চারঘাট প্রতিনিধি
সরকারিভাবে ধান সংগ্রহের নির্দেশনার এক মাস পার হলেও চারঘাটে এখনো তা শুরু হয়নি। এখন পর্যন্ত কৃষি অফিস থেকে কৃষকের তালিকা হাতে না পাওয়ায় ধান সংগ্রহ শুরু করতে পারেনি উপজেলা খাদ্য বিভাগ। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, গত ৭ নভেম্বর থেকে ধান সংগ্রহ শুরুর কথা ছিল।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর চারঘাট উপজেলায় আমন ধানের আবাদ হয়েছে ৫ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে, যা গত বছরের চেয়ে ১ হাজার ২০০ হেক্টর বেশি। কিন্তু ধান উৎপাদন বাড়লেও, সরকারিভাবে কাঙ্ক্ষিত ধান কিনছে না উপজেলা খাদ্য গুদাম। ধানের দামও বাজার মূল্যের চেয়ে কম। এতে কৃষকেরা ক্ষতির আশঙ্কা করছেন।
উপজেলা খাদ্য গুদাম সূত্রে জানা গেছে, এবার সরকারিভাবে কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি ও ১ হাজার ৮০ টাকা মণ দরে ২৮৩ মেট্রিক টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। অথচ পাইকারি ধানের বাজারে ১ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে ধান বিক্রি হচ্ছে।
কৃষকেরা অভিযোগ করে বলেন, সার ও ডিজেলের দাম বাড়াসহ নানা কারণে ধানের উৎপাদন খরচ এবার বেড়েছে। অথচ বাজার মূল্যের চেয়ে কম দামে ধান কিনছে খাদ্য বিভাগ। এক মাস আগে ধান কেনা শুরুর কথা থাকলেও, এখনো কৃষকদের তালিকাই প্রস্তুত করা হয়নি। এ অবস্থায় কৃষকেরা ধান উৎপাদন করে লোকসানের আশঙ্কা করছেন।
উপজেলার সদর ইউনিয়নের রাওথা গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ৭ নভেম্বর থেকে কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করার কথা থাকলেও, কয়েকবার খাদ্যগুদামে গিয়ে ফিরে আসতে হয়েছে। খাদ্য বিভাগের কাছে ধান বিক্রি করতে নানা শর্ত মানতে হয় কৃষকের। এতে নানা বিড়ম্বনা পোহাতে হয়। সেখানে শর্ত ছাড়াই প্রতিমণ ধান বাজারে বিক্রি করা যায় আরও বেশি দামে।
উপজেলার নিমপাড়া গ্রামের কৃষক আব্দুল কাদের বলেন, এবার আমনের ভালো ফলন হয়েছে। এতে চাষিরা খুবই খুশি। সার ও কীটনাশকের দাম বেশি হওয়ায় প্রতিমণ ধানের পেছনে খরচ পড়ে ১ হাজার ৩০০ টাকা। কিন্তু বাজারে প্রতি মণ ধান বিক্রি করতে গেলে দাম পাওয়া যায় ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মলিউজ্জামান সজীব বলেন, কৃষকের তালিকা চূড়ান্ত না হওয়ায় ধান সংগ্রহ শুরু করতে দেরি হচ্ছে। কৃষি অফিস থেকে তালিকা হাতে পেলে কয়েক দিনের মধ্যে ধান সংগ্রহ শুরু করা হবে। কৃষি অফিসের তথ্যের ভিত্তিতে ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয়ভাবে নির্ধারণ করা হয়। এ ক্ষেত্রে দাম কিংবা কেনার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে উপজেলা খাদ্য বিভাগের কিছুই করার থাকে না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ধানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। খাদ্য বিভাগে পাঠানোর জন্য কৃষকের তালিকা প্রস্তুত করা হয়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, কৃষকেরা যেখানে দাম বেশি পাবেন, সেখানেই বিক্রি করবেন। এতে সমস্যার কিছু নেই।
সরকারিভাবে ধান সংগ্রহের নির্দেশনার এক মাস পার হলেও চারঘাটে এখনো তা শুরু হয়নি। এখন পর্যন্ত কৃষি অফিস থেকে কৃষকের তালিকা হাতে না পাওয়ায় ধান সংগ্রহ শুরু করতে পারেনি উপজেলা খাদ্য বিভাগ। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, গত ৭ নভেম্বর থেকে ধান সংগ্রহ শুরুর কথা ছিল।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর চারঘাট উপজেলায় আমন ধানের আবাদ হয়েছে ৫ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে, যা গত বছরের চেয়ে ১ হাজার ২০০ হেক্টর বেশি। কিন্তু ধান উৎপাদন বাড়লেও, সরকারিভাবে কাঙ্ক্ষিত ধান কিনছে না উপজেলা খাদ্য গুদাম। ধানের দামও বাজার মূল্যের চেয়ে কম। এতে কৃষকেরা ক্ষতির আশঙ্কা করছেন।
উপজেলা খাদ্য গুদাম সূত্রে জানা গেছে, এবার সরকারিভাবে কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি ও ১ হাজার ৮০ টাকা মণ দরে ২৮৩ মেট্রিক টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। অথচ পাইকারি ধানের বাজারে ১ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে ধান বিক্রি হচ্ছে।
কৃষকেরা অভিযোগ করে বলেন, সার ও ডিজেলের দাম বাড়াসহ নানা কারণে ধানের উৎপাদন খরচ এবার বেড়েছে। অথচ বাজার মূল্যের চেয়ে কম দামে ধান কিনছে খাদ্য বিভাগ। এক মাস আগে ধান কেনা শুরুর কথা থাকলেও, এখনো কৃষকদের তালিকাই প্রস্তুত করা হয়নি। এ অবস্থায় কৃষকেরা ধান উৎপাদন করে লোকসানের আশঙ্কা করছেন।
উপজেলার সদর ইউনিয়নের রাওথা গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ৭ নভেম্বর থেকে কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করার কথা থাকলেও, কয়েকবার খাদ্যগুদামে গিয়ে ফিরে আসতে হয়েছে। খাদ্য বিভাগের কাছে ধান বিক্রি করতে নানা শর্ত মানতে হয় কৃষকের। এতে নানা বিড়ম্বনা পোহাতে হয়। সেখানে শর্ত ছাড়াই প্রতিমণ ধান বাজারে বিক্রি করা যায় আরও বেশি দামে।
উপজেলার নিমপাড়া গ্রামের কৃষক আব্দুল কাদের বলেন, এবার আমনের ভালো ফলন হয়েছে। এতে চাষিরা খুবই খুশি। সার ও কীটনাশকের দাম বেশি হওয়ায় প্রতিমণ ধানের পেছনে খরচ পড়ে ১ হাজার ৩০০ টাকা। কিন্তু বাজারে প্রতি মণ ধান বিক্রি করতে গেলে দাম পাওয়া যায় ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মলিউজ্জামান সজীব বলেন, কৃষকের তালিকা চূড়ান্ত না হওয়ায় ধান সংগ্রহ শুরু করতে দেরি হচ্ছে। কৃষি অফিস থেকে তালিকা হাতে পেলে কয়েক দিনের মধ্যে ধান সংগ্রহ শুরু করা হবে। কৃষি অফিসের তথ্যের ভিত্তিতে ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয়ভাবে নির্ধারণ করা হয়। এ ক্ষেত্রে দাম কিংবা কেনার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে উপজেলা খাদ্য বিভাগের কিছুই করার থাকে না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ধানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। খাদ্য বিভাগে পাঠানোর জন্য কৃষকের তালিকা প্রস্তুত করা হয়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, কৃষকেরা যেখানে দাম বেশি পাবেন, সেখানেই বিক্রি করবেন। এতে সমস্যার কিছু নেই।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৮ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫