কালাই (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলায় রবি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সরিষার বাম্পার ফলনের আশা কৃষকদের। উপজেলায় এবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় ও আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সরিষায় স্বপ্ন বুনছেন কৃষকেরা।
এসব জমিতে বোনা সরিষার চারা বড় হয়ে বিস্তীর্ণ মাঠগুলো এখন হলুদে ছেয়ে গেছে। মাঠের চারদিকে একবার তাকালেই চোখ ফেরানো যায় না। একটু দূর থেকে দেখলে মনে হয় নতুন বধূবেশে হলুদ রঙের শাড়ি গায়ে জড়িয়ে কেউ বসে আছে মাঠে। এ যেন চোখজুড়ানো এক চিত্রকলা।
উপজেলার কৃষকেরা যথাসময়ে তাঁদের জমিতে সরিষাবীজ বপন করাই তা এখন বড় হয়ে হলুদ ও সতেজ হয়ে উঠেছে। যেন দিগন্ত ছুঁয়েছে সরিষা ফুলের হলুদ আভা। শীতের সকালে কুয়াশাচ্ছন্ন হলদে ফুলে মনমাতানো ম-ম গন্ধ আর অপরূপ দৃশ্য আকৃষ্ট করে যে কাউকে। সেখানে মৌমাছিরা ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করছে। আবার আপনমনে ফসলের মাঠ থেকে বিভিন্ন পাখি ক্ষতিকর পোকামাকড় খাচ্ছে।
উপজেলার বানিহারা গ্রামের সরিষাচাষি আলমগীর হোসেন বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এ বছরেও ৫০ শতক জমিতে সরিষা বুনেছি। ১ বিঘা (১ বিঘায় ৩৩ শতাংশ) জমিতে সরিষা বুনতে খরচ হয় ৫ হাজার টাকা। ফলন আসে ৮-১০ মণ। বর্তমান বাজারদরে বিক্রি করলে ৩৫-৪০ হাজার টাকা বিক্রি করা যাবে।’
উপজেলার বফলগাড়ী গ্রামের আরেক সরিষাচাষি মোহসীন আলী বলেন, সরিষা অত্যন্ত লাভজনক ফসল। এ বছর প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় ও আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা আছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এবার একটি পৌরসভাসহ উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে চলতি রবি মৌসুমে ৪৭৫ হেক্টর জমিতে সরিষা বপন করা হয়েছে। এর মধ্যে বারি সরিষা-১৪ জাতের সরিষা বপন করা হয়েছে ৩৩০ হেক্টর, বারি সরিষা-১৫ জাতের ৭৫ হেক্টর, বারি সরিষা-১৭ জাতের ৫৫ হেক্টর, বিনা সরিষা-৪ জাতের ৫ হেক্টর, বিনা সরিষা-৯ জাতের সরিষা বপন করা হয়েছে ১০ হেক্টর জমিতে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নীলিমা জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলায় অন্য ফসলের তুলনায় সরিষার উৎপাদনে খরচ কম হয়। একই সঙ্গে বাজারে ভালো দাম থাকায় চাষিদের দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে। এ ছাড়া আবহাওয়া অনুকূল আছে। সে জন্য এবার উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলায় রবি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সরিষার বাম্পার ফলনের আশা কৃষকদের। উপজেলায় এবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় ও আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সরিষায় স্বপ্ন বুনছেন কৃষকেরা।
এসব জমিতে বোনা সরিষার চারা বড় হয়ে বিস্তীর্ণ মাঠগুলো এখন হলুদে ছেয়ে গেছে। মাঠের চারদিকে একবার তাকালেই চোখ ফেরানো যায় না। একটু দূর থেকে দেখলে মনে হয় নতুন বধূবেশে হলুদ রঙের শাড়ি গায়ে জড়িয়ে কেউ বসে আছে মাঠে। এ যেন চোখজুড়ানো এক চিত্রকলা।
উপজেলার কৃষকেরা যথাসময়ে তাঁদের জমিতে সরিষাবীজ বপন করাই তা এখন বড় হয়ে হলুদ ও সতেজ হয়ে উঠেছে। যেন দিগন্ত ছুঁয়েছে সরিষা ফুলের হলুদ আভা। শীতের সকালে কুয়াশাচ্ছন্ন হলদে ফুলে মনমাতানো ম-ম গন্ধ আর অপরূপ দৃশ্য আকৃষ্ট করে যে কাউকে। সেখানে মৌমাছিরা ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করছে। আবার আপনমনে ফসলের মাঠ থেকে বিভিন্ন পাখি ক্ষতিকর পোকামাকড় খাচ্ছে।
উপজেলার বানিহারা গ্রামের সরিষাচাষি আলমগীর হোসেন বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এ বছরেও ৫০ শতক জমিতে সরিষা বুনেছি। ১ বিঘা (১ বিঘায় ৩৩ শতাংশ) জমিতে সরিষা বুনতে খরচ হয় ৫ হাজার টাকা। ফলন আসে ৮-১০ মণ। বর্তমান বাজারদরে বিক্রি করলে ৩৫-৪০ হাজার টাকা বিক্রি করা যাবে।’
উপজেলার বফলগাড়ী গ্রামের আরেক সরিষাচাষি মোহসীন আলী বলেন, সরিষা অত্যন্ত লাভজনক ফসল। এ বছর প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় ও আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা আছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এবার একটি পৌরসভাসহ উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে চলতি রবি মৌসুমে ৪৭৫ হেক্টর জমিতে সরিষা বপন করা হয়েছে। এর মধ্যে বারি সরিষা-১৪ জাতের সরিষা বপন করা হয়েছে ৩৩০ হেক্টর, বারি সরিষা-১৫ জাতের ৭৫ হেক্টর, বারি সরিষা-১৭ জাতের ৫৫ হেক্টর, বিনা সরিষা-৪ জাতের ৫ হেক্টর, বিনা সরিষা-৯ জাতের সরিষা বপন করা হয়েছে ১০ হেক্টর জমিতে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নীলিমা জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলায় অন্য ফসলের তুলনায় সরিষার উৎপাদনে খরচ কম হয়। একই সঙ্গে বাজারে ভালো দাম থাকায় চাষিদের দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে। এ ছাড়া আবহাওয়া অনুকূল আছে। সে জন্য এবার উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪