নোয়াখালী ও হাতিয়া প্রতিনিধি
নোয়াখালী সদর, হাতিয়া, সুবর্ণচর, কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জসহ জেলার কয়েকটি উপজেলায় কালবৈশাখীর তাণ্ডবে প্রায় অর্ধশত ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এতে কয়েকটি স্থানে গাছপালা, ঘরবাড়ি ও দোকানপাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে শুরু হওয়া এ ঝড়ে গাছপালা ভেঙে পড়ায় জেলার বেশ কয়েকটি স্থানে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত (সন্ধ্যা ছয়টা) অনেক স্থানে বিদ্যুৎ সংযোগ সচল হয়নি।
খবর নিয়ে জানা গেছে, সকালে হঠাৎ করে বজ্রসহ প্রচণ্ড ভেগে ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। কালবৈশাখী ঝড়ে হাতিয়ার জাহাজমারা, নলচিরা ইউনিয়ন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরএলাহী ইউনিয়নের চরবালুয়া, চরকলমি, সদর, সুবর্ণচর উপকূল ও কবিরহাটসহ জেলার কয়েকটি স্থানে বেশকিছু গাছ ভেঙে পড়ে। নলচিরা, জাহাজমারা, চরএলাহী, চরবালুয়া ও চরকলমি গ্রামে বিধ্বস্ত হয় অর্ধশতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি এবং দোকানপাট।
নলচিরা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. শরিফ বলেন, তুপানিয়া গ্রামে বেড়িবাঁধ ওপরে বসবাস করা ৫টি ও বেড়িবাঁধ ভেতরে গাছ পড়ে আরও ৫টি বসতঘর বিধ্বস্ত হয়। বসতঘরগুলোর চালা ও বেড়া বাতাসে উড়িয়ে নিয়ে গেছে। তবে ঘরের মধ্যে কেউ না থাকায় কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
নলচিরা ইউপির চেয়ারম্যান মনছুর উল্যা শিবলী বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত এসব ঘরবাড়ির মালিককে ৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
জাহাজমারা ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম রাসেল বলেন, সকালের ঝড়ে তাঁদের বাড়ির সামনের কাচারি ঘরটি বিধ্বস্ত হয়। এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী আরও ৯ টির কাঁচা ঘরবাড়িও বিধ্বস্ত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রত্যেকটি গাছ পালা ভেঙে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
চরএলাহী ইউপির চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক বলেন, সকালে হঠাৎ ঝড়ে চরবালুয়া, চরকলমি গ্রামের অন্তত ২০টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে উপজেলায় জমা দেওয়া হবে।
হাতিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বায়েজীদ বিন আখন্দ বলেন, চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের কথা শুনেছি। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো পরিদর্শন করে সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কালবৈশাখী ঝড়ে কয়েকটি গ্রামে কাঁচা ঘরবাড়ি ও গাছপালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের স্ব স্ব ইউপি চেয়ারম্যানদের বলা হয়েছে। তালিকার ভিত্তিতে তাদের সহযোগিতা করা হবে।
নোয়াখালী সদর, হাতিয়া, সুবর্ণচর, কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জসহ জেলার কয়েকটি উপজেলায় কালবৈশাখীর তাণ্ডবে প্রায় অর্ধশত ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এতে কয়েকটি স্থানে গাছপালা, ঘরবাড়ি ও দোকানপাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে শুরু হওয়া এ ঝড়ে গাছপালা ভেঙে পড়ায় জেলার বেশ কয়েকটি স্থানে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত (সন্ধ্যা ছয়টা) অনেক স্থানে বিদ্যুৎ সংযোগ সচল হয়নি।
খবর নিয়ে জানা গেছে, সকালে হঠাৎ করে বজ্রসহ প্রচণ্ড ভেগে ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। কালবৈশাখী ঝড়ে হাতিয়ার জাহাজমারা, নলচিরা ইউনিয়ন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরএলাহী ইউনিয়নের চরবালুয়া, চরকলমি, সদর, সুবর্ণচর উপকূল ও কবিরহাটসহ জেলার কয়েকটি স্থানে বেশকিছু গাছ ভেঙে পড়ে। নলচিরা, জাহাজমারা, চরএলাহী, চরবালুয়া ও চরকলমি গ্রামে বিধ্বস্ত হয় অর্ধশতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি এবং দোকানপাট।
নলচিরা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. শরিফ বলেন, তুপানিয়া গ্রামে বেড়িবাঁধ ওপরে বসবাস করা ৫টি ও বেড়িবাঁধ ভেতরে গাছ পড়ে আরও ৫টি বসতঘর বিধ্বস্ত হয়। বসতঘরগুলোর চালা ও বেড়া বাতাসে উড়িয়ে নিয়ে গেছে। তবে ঘরের মধ্যে কেউ না থাকায় কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
নলচিরা ইউপির চেয়ারম্যান মনছুর উল্যা শিবলী বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত এসব ঘরবাড়ির মালিককে ৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
জাহাজমারা ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম রাসেল বলেন, সকালের ঝড়ে তাঁদের বাড়ির সামনের কাচারি ঘরটি বিধ্বস্ত হয়। এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী আরও ৯ টির কাঁচা ঘরবাড়িও বিধ্বস্ত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রত্যেকটি গাছ পালা ভেঙে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
চরএলাহী ইউপির চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক বলেন, সকালে হঠাৎ ঝড়ে চরবালুয়া, চরকলমি গ্রামের অন্তত ২০টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে উপজেলায় জমা দেওয়া হবে।
হাতিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বায়েজীদ বিন আখন্দ বলেন, চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের কথা শুনেছি। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো পরিদর্শন করে সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কালবৈশাখী ঝড়ে কয়েকটি গ্রামে কাঁচা ঘরবাড়ি ও গাছপালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের স্ব স্ব ইউপি চেয়ারম্যানদের বলা হয়েছে। তালিকার ভিত্তিতে তাদের সহযোগিতা করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪