খোলা বাজারে চাল ও আটা বিক্রি হচ্ছে। ভোগান্তি কমাতে দোকান বাড়ানোর দাবি করেছেন গরিব মানুষ।
গতকাল সোমবার সকালে দুর্গাপুর পৌরশহরের উকিলপাড়ার ডিলার সুভাষ চন্দ্র সাহার দোকানে গিয়ে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। সেখানে স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই বিক্রি করা হচ্ছে চাল ও আটা। এই রকম উপচে পড়া ভিড় বাকি দুই ডিলারের দোকানেও। ক্রেতাদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কিনতে দেখা গেছে।
সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সপ্তাহে ছয় দিন (শুক্রবার ব্যতীত) সকাল ৯টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত খোলা বাজারে চাল বিক্রি হওয়ার কথা। একজন ডিলার প্রতিদিন এক টন চাল ও এক টন আটা বরাদ্দ পান। প্রতি কেজি চাল ৩০ টাকা ও প্রতি কেজি আটা ১৮ টাকা দরে বিক্রি হয়ে থাকে। এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ পাঁচ কেজি চাল ও পাঁচ কেজি আটা ক্রয় করতে পারেন। ক্রেতারা সকাল ৯টার আগেই ডিলারের দোকানের সামনে এসে ভিড় করেন। দুপুরের আগেই বরাদ্দ হওয়া চাল ও আটা বিক্রি হয়ে যায়। অনেক ক্রেতা খালি হাতে ফেরত যান।
পৌর সদরের বালিকান্দি গ্ৰামের বাসিন্দা নয়ন মিয়া (৪০) বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৮টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়েছি। দেড় ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার পর চাল ও আটা কিনতে পারলাম। কম দামে চাল ও আটা কিনতে পেরে আমাদের মতো গরিব মানুষের বেশ উপকার হচ্ছে।’
পৌরশহরের মুক্তারপাড়া এলাকার বাসিন্দা মাজেদা খাতুন (২৭) বলেন, ‘প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে চাল না নিয়েই ফিরে যাচ্ছি। কারণ বাসায় ছোট ছোট দুটি বাচ্চা রেখে এসেছি।’
ডিলার সুভাষ চন্দ্র সাহা বলেন, ‘যে চাল ও আটা বরাদ্দ পাই তা দুপুরের আগেই শেষ হয়ে যায়। অনেকেই এসে না পেয়ে ফেরত যান। বরাদ্দ দ্বিগুণ করলে মোটামুটি মানুষের চাহিদা অনুযায়ী চাল ও আটা দেওয়া যেত।’
দুর্গাপুর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা আনিসুর রহমান খান বলেন, ‘মানুষের দীর্ঘ লাইন ও চাহিদার বিষয়টি সরেজমিনে দেখেছি। বরাদ্দ বাড়ানোর বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪