তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বিভিন্ন সড়ক, অলিতে-গলিতে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হাতি দিয়ে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। হাতির আক্রমণের ভয়ে বাধ্য হয়ে টাকাও দিচ্ছেন তাঁরা। রমজান মাসে ঈদের বাজারে লোকসমাগম হওয়ায় সেসব স্থানে এ চাঁদা নেওয়ার চিত্র তুলনামূলক বেশি চোখে পড়ছে। এতে সবচেয়ে বেশি বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ছেন ঈদের বাজার করতে আসা মানুষেরা।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে করোনারসহ নানা কারণে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান সার্কাস প্রায় বন্ধই রয়েছে। আর এ কারণে অবসরে থাকা সার্কাসের হাতি ও মাহুতকে নিয়ে বিপাকে পড়েছেন সার্কাস মালিকেরা। তাই হাতিকে খাওয়াতে, মাহুতের বেতনভাতা দিতে ও হাতির পরিচর্যাসহ বিবিধ খরচ তুলতে এ চাঁদা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান মাহুত।
গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে দেখা গেছে মাহুত সামসুল ইসলাম তাড়াশ সদর বাজার, ভাদাশ, হাসপাতাল গেট, উলিপুর, খুটিগাছা মোড়, পাঁচানসহ আশপাশের এলাকার পথচারী, যানবাহন ও দোকানের সামনে তাঁদের হাতি দিয়ে ২০ টাকা থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা আদায় করছেন। কয়েক দিন ধরে সিরাজগঞ্জের তাড়াশ ও আশপাশের এলাকায় চলছে দি বুলবুল সার্কাসের হাতি দিয়ে এভাবে নীরব চাঁদাবাজি।
তাড়াশের পৌর এলাকার ভাদাশ মহল্লার আনিছুর রহমান ও রাহেলা খাতুনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রাস্তায় চলাচলের সময় যানবাহনের সামনে হাতি শুয়ে পড়ে শুঁড় এগিয়ে দিয়ে অস্বস্তিকর ও নানা বিরক্তিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে। এরপর ২০ থেকে ৩০ টাকা চাওয়া হয়। না দেওয়া পর্যন্ত সেখান থেকে তারা যায় না। আবার হাতির আক্রমণের ভয়ও থাকে। এজন্য বাধ্য হয়ে তাঁরা চাঁদা দিচ্ছেন।
এ ছাড়া তাড়াশ এলাকার বিভিন্ন বাজারের ব্যবসায়ী আফজাল শরিফ, ছানোয়ার হোসেন, গোলজার হোসেনসহ অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদের আগ মুহূর্তে দোকানে বেচাকেনার সময়ে হাতি এসে দোকানে শুঁড় ঢুকিয়ে দিয়ে তাঁদের কাছ থেকে চাঁদা নিচ্ছেন।
ব্যবসায়ীরা আরও জানান, ৫-১০ টাকা দিলেও তাঁরা নিতে চান না। বরং বেশি টাকা নিতে মাহুত হাতি দিয়ে বিরক্তিকর অবস্থার সৃষ্টি করেন। এভাবে টাকা দিতে বাধ্য করা হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ী এবং ক্রেতারা বিড়ম্বনায় পড়ে যাচ্ছেন। আর এভাবে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির কারণে তাড়াশ এলাকার লোকজন ঈদের বাজার করতে বের হয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
এ বিষয়ে হাতির মাহুত সামসুল ইসলাম জানান, করোনার কারণে মেলা, সার্কাস, বিনোদনমূলক কোনো অনুষ্ঠান না হওয়ায় তাঁরা বর্তমানে দুঃসময় পার করছেন। তাই তাঁর নিজের ও হাতির খাওয়ানোর খরচ তুলতে রাস্তায় নেমেছেন।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বিভিন্ন সড়ক, অলিতে-গলিতে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হাতি দিয়ে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। হাতির আক্রমণের ভয়ে বাধ্য হয়ে টাকাও দিচ্ছেন তাঁরা। রমজান মাসে ঈদের বাজারে লোকসমাগম হওয়ায় সেসব স্থানে এ চাঁদা নেওয়ার চিত্র তুলনামূলক বেশি চোখে পড়ছে। এতে সবচেয়ে বেশি বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ছেন ঈদের বাজার করতে আসা মানুষেরা।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে করোনারসহ নানা কারণে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান সার্কাস প্রায় বন্ধই রয়েছে। আর এ কারণে অবসরে থাকা সার্কাসের হাতি ও মাহুতকে নিয়ে বিপাকে পড়েছেন সার্কাস মালিকেরা। তাই হাতিকে খাওয়াতে, মাহুতের বেতনভাতা দিতে ও হাতির পরিচর্যাসহ বিবিধ খরচ তুলতে এ চাঁদা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান মাহুত।
গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে দেখা গেছে মাহুত সামসুল ইসলাম তাড়াশ সদর বাজার, ভাদাশ, হাসপাতাল গেট, উলিপুর, খুটিগাছা মোড়, পাঁচানসহ আশপাশের এলাকার পথচারী, যানবাহন ও দোকানের সামনে তাঁদের হাতি দিয়ে ২০ টাকা থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা আদায় করছেন। কয়েক দিন ধরে সিরাজগঞ্জের তাড়াশ ও আশপাশের এলাকায় চলছে দি বুলবুল সার্কাসের হাতি দিয়ে এভাবে নীরব চাঁদাবাজি।
তাড়াশের পৌর এলাকার ভাদাশ মহল্লার আনিছুর রহমান ও রাহেলা খাতুনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রাস্তায় চলাচলের সময় যানবাহনের সামনে হাতি শুয়ে পড়ে শুঁড় এগিয়ে দিয়ে অস্বস্তিকর ও নানা বিরক্তিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে। এরপর ২০ থেকে ৩০ টাকা চাওয়া হয়। না দেওয়া পর্যন্ত সেখান থেকে তারা যায় না। আবার হাতির আক্রমণের ভয়ও থাকে। এজন্য বাধ্য হয়ে তাঁরা চাঁদা দিচ্ছেন।
এ ছাড়া তাড়াশ এলাকার বিভিন্ন বাজারের ব্যবসায়ী আফজাল শরিফ, ছানোয়ার হোসেন, গোলজার হোসেনসহ অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদের আগ মুহূর্তে দোকানে বেচাকেনার সময়ে হাতি এসে দোকানে শুঁড় ঢুকিয়ে দিয়ে তাঁদের কাছ থেকে চাঁদা নিচ্ছেন।
ব্যবসায়ীরা আরও জানান, ৫-১০ টাকা দিলেও তাঁরা নিতে চান না। বরং বেশি টাকা নিতে মাহুত হাতি দিয়ে বিরক্তিকর অবস্থার সৃষ্টি করেন। এভাবে টাকা দিতে বাধ্য করা হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ী এবং ক্রেতারা বিড়ম্বনায় পড়ে যাচ্ছেন। আর এভাবে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির কারণে তাড়াশ এলাকার লোকজন ঈদের বাজার করতে বের হয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
এ বিষয়ে হাতির মাহুত সামসুল ইসলাম জানান, করোনার কারণে মেলা, সার্কাস, বিনোদনমূলক কোনো অনুষ্ঠান না হওয়ায় তাঁরা বর্তমানে দুঃসময় পার করছেন। তাই তাঁর নিজের ও হাতির খাওয়ানোর খরচ তুলতে রাস্তায় নেমেছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪