নুরুল আমিন হাসান, উত্তরা
রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকার ফায়দাবাদ এলাকার বাসিন্দা জাহান আরা (৪৪)। গত ২৬ জানুয়ারি দুপুরে সবজি কিনতে বাসা থেকে বের হন তিনি। ফায়দাবাদ চৌরাস্তায় নির্মাণাধীন গ্রিন প্যারাডাইজ অ্যাপার্টমেন্টের ওপরে তখন কাজ করছিলেন আলাউদ্দিন (২০) নামে এক শ্রমিক। যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় অসাবধানতাবশত ওপর থেকে নিচে পড়ে যান আলাউদ্দিন। ঠিক সেই সময় ওই ভবনের নিচ দিয়ে বাজারে যাচ্ছিলেন জাহান আরা। আলাউদ্দিন গিয়ে পড়েন জাহান আরার ওপর। গুরুতর আহত অবস্থায় দ্রুত তাঁদের হাসপাতালে নেওয়া হলেও দুজনের মধ্যে কাউকে বাঁচানো যায়নি।
জাহান আরার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম অভিযোগ করেছে, নির্মাণাধীন ওই ভবনে কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা ছাড়াই ঝুঁকিপূর্ণভাবে কাজ চলছে। নিরাপত্তাব্যবস্থা ঠিক থাকলে ওই শ্রমিকের মৃত্যু হতো না। তার মাকেও জীবন দিতে হতো না। ওই ভবনে নিরাপত্তা ঘাটতির বিষয়টি জানা গেছে দক্ষিণখান থানার এসআই কমল কুমারের কাছেও।
ওই দুর্ঘটনার ২৪ দিন পর গত বুধবার গ্রিন প্যারাডাইজ নামের ওই ভবনে গিয়ে দেখা যায়, নির্মাণকাজ চলছে পুরোদমে। কিন্তু দুর্ঘটনা এড়াতে নিরাপত্তার তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই। ওই ভবনে কর্মরত একজন শ্রমিক জানান, তিনি সিলিংয়ে ডিজাইনে কাজ করেন। ঝুঁকিপূর্ণ এ কাজের সময় হেলমেট, গ্লাবসের মতো কোনো নিরাপত্তাসামগ্রী ব্যবহার করতে দেওয়া হয় না তাদের। নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি কিছু জানেনও না। এ বিষয়ে কথা বলতে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মকর্তাকে সেখানে পাওয়া যায়নি। নিরাপত্তকর্মী জাহিদের কাছে জানতে চাইলে তিনি কারও সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর দিতে পারেননি। নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি কিছু বলতেও পারেননি।
রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকায় প্রতিনিয়ত মাথা তুলছে নতুন নতুন বহুতল ভবন। অলিগলিতে চলছে নির্মাণযজ্ঞ। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শ্রমিকের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। শ্রমিকদের মধ্যেও নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে রয়েছে উদাসীনতা। এ নিয়ে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) নজরদারির কথা থাকলেও সংস্থাটি কার্যত কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটছে। চলতি বছরে দক্ষিণখান এলাকায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে অন্তত চারজন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন একজন।
গত ২০ জানুয়ারি দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ায় নির্মাণাধীন ছয়তলা ভবন থেকে পড়ে নিহত হন রডমিস্ত্রি মাইন উদ্দিন। সম্প্রতি ওই ভবনে গিয়ে কথা হয় কেয়ারটেকার তারা মিয়ার সঙ্গে। তাঁর দাবি, শ্রমিকের মৃত্যুর পর নিরাপত্তাব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে। তবে স্থানীয় বাসিন্দা দক্ষিণখান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল হোসেন জানান, দুর্ঘটনার পর ভবনের একপাশে নিরাপত্তা কিছুটা বাড়ানো হলেও অন্য পাশ এখনো অরক্ষিত।
ফায়দাবাদ ও নদ্দাপাড়ার মতো দুর্ঘটনাকবলিত অন্য ভবনগুলোতে গিয়েও নিরাপত্তা নিয়ে উদাসীনতার বিষয়টি চোখে পড়েছে। নিহত শ্রমিকদের স্বজনদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে পরিস্থিতি সামলে নিয়েছে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু দুর্ঘটনার পর রাজউকের পক্ষ থেকে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে দক্ষিণখান থানার ওসি মুহাম্মদ মামুনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মালিকদের উদাসীনতা, শ্রমিকদের অবহেলা এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদারকির অভাবের কারণে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিক নিহতের সংখ্যা বাড়ছে। এসব দুর্ঘটনায় নিহতের স্বজনেরাও সাধারণত থানায় মামলা করতে চান না। সম্প্রতি ফায়াদাবাদে নির্মাণাধীন ভবনে দুর্ঘটনায় দুজন নিহত হওয়ার পর পুলিশ বাদী হয়ে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও জানান, দুর্ঘটনা এড়াতে উঠান বৈঠক করে নির্মাণাধীন ভবনের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্টদের সচেতন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন বিটে দায়িত্বরত পুলিশের কর্মকর্তাদেরও নির্মাণাধীন ভবনের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল করতে বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রাজউক চেয়ারম্যান এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্মাণাধীন ভবনে কেউ পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা না নিলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।
দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যুর ব্যাপারে নগর-পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যারা শ্রমিকদের নিয়োগ দেন, তাঁদের কাছে শ্রমিকদের জীবন খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। শ্রমিকেরাও বেঁচে থাকার তাগিদে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। দুর্ঘটনা এড়াতে শ্রমিকদের সচেতন হতে হবে। নিয়োগকারীদেরও দায়িত্ববান হতে হবে। নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু কোনোভাবে কাম্য নয়।
রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকার ফায়দাবাদ এলাকার বাসিন্দা জাহান আরা (৪৪)। গত ২৬ জানুয়ারি দুপুরে সবজি কিনতে বাসা থেকে বের হন তিনি। ফায়দাবাদ চৌরাস্তায় নির্মাণাধীন গ্রিন প্যারাডাইজ অ্যাপার্টমেন্টের ওপরে তখন কাজ করছিলেন আলাউদ্দিন (২০) নামে এক শ্রমিক। যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় অসাবধানতাবশত ওপর থেকে নিচে পড়ে যান আলাউদ্দিন। ঠিক সেই সময় ওই ভবনের নিচ দিয়ে বাজারে যাচ্ছিলেন জাহান আরা। আলাউদ্দিন গিয়ে পড়েন জাহান আরার ওপর। গুরুতর আহত অবস্থায় দ্রুত তাঁদের হাসপাতালে নেওয়া হলেও দুজনের মধ্যে কাউকে বাঁচানো যায়নি।
জাহান আরার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম অভিযোগ করেছে, নির্মাণাধীন ওই ভবনে কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা ছাড়াই ঝুঁকিপূর্ণভাবে কাজ চলছে। নিরাপত্তাব্যবস্থা ঠিক থাকলে ওই শ্রমিকের মৃত্যু হতো না। তার মাকেও জীবন দিতে হতো না। ওই ভবনে নিরাপত্তা ঘাটতির বিষয়টি জানা গেছে দক্ষিণখান থানার এসআই কমল কুমারের কাছেও।
ওই দুর্ঘটনার ২৪ দিন পর গত বুধবার গ্রিন প্যারাডাইজ নামের ওই ভবনে গিয়ে দেখা যায়, নির্মাণকাজ চলছে পুরোদমে। কিন্তু দুর্ঘটনা এড়াতে নিরাপত্তার তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই। ওই ভবনে কর্মরত একজন শ্রমিক জানান, তিনি সিলিংয়ে ডিজাইনে কাজ করেন। ঝুঁকিপূর্ণ এ কাজের সময় হেলমেট, গ্লাবসের মতো কোনো নিরাপত্তাসামগ্রী ব্যবহার করতে দেওয়া হয় না তাদের। নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি কিছু জানেনও না। এ বিষয়ে কথা বলতে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মকর্তাকে সেখানে পাওয়া যায়নি। নিরাপত্তকর্মী জাহিদের কাছে জানতে চাইলে তিনি কারও সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর দিতে পারেননি। নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি কিছু বলতেও পারেননি।
রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকায় প্রতিনিয়ত মাথা তুলছে নতুন নতুন বহুতল ভবন। অলিগলিতে চলছে নির্মাণযজ্ঞ। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শ্রমিকের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। শ্রমিকদের মধ্যেও নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে রয়েছে উদাসীনতা। এ নিয়ে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) নজরদারির কথা থাকলেও সংস্থাটি কার্যত কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটছে। চলতি বছরে দক্ষিণখান এলাকায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে অন্তত চারজন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন একজন।
গত ২০ জানুয়ারি দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ায় নির্মাণাধীন ছয়তলা ভবন থেকে পড়ে নিহত হন রডমিস্ত্রি মাইন উদ্দিন। সম্প্রতি ওই ভবনে গিয়ে কথা হয় কেয়ারটেকার তারা মিয়ার সঙ্গে। তাঁর দাবি, শ্রমিকের মৃত্যুর পর নিরাপত্তাব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে। তবে স্থানীয় বাসিন্দা দক্ষিণখান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল হোসেন জানান, দুর্ঘটনার পর ভবনের একপাশে নিরাপত্তা কিছুটা বাড়ানো হলেও অন্য পাশ এখনো অরক্ষিত।
ফায়দাবাদ ও নদ্দাপাড়ার মতো দুর্ঘটনাকবলিত অন্য ভবনগুলোতে গিয়েও নিরাপত্তা নিয়ে উদাসীনতার বিষয়টি চোখে পড়েছে। নিহত শ্রমিকদের স্বজনদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে পরিস্থিতি সামলে নিয়েছে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু দুর্ঘটনার পর রাজউকের পক্ষ থেকে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে দক্ষিণখান থানার ওসি মুহাম্মদ মামুনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মালিকদের উদাসীনতা, শ্রমিকদের অবহেলা এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদারকির অভাবের কারণে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিক নিহতের সংখ্যা বাড়ছে। এসব দুর্ঘটনায় নিহতের স্বজনেরাও সাধারণত থানায় মামলা করতে চান না। সম্প্রতি ফায়াদাবাদে নির্মাণাধীন ভবনে দুর্ঘটনায় দুজন নিহত হওয়ার পর পুলিশ বাদী হয়ে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও জানান, দুর্ঘটনা এড়াতে উঠান বৈঠক করে নির্মাণাধীন ভবনের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্টদের সচেতন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন বিটে দায়িত্বরত পুলিশের কর্মকর্তাদেরও নির্মাণাধীন ভবনের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল করতে বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রাজউক চেয়ারম্যান এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্মাণাধীন ভবনে কেউ পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা না নিলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।
দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যুর ব্যাপারে নগর-পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যারা শ্রমিকদের নিয়োগ দেন, তাঁদের কাছে শ্রমিকদের জীবন খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। শ্রমিকেরাও বেঁচে থাকার তাগিদে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। দুর্ঘটনা এড়াতে শ্রমিকদের সচেতন হতে হবে। নিয়োগকারীদেরও দায়িত্ববান হতে হবে। নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু কোনোভাবে কাম্য নয়।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪