ঝালকাঠি প্রতিনিধি
প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা নিষেধ। ডিমওয়ালা মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা থাকবে। কিন্তু এর আগেই ঝালকাঠি ও এর আশপাশের নদ-নদীতে ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে ডিমওয়ালা ইলিশ।
আকারে বেশ বড় এসব ইলিশ অন্য সময়ের চেয়ে খেতেও সুস্বাদু। নির্দিষ্ট বাজার ছাপিয়ে ইলিশ বিক্রি হচ্ছে শহরের অলি-গলি ও বাসাবাড়িতে।
ঝালকাঠির ১৭ কিলোমিটার প্রবহমান সুগন্ধা আর বিষখালীর ৩০ কিলোমিটার মিঠা পানিতে প্রতি বছর প্রায় ১ হাজার ২০০ টন সুস্বাদু ইলিশ ধরা পড়ে। সুগন্ধা-বিষখালীর ইলিশ স্বাদে গন্ধে অতুলনীয়। সারা বছর কম-বেশি ইলিশ ধরা পড়লেও, আগস্ট থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত ইলিশের ভরা মৌসুম। বর্ষাকালে ভরা মৌসুমে দিন-রাত চলে ইলিশ শিকার ।
মৎস্য ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, সুগন্ধা-বিষখালীর ইলিশ পাইকারদের মাধ্যমে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। ভারতেও রপ্তানি হয়।
মৎস্য বিভাগ ও জেলেদের সূত্রে জানা গেছে, ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীর বড় অংশটি পড়েছে নলছিটি উপজেলায়। ঝালকাঠি গাবখান নদীর মোহনা থেকে শুরু হয় ইলিশ ধরা। শেষ হয় বরিশালের কীর্তনখোলার পশ্চিমাংশে গিয়ে।
বেশির ভাগ জেলেই ইলিশ শিকার করেন ঝালকাঠি লঞ্চঘাট, কলেজ খেয়াঘাট, নলছিটির বারইকরণ, সরই, মাটিভাঙা, বহরমপুর, চরবহরমপুর, ষাইটপাকিয়া ফেরিঘাট, নলছিটি লঞ্চঘাট, পুরানবাজার, সুজাবাদ, মল্লিকপুর, খোজাখালী, সারদলসহ ২০টি এলাকায়। শত শত জেলে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জাল ফেলে ইলিশ শিকার করেন। জেলেদের বেশির ভাগই নদীর দুই তীরের বাসিন্দা।
ক্রেতা ও পাইকারেরা অনেক সময় তরতাজা ইলিশ কিনতে নদীর তীরে এসে বসে থাকেন। জেলেরা বাড়ি ফেরার পথেই বিক্রি করেন অর্ধেকেরও বেশি ইলিশ। বাকি ইলিশ শহর ও গ্রামের বাজারগুলোতে বিক্রি করা হয়। নদীতে বর্তমানে ৩০০ গ্রাম থেকে দেড় কেজি ওজনের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে।
ছোট ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে। আর একটু বেশি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে। এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশের দাম এখন এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা।
চরবহরমপুর এলাকার জেলে আবুল কালাম বলেন, ‘এখন আমাদের জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে। ছোট-বড় প্রতিটি ইলিশের পেটেই মিলছে ডিম। সুগন্ধার এই ইলিশ খেতে খুবই সুস্বাদু।’
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা রিপন কৃষ্ণ ঘোষ বলেন, ‘ইলিশের প্রজনন মৌসুম দুটি। একটি সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর এবং আরেকটি জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি। সরকার ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর ২২ দিন ইলিশ ধরা ও বিক্রি নিষিদ্ধ করে। পাশাপাশি ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই ৬৫ দিন সাগরে সব ধরনের মাছ ধরা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে।’
তিনি বলেন, ‘এ সব কারণে পরিপূর্ণ জীবনচক্র সম্পন্ন করতে পারছে ইলিশ। এ জন্যই এখন এত ইলিশ ধরা পড়ছে। ইলিশের পেটে ডিম আসতে শুরু করেছে আরও কয়েক দিন আগে। সাধারণত ডিম ছাড়ার সময় মা ইলিশ নদীতে আসে।’
প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা নিষেধ। ডিমওয়ালা মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা থাকবে। কিন্তু এর আগেই ঝালকাঠি ও এর আশপাশের নদ-নদীতে ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে ডিমওয়ালা ইলিশ।
আকারে বেশ বড় এসব ইলিশ অন্য সময়ের চেয়ে খেতেও সুস্বাদু। নির্দিষ্ট বাজার ছাপিয়ে ইলিশ বিক্রি হচ্ছে শহরের অলি-গলি ও বাসাবাড়িতে।
ঝালকাঠির ১৭ কিলোমিটার প্রবহমান সুগন্ধা আর বিষখালীর ৩০ কিলোমিটার মিঠা পানিতে প্রতি বছর প্রায় ১ হাজার ২০০ টন সুস্বাদু ইলিশ ধরা পড়ে। সুগন্ধা-বিষখালীর ইলিশ স্বাদে গন্ধে অতুলনীয়। সারা বছর কম-বেশি ইলিশ ধরা পড়লেও, আগস্ট থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত ইলিশের ভরা মৌসুম। বর্ষাকালে ভরা মৌসুমে দিন-রাত চলে ইলিশ শিকার ।
মৎস্য ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, সুগন্ধা-বিষখালীর ইলিশ পাইকারদের মাধ্যমে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। ভারতেও রপ্তানি হয়।
মৎস্য বিভাগ ও জেলেদের সূত্রে জানা গেছে, ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীর বড় অংশটি পড়েছে নলছিটি উপজেলায়। ঝালকাঠি গাবখান নদীর মোহনা থেকে শুরু হয় ইলিশ ধরা। শেষ হয় বরিশালের কীর্তনখোলার পশ্চিমাংশে গিয়ে।
বেশির ভাগ জেলেই ইলিশ শিকার করেন ঝালকাঠি লঞ্চঘাট, কলেজ খেয়াঘাট, নলছিটির বারইকরণ, সরই, মাটিভাঙা, বহরমপুর, চরবহরমপুর, ষাইটপাকিয়া ফেরিঘাট, নলছিটি লঞ্চঘাট, পুরানবাজার, সুজাবাদ, মল্লিকপুর, খোজাখালী, সারদলসহ ২০টি এলাকায়। শত শত জেলে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জাল ফেলে ইলিশ শিকার করেন। জেলেদের বেশির ভাগই নদীর দুই তীরের বাসিন্দা।
ক্রেতা ও পাইকারেরা অনেক সময় তরতাজা ইলিশ কিনতে নদীর তীরে এসে বসে থাকেন। জেলেরা বাড়ি ফেরার পথেই বিক্রি করেন অর্ধেকেরও বেশি ইলিশ। বাকি ইলিশ শহর ও গ্রামের বাজারগুলোতে বিক্রি করা হয়। নদীতে বর্তমানে ৩০০ গ্রাম থেকে দেড় কেজি ওজনের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে।
ছোট ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে। আর একটু বেশি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে। এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশের দাম এখন এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা।
চরবহরমপুর এলাকার জেলে আবুল কালাম বলেন, ‘এখন আমাদের জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে। ছোট-বড় প্রতিটি ইলিশের পেটেই মিলছে ডিম। সুগন্ধার এই ইলিশ খেতে খুবই সুস্বাদু।’
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা রিপন কৃষ্ণ ঘোষ বলেন, ‘ইলিশের প্রজনন মৌসুম দুটি। একটি সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর এবং আরেকটি জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি। সরকার ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর ২২ দিন ইলিশ ধরা ও বিক্রি নিষিদ্ধ করে। পাশাপাশি ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই ৬৫ দিন সাগরে সব ধরনের মাছ ধরা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে।’
তিনি বলেন, ‘এ সব কারণে পরিপূর্ণ জীবনচক্র সম্পন্ন করতে পারছে ইলিশ। এ জন্যই এখন এত ইলিশ ধরা পড়ছে। ইলিশের পেটে ডিম আসতে শুরু করেছে আরও কয়েক দিন আগে। সাধারণত ডিম ছাড়ার সময় মা ইলিশ নদীতে আসে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫