নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বড়দিনের কথা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে কেক, কুকিজ কিংবা পেস্ট্রির ছবি। উৎসব রাঙাতে মনমাতানো কেক-পেস্ট্রি যে তৈরি হয় না, তা নয়। মূলত ইউরোপের আদলে বড়দিনে কেক বা পেস্ট্রি বানানোর একটা চল আমাদের দেশে আছে। কিন্তু তার চেয়েও বেশি আছে দেশীয় খাবার তৈরির প্রথা।
এখন আমাদের দেশে চলছে শীতকাল। আর শীত মানে বাড়িতে বাড়িতে ভাপা, চিতই, পুলি, পাকনসহ হরেক স্বাদের পিঠা তৈরির ধুম। চালের গুঁড়া নারকেল, গুড় কিংবা আরও অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি হবে বাহারি সব পিঠা। সেসব পিঠা কখনো ভিজিয়ে রাখা হবে খেজুরের রসে, কখনোবা ঘন করে জ্বাল দেওয়া গরুর দুধে। কখনো সেসব পিঠায় ঘ্রাণ ছড়াবে এলাচি আর কখনো নতুন খেজুরের গুড়। বড়দিনের উৎসবেও সেসবই খাওয়া হবে। পাশাপাশি কেক বা পেস্ট্রি থাকবে।
আর থাকবে মাংসের হরেক পদ, কোরমা-পোলাও, বিরিয়ানি কিংবা কাবাব। উৎসব মানেই এখানে কবজি ডুবিয়ে খাবারের আয়োজন। জিবের স্বাদ তো মেটাতে হবেই, সঙ্গে মেটাতে হবে চোখেরও স্বাদ। চোখ যদি না ভরে, মন ভরবে কীভাবে? উৎসব রাঙাতে রইল কয়েকটি রেসিপি।
আস্ত মুরগির রোস্ট
উপকরণ
আস্ত মুরগি ১টি, লাল মরিচের গুঁড়ো ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়ো আধা চা-চামচ, জিরার গুঁড়ো ১ চা-চামচ, গরম মসলার গুঁড়ো ১ চা-চামচ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ, টক দই ৩ টেবিল চামচ, গাজর ১টি, আলু ১টি মাঝারি, রসুন কোয়া ১০-১২টি, পেঁয়াজ ১টি মাঝারি, ঘি অথবা তেল ৩ টেবিল চামচ, লবণ দেড় চা-চামচ বা স্বাদমতো।
প্রণালি
চামড়াসহ মুরগি ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। কাটা চামচ অথবা চিকন ছুরি দিয়ে মুরগিটি ভালো করে কেঁচে নিন। সব গুঁড়ো ও বাটা মসলা মিশিয়ে নিন। এর মধ্যে লেবুর রস, লবণ ও টক দই দিয়ে ভালো করে মেখে নিন।
প্রথমে তেল বা ঘি দিয়ে মুরগিটি ভালো করে মেখে নিন। এরপর ভালো করে মসলা মাখিয়ে নিন। মুরগির পেটের ভেতরের অংশে ও সব জায়গায় যাতে মসলা ভালো ভাবে ঢোকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গাজর, আলু, রসুন কোয়া ও পেঁয়াজ মুরগির পেটের ভেতরে ঢুকিয়ে দিয়ে পা দুটি সুতা দিয়ে বেঁধে দিন। ডানা দুটি ভাঁজ করে ওপরে উঠিয়ে দিন। এভাবে ৩-৪ ঘণ্টা ঢেকে রাখুন।
ওভেন ৩৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইটে প্রিহিট করুন। মুরগিটি ফয়েলপেপার দিয়ে মুড়ে ওভেন ট্রে-তে করে ওভেনে দিয়ে ৩০ মিনিট বেক করুন। এরপর বের করে মুরগি থেকে বের হওয়া জুস একটি চামচ দিয়ে মুরগির ওপরে দিয়ে উল্টে দিন। আবারও ওভেন এ দিয়ে ৩০ মিনিট বেক করুন। এরপর ফয়েল খুলে দুই দিকে উল্টে পাল্টে আরও ৩০ মিনিট বেক করুন। হয়ে গেলে ওভেন বন্ধ করে ১৫ মিনিটের মতো সেখানেই রেখে দিন। ওভেন থেকে বের করে মুরগির পা থেকে সুতা খুলে দিয়ে গরম-গরম পরিবেশন করুন।
মেরাং কুকিজ
উপকরণ
ডিম ১টি, চিনি আধা কাপের একটু কম, ভ্যানিলা এসেন্স আধা চা-চামচ।
প্রণালি
ডিমের কুসুম ও সাদা অংশ আলাদা করে নিন। সাদা অংশের সঙ্গে একটুও যেন হলুদ অংশ না মেশে তা খেয়াল রাখবেন। ডিমের সাদা অংশ ইলেকট্রিক বিটারের সাহায্যে প্রথমে ৩০-৪০ সেকেন্ড বিট করে নিন। একটু সাদা ফেনা উঠে এলে ধীরে ধীরে চিনি মেশাতে হবে। একটু একটু করে চিনি মিশিয়ে ফোম করে নিতে হবে। এ সময় ভ্যানিলা এসেন্স যোগ করুন। ফোম ঘন করে নিন যাতে যেকোনো নজেল ডেকোরেশন করা যায় সহজে।
ফোম হয়ে গেলে একটি পাইপিং ব্যাগে ভরে নিন। যেকোনো নজেল দিয়ে এই কুকিজ ডিজাইন করা যাবে।
এবার একটা কেক মোল্ডে নোটবুক পেপার কেটে তাতে বাটার কিংবা তেল ব্রাশ করে নিতে হবে।
বেক করার জন্য একটা বড় আকারের হাঁড়ি চুলায় বসিয়ে তাতে একটা স্ট্যান্ড দিয়ে প্রি হিট করে নিন ১০ মিনিট। তারপর কুকিজের মোল্ডটি বসিয়ে ১ ঘণ্টা বেক করে নিন। ১ ঘণ্টা পর দেখে নিতে হবে কুকিজগুলো শক্ত হয়েছে কি না। গরম অবস্থায় শক্ত হবে না এই কুকিজ। তাই চুলা বন্ধ করে হাঁড়িতে রেখে দিতে হবে ৩০ মিনিট কিংবা আরও বেশি। এরপর খুব সহজেই এই কুকিজগুলো বের করে পরিবেশন করা যাবে।
রেসিপি : মুনমুন আক্তার
এগলেস চকলেট কেক
উপকরণ
ময়দা আধা কাপ, কোকো পাউডার ২ টেবিল চামচ, বেকিং সোডা ১ চা-চামচ, বেকিং পাউডার আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তরল দুধ আধা কাপ, ভিনেগার আধা টেবিল চামচ, চিনি আধা কাপ, তেল ১ টেবিল চামচ, চকলেট এসেন্স ১ চা-চামচ।
প্রস্তুত প্রণালি
সব শুকনো উপকরণ চেলে মিশিয়ে রেখে দিন। এবার আরেকটি পাত্রে একসঙ্গে তরল দুধ, ভিনেগার ও চিনি স্প্যাচুলা দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে। মেশানোর পর ইলেকট্রিক বিটারের সাহায্যে বিট করতে হবে ৫-৭ মিনিট। হয়ে গেলে তেল, এসেন্স দিয়ে আবারও ৩০ সেকেন্ডের মতো বিট করে মিশিয়ে নিতে হবে। এই ব্যাটারের সঙ্গে আগে থেকে রেডি করে রাখা শুকনো উপকরণ মিশিয়ে নিতে হবে। সব উপকরণ একবারে না দিয়ে একের পর এক দিয়ে মিশিয়ে নিন।
এবার একটি ৭ ইঞ্চি কেক মোল্ডে বেকিং পেপার বিছিয়ে নিন। কেকের ব্যাটার এই মোল্ডে ঢেলে ২-৩ বার জোরে জোরে ট্যাপ করে বাতাস বের করে নিতে হবে।
ইলেকট্রিক ওভেন ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ১০ মিনিট প্রি হিট করে নিয়ে কেকের ব্যাটারের পাত্র ৫০-৫৫ মিনিটের মতো বেক করতে হবে। কেক বেক হয়েছে কি না, তা বোঝার জন্য একটি কাঠি কেকের মাঝ বরাবর দিয়ে চেক করে নিতে হবে। কাঠিটা পরিষ্কার বের হলে বুঝতে হবে কেক সম্পূর্ণ বেক হয়েছে। কেকটা বেক হয়ে গেলে ঠান্ডা করে পছন্দমতো ক্রিম দিয়ে ডেকোরেশন করে নিতে হবে।
রেসিপি : মাহমুদা রানি
বড়দিনের কথা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে কেক, কুকিজ কিংবা পেস্ট্রির ছবি। উৎসব রাঙাতে মনমাতানো কেক-পেস্ট্রি যে তৈরি হয় না, তা নয়। মূলত ইউরোপের আদলে বড়দিনে কেক বা পেস্ট্রি বানানোর একটা চল আমাদের দেশে আছে। কিন্তু তার চেয়েও বেশি আছে দেশীয় খাবার তৈরির প্রথা।
এখন আমাদের দেশে চলছে শীতকাল। আর শীত মানে বাড়িতে বাড়িতে ভাপা, চিতই, পুলি, পাকনসহ হরেক স্বাদের পিঠা তৈরির ধুম। চালের গুঁড়া নারকেল, গুড় কিংবা আরও অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি হবে বাহারি সব পিঠা। সেসব পিঠা কখনো ভিজিয়ে রাখা হবে খেজুরের রসে, কখনোবা ঘন করে জ্বাল দেওয়া গরুর দুধে। কখনো সেসব পিঠায় ঘ্রাণ ছড়াবে এলাচি আর কখনো নতুন খেজুরের গুড়। বড়দিনের উৎসবেও সেসবই খাওয়া হবে। পাশাপাশি কেক বা পেস্ট্রি থাকবে।
আর থাকবে মাংসের হরেক পদ, কোরমা-পোলাও, বিরিয়ানি কিংবা কাবাব। উৎসব মানেই এখানে কবজি ডুবিয়ে খাবারের আয়োজন। জিবের স্বাদ তো মেটাতে হবেই, সঙ্গে মেটাতে হবে চোখেরও স্বাদ। চোখ যদি না ভরে, মন ভরবে কীভাবে? উৎসব রাঙাতে রইল কয়েকটি রেসিপি।
আস্ত মুরগির রোস্ট
উপকরণ
আস্ত মুরগি ১টি, লাল মরিচের গুঁড়ো ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়ো আধা চা-চামচ, জিরার গুঁড়ো ১ চা-চামচ, গরম মসলার গুঁড়ো ১ চা-চামচ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ, টক দই ৩ টেবিল চামচ, গাজর ১টি, আলু ১টি মাঝারি, রসুন কোয়া ১০-১২টি, পেঁয়াজ ১টি মাঝারি, ঘি অথবা তেল ৩ টেবিল চামচ, লবণ দেড় চা-চামচ বা স্বাদমতো।
প্রণালি
চামড়াসহ মুরগি ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। কাটা চামচ অথবা চিকন ছুরি দিয়ে মুরগিটি ভালো করে কেঁচে নিন। সব গুঁড়ো ও বাটা মসলা মিশিয়ে নিন। এর মধ্যে লেবুর রস, লবণ ও টক দই দিয়ে ভালো করে মেখে নিন।
প্রথমে তেল বা ঘি দিয়ে মুরগিটি ভালো করে মেখে নিন। এরপর ভালো করে মসলা মাখিয়ে নিন। মুরগির পেটের ভেতরের অংশে ও সব জায়গায় যাতে মসলা ভালো ভাবে ঢোকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গাজর, আলু, রসুন কোয়া ও পেঁয়াজ মুরগির পেটের ভেতরে ঢুকিয়ে দিয়ে পা দুটি সুতা দিয়ে বেঁধে দিন। ডানা দুটি ভাঁজ করে ওপরে উঠিয়ে দিন। এভাবে ৩-৪ ঘণ্টা ঢেকে রাখুন।
ওভেন ৩৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইটে প্রিহিট করুন। মুরগিটি ফয়েলপেপার দিয়ে মুড়ে ওভেন ট্রে-তে করে ওভেনে দিয়ে ৩০ মিনিট বেক করুন। এরপর বের করে মুরগি থেকে বের হওয়া জুস একটি চামচ দিয়ে মুরগির ওপরে দিয়ে উল্টে দিন। আবারও ওভেন এ দিয়ে ৩০ মিনিট বেক করুন। এরপর ফয়েল খুলে দুই দিকে উল্টে পাল্টে আরও ৩০ মিনিট বেক করুন। হয়ে গেলে ওভেন বন্ধ করে ১৫ মিনিটের মতো সেখানেই রেখে দিন। ওভেন থেকে বের করে মুরগির পা থেকে সুতা খুলে দিয়ে গরম-গরম পরিবেশন করুন।
মেরাং কুকিজ
উপকরণ
ডিম ১টি, চিনি আধা কাপের একটু কম, ভ্যানিলা এসেন্স আধা চা-চামচ।
প্রণালি
ডিমের কুসুম ও সাদা অংশ আলাদা করে নিন। সাদা অংশের সঙ্গে একটুও যেন হলুদ অংশ না মেশে তা খেয়াল রাখবেন। ডিমের সাদা অংশ ইলেকট্রিক বিটারের সাহায্যে প্রথমে ৩০-৪০ সেকেন্ড বিট করে নিন। একটু সাদা ফেনা উঠে এলে ধীরে ধীরে চিনি মেশাতে হবে। একটু একটু করে চিনি মিশিয়ে ফোম করে নিতে হবে। এ সময় ভ্যানিলা এসেন্স যোগ করুন। ফোম ঘন করে নিন যাতে যেকোনো নজেল ডেকোরেশন করা যায় সহজে।
ফোম হয়ে গেলে একটি পাইপিং ব্যাগে ভরে নিন। যেকোনো নজেল দিয়ে এই কুকিজ ডিজাইন করা যাবে।
এবার একটা কেক মোল্ডে নোটবুক পেপার কেটে তাতে বাটার কিংবা তেল ব্রাশ করে নিতে হবে।
বেক করার জন্য একটা বড় আকারের হাঁড়ি চুলায় বসিয়ে তাতে একটা স্ট্যান্ড দিয়ে প্রি হিট করে নিন ১০ মিনিট। তারপর কুকিজের মোল্ডটি বসিয়ে ১ ঘণ্টা বেক করে নিন। ১ ঘণ্টা পর দেখে নিতে হবে কুকিজগুলো শক্ত হয়েছে কি না। গরম অবস্থায় শক্ত হবে না এই কুকিজ। তাই চুলা বন্ধ করে হাঁড়িতে রেখে দিতে হবে ৩০ মিনিট কিংবা আরও বেশি। এরপর খুব সহজেই এই কুকিজগুলো বের করে পরিবেশন করা যাবে।
রেসিপি : মুনমুন আক্তার
এগলেস চকলেট কেক
উপকরণ
ময়দা আধা কাপ, কোকো পাউডার ২ টেবিল চামচ, বেকিং সোডা ১ চা-চামচ, বেকিং পাউডার আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তরল দুধ আধা কাপ, ভিনেগার আধা টেবিল চামচ, চিনি আধা কাপ, তেল ১ টেবিল চামচ, চকলেট এসেন্স ১ চা-চামচ।
প্রস্তুত প্রণালি
সব শুকনো উপকরণ চেলে মিশিয়ে রেখে দিন। এবার আরেকটি পাত্রে একসঙ্গে তরল দুধ, ভিনেগার ও চিনি স্প্যাচুলা দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে। মেশানোর পর ইলেকট্রিক বিটারের সাহায্যে বিট করতে হবে ৫-৭ মিনিট। হয়ে গেলে তেল, এসেন্স দিয়ে আবারও ৩০ সেকেন্ডের মতো বিট করে মিশিয়ে নিতে হবে। এই ব্যাটারের সঙ্গে আগে থেকে রেডি করে রাখা শুকনো উপকরণ মিশিয়ে নিতে হবে। সব উপকরণ একবারে না দিয়ে একের পর এক দিয়ে মিশিয়ে নিন।
এবার একটি ৭ ইঞ্চি কেক মোল্ডে বেকিং পেপার বিছিয়ে নিন। কেকের ব্যাটার এই মোল্ডে ঢেলে ২-৩ বার জোরে জোরে ট্যাপ করে বাতাস বের করে নিতে হবে।
ইলেকট্রিক ওভেন ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ১০ মিনিট প্রি হিট করে নিয়ে কেকের ব্যাটারের পাত্র ৫০-৫৫ মিনিটের মতো বেক করতে হবে। কেক বেক হয়েছে কি না, তা বোঝার জন্য একটি কাঠি কেকের মাঝ বরাবর দিয়ে চেক করে নিতে হবে। কাঠিটা পরিষ্কার বের হলে বুঝতে হবে কেক সম্পূর্ণ বেক হয়েছে। কেকটা বেক হয়ে গেলে ঠান্ডা করে পছন্দমতো ক্রিম দিয়ে ডেকোরেশন করে নিতে হবে।
রেসিপি : মাহমুদা রানি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪