বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনা পৌর মিনি সুপার মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে দেড় শতাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের প্রধান সড়কের উত্তর পাশে পৌর সুপার মার্কেটের পেছনের এই মার্কেটে আগুন লাগে।
গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মার্কেটের একটি জালের দোকান থেকে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিটের দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় রাত দেড়টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু এর আগেই আগুনে অন্তত দেড় শতাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে যায়।
ব্যবসায়ীরা জানান, দোকানপাট বন্ধ করে চলে যাওয়ার পর রাত সাড়ে ১১টার দিকে একটি জালের দোকান থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেছেন তাঁরা। এর কিছু সময় পরই আগুনে শিখা বের হয় এবং মুহূর্তেই আগুন আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে যায়। আগুনের খবর ছড়িয়ে পড়লে ব্যবসায়ীরা ছুটে আসেন এবং যে যাঁর মতো দোকানের মালামাল সরিয়ে নিতে চেষ্টা করেন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস বরগুনা ইউনিট ঘটনাস্থলে ছুটে আসে এবং আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় পাথরঘাটা, আমতলী ও বেতাগী ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। চারটি ইউনিট দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
পৌর মিনি সুপার মার্কেটটি শহরের সদর সড়কের উত্তর পাশে পৌর সুপার মার্কেটের পেছনে অবস্থিত। মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি মো. জসিম মিয়া বলেন, মিনি সুপার মার্কেটে ছোট-বড় মিলিয়ে দুই শতাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলোর মধ্যে তৈরি পোশাক, কসমেটিকস, জাল ও সুতা, চায়ের দোকান ছাড়াও বড় বড় প্রতিষ্ঠানের গুদামঘর রয়েছে। এসব দোকানের দুই-তৃতীয়াংশ সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। এ ছাড়া বাদবাকি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবসায়ীদের কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
বরগুনা ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। তবে বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রইসুল আলম রিপন বলেন, ‘পৌরসভার মালিকানাধীন এ মার্কেটের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অনেকেই ব্যাংক ও বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসা করছেন। দোকান পুড়ে ছাই হওয়ায় তাঁরা এখন পথে বসার পর্যায়ে।’
বরগুনা পৌরসভার মেয়র কামরুল আহসান মহারাজ বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। আগুনের ভয়াবহতা এত বেশি ছিল যে আমরা সবাই নিরুপায় হয়ে পড়েছিলাম। বুধবার আগুনের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা সম্ভব হবে।’
জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা ত্রাণ তহবিল থেকে প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের ২০ কেজি করে চাল দিচ্ছি। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে। আমরা যথাসাধ্য সহায়তা করতে চেষ্টা করব।’
বরগুনা পৌর মিনি সুপার মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে দেড় শতাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের প্রধান সড়কের উত্তর পাশে পৌর সুপার মার্কেটের পেছনের এই মার্কেটে আগুন লাগে।
গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মার্কেটের একটি জালের দোকান থেকে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিটের দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় রাত দেড়টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু এর আগেই আগুনে অন্তত দেড় শতাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে যায়।
ব্যবসায়ীরা জানান, দোকানপাট বন্ধ করে চলে যাওয়ার পর রাত সাড়ে ১১টার দিকে একটি জালের দোকান থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেছেন তাঁরা। এর কিছু সময় পরই আগুনে শিখা বের হয় এবং মুহূর্তেই আগুন আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে যায়। আগুনের খবর ছড়িয়ে পড়লে ব্যবসায়ীরা ছুটে আসেন এবং যে যাঁর মতো দোকানের মালামাল সরিয়ে নিতে চেষ্টা করেন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস বরগুনা ইউনিট ঘটনাস্থলে ছুটে আসে এবং আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় পাথরঘাটা, আমতলী ও বেতাগী ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। চারটি ইউনিট দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
পৌর মিনি সুপার মার্কেটটি শহরের সদর সড়কের উত্তর পাশে পৌর সুপার মার্কেটের পেছনে অবস্থিত। মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি মো. জসিম মিয়া বলেন, মিনি সুপার মার্কেটে ছোট-বড় মিলিয়ে দুই শতাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলোর মধ্যে তৈরি পোশাক, কসমেটিকস, জাল ও সুতা, চায়ের দোকান ছাড়াও বড় বড় প্রতিষ্ঠানের গুদামঘর রয়েছে। এসব দোকানের দুই-তৃতীয়াংশ সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। এ ছাড়া বাদবাকি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবসায়ীদের কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
বরগুনা ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। তবে বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রইসুল আলম রিপন বলেন, ‘পৌরসভার মালিকানাধীন এ মার্কেটের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অনেকেই ব্যাংক ও বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসা করছেন। দোকান পুড়ে ছাই হওয়ায় তাঁরা এখন পথে বসার পর্যায়ে।’
বরগুনা পৌরসভার মেয়র কামরুল আহসান মহারাজ বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। আগুনের ভয়াবহতা এত বেশি ছিল যে আমরা সবাই নিরুপায় হয়ে পড়েছিলাম। বুধবার আগুনের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা সম্ভব হবে।’
জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা ত্রাণ তহবিল থেকে প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের ২০ কেজি করে চাল দিচ্ছি। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে। আমরা যথাসাধ্য সহায়তা করতে চেষ্টা করব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪