কোম্পানীগঞ্জ (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ধলাই সেতু থেকে দয়ারবাজার পর্যন্ত পৌনে চার কিলোমিটার সড়ক খুঁড়ে রাখা হয়েছে। চার মাসের বেশি সময় ধরে ঠিকাদার কাজ বন্ধ করে এভাবে ফেলে রেখেছেন। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা ও পথচারীরা।
সরেজমিন দেখা গেছে, সড়কে মাটি ফেলে রাখায় ও খোঁড়াখুঁড়ির কারণে অটোরিকশাসহ সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। লোকজন কোনোরকমে হেঁটে চলাচল করছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সদরের সঙ্গে পূর্ব ইসলামপুর ও উত্তর রনিখাই ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম এই সড়ক। এই সড়কের পাশে কলাবাড়ি, কালীবাড়ি, বালুচর ও দয়ারবাজার এলাকার প্রায় ১০ হাজার পরিবার বাস করে। একই সঙ্গে সড়কের দুই পাশে দোকানপাটসহ বহু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও আছে। কলাবাড়ি উচ্চবিদ্যালয়, প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ভাটরাই উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদেরও এই সড়ক দিয়ে চলাচল করতে হয়। কিন্তু সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি করে রাখায় দুর্ভোগের অন্ত নেই।
স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ধলাই সেতু-কলাবাড়ি-দয়ারবাজার সড়ক সংস্কারে ১৪ কোটি ৪৬ লাখ ১ হাজার ৬১৪ টাকা বরাদ্দ দেয় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। ৩.৭৫ মিটার এ সড়কের কাজ পায় মেসার্স মমিনুল হক এবং মেসার্স এম রহমান (জেভি)। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি কাজ শুরু করে। আগামী সেপ্টেম্বরে কাজ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু এ সময়ের মধ্যে সড়ক খোঁড়াখুঁড়ি করে রাখা ছাড়া আর কোনো কাজ হয়নি। তা-ও আবার গত চার মাস থেকে কাজ বন্ধ।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী আমজদ বলেন, মানুষ সীমাহীন দুর্ভোগে আছে। প্রকল্পের মেয়াদ সাত মাস পার হলেও কাজের অগ্রগতি তেমন নেই। যতটুকু কাজ হয়েছে, তাতে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে।
কালীবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা সজিবুল ইসলাম জয় বলেন, চার মাস ধরে রাস্তা বন্ধ করে রেখেছে। কাজও করছে না। এ কেমন ঠিকাদার। এদের কারণেই সরকারের সমালোচনা হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য চেরাগ আলী বলেন, মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। ঠিকাদারদের বারবার বলা হলেও এ কাজে তাঁদের কোনো গরজ নেই। কাজ শেষ না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সময়ক্ষেপণ করছে।
তবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দাবি, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে কাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে। কয়েক দিন পর আবার কাজ শুরু করবেন।
এ বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নিয়োজিত ব্যক্তি অখিল বিশ্বাস বলেন, ‘স্থানীয় লোকজনের দাবির প্রেক্ষিতে রাস্তাটি আপাতত চলাচলের উপযোগী করে দেওয়া হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে আমরা আবার কাজ শুরু করব।’
উপজেলা প্রকৌশলী শাহ আলম বলেন, জন চলাচল স্বাভাবিক করতে ঠিকাদারকে বলা হয়েছে। ১৫ জানুয়ারিতে কাজ শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত ২০ শতাংশ কাজ হয়েছে। আগামী সেপ্টেম্বরে কাজ শেষ করার কথা। এ জন্য তাদের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ধলাই সেতু থেকে দয়ারবাজার পর্যন্ত পৌনে চার কিলোমিটার সড়ক খুঁড়ে রাখা হয়েছে। চার মাসের বেশি সময় ধরে ঠিকাদার কাজ বন্ধ করে এভাবে ফেলে রেখেছেন। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা ও পথচারীরা।
সরেজমিন দেখা গেছে, সড়কে মাটি ফেলে রাখায় ও খোঁড়াখুঁড়ির কারণে অটোরিকশাসহ সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। লোকজন কোনোরকমে হেঁটে চলাচল করছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সদরের সঙ্গে পূর্ব ইসলামপুর ও উত্তর রনিখাই ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম এই সড়ক। এই সড়কের পাশে কলাবাড়ি, কালীবাড়ি, বালুচর ও দয়ারবাজার এলাকার প্রায় ১০ হাজার পরিবার বাস করে। একই সঙ্গে সড়কের দুই পাশে দোকানপাটসহ বহু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও আছে। কলাবাড়ি উচ্চবিদ্যালয়, প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ভাটরাই উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদেরও এই সড়ক দিয়ে চলাচল করতে হয়। কিন্তু সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি করে রাখায় দুর্ভোগের অন্ত নেই।
স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ধলাই সেতু-কলাবাড়ি-দয়ারবাজার সড়ক সংস্কারে ১৪ কোটি ৪৬ লাখ ১ হাজার ৬১৪ টাকা বরাদ্দ দেয় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। ৩.৭৫ মিটার এ সড়কের কাজ পায় মেসার্স মমিনুল হক এবং মেসার্স এম রহমান (জেভি)। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি কাজ শুরু করে। আগামী সেপ্টেম্বরে কাজ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু এ সময়ের মধ্যে সড়ক খোঁড়াখুঁড়ি করে রাখা ছাড়া আর কোনো কাজ হয়নি। তা-ও আবার গত চার মাস থেকে কাজ বন্ধ।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী আমজদ বলেন, মানুষ সীমাহীন দুর্ভোগে আছে। প্রকল্পের মেয়াদ সাত মাস পার হলেও কাজের অগ্রগতি তেমন নেই। যতটুকু কাজ হয়েছে, তাতে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে।
কালীবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা সজিবুল ইসলাম জয় বলেন, চার মাস ধরে রাস্তা বন্ধ করে রেখেছে। কাজও করছে না। এ কেমন ঠিকাদার। এদের কারণেই সরকারের সমালোচনা হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য চেরাগ আলী বলেন, মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। ঠিকাদারদের বারবার বলা হলেও এ কাজে তাঁদের কোনো গরজ নেই। কাজ শেষ না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সময়ক্ষেপণ করছে।
তবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দাবি, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে কাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে। কয়েক দিন পর আবার কাজ শুরু করবেন।
এ বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নিয়োজিত ব্যক্তি অখিল বিশ্বাস বলেন, ‘স্থানীয় লোকজনের দাবির প্রেক্ষিতে রাস্তাটি আপাতত চলাচলের উপযোগী করে দেওয়া হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে আমরা আবার কাজ শুরু করব।’
উপজেলা প্রকৌশলী শাহ আলম বলেন, জন চলাচল স্বাভাবিক করতে ঠিকাদারকে বলা হয়েছে। ১৫ জানুয়ারিতে কাজ শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত ২০ শতাংশ কাজ হয়েছে। আগামী সেপ্টেম্বরে কাজ শেষ করার কথা। এ জন্য তাদের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪