নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শহীদ মিনারকে বাঙালির আবেগের জায়গা হিসেবে উল্লেখ করেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এখান থেকে আমরা বারবার প্রতিবাদের ভাষা খুঁজে পাই।’
গতকাল শনিবার সকালে চসিকের মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল ও কলেজ মাঠে নির্মিত বিকল্প শহীদ মিনার উদ্বোধনের সময় এ কথা বলেন। চট্টগ্রাম মুসলিম ইনস্টিটিউট সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সংস্কার চলার সময়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এই অস্থায়ী শহীদ মিনারটি নির্মাণ করা হয়।
মেয়র বলেন, ‘ভাষা আন্দোলনের চেতনায় বাঙালি জাতীয়তাবাদ দর্শনের বিকাশ ও ব্যাপ্তি ঘটে। যা পর্যায়ক্রমে স্বাধিকার আন্দোলন এবং সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতিসত্তার অভ্যুদয় ঘটে। এ কারণে শহীদ দিবস ও শহীদ মিনার আমাদের আবেগের জায়গা।’
রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, সমগ্র বিশ্বে বাঙালিই একমাত্র গর্বিত জাতি যারা মায়ের ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিল।
করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন একুশে পদকপ্রাপ্ত নাট্যজন আহমেদ ইকবাল হায়দার। আরও বক্তব্য রাখেন বিএলএফ গ্রুপ কমান্ডার ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ডা. মাহফুজুর রহমান, চসিকের প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী ও প্রকল্প পরিচালক উপসচিব লুৎফুর রহমান।
সভাপতির বক্তব্যে মোহাম্মদ শহীদুল আলম বলেন, চট্টগ্রামে যে সাংস্কৃতিক বলয় হচ্ছে তার প্রধান অনুষঙ্গ শহীদ মিনার। সংস্কার ও অধিকতর উন্নয়নের জন্য শহীদ মিনার আপাতত স্থানান্তরিত হলেও অচিরেই তা মূল স্থানে ফিরবে। তবে এই অস্থায়ী শহীদ মিনারটিও বহাল থাকবে।
মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ডা. মাহফুজুর রহমান বলেন, বাংলা ভাষা রাষ্ট্রীয় মর্যাদা পেলেও ধীরে ধীরে বাংলার বিলুপ্তি ঘটছে। এটা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নামফলক বাংলায় না লেখার প্রবণতা নিন্দনীয়। এই প্রবণতা রোধে চসিক মেয়রের উদ্যোগে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
বাচিক শিল্পী কংকন দাশের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, আবদুস সালাম মাসুম, গোলাম মোহাম্মদ জোবায়ের, অধ্যাপক মো. ইসমাইল, সলিম উল্লাহ বাচ্চু, মো. আতাউল্লাহ চৌধুরী, পুলক খাস্তগীর, নুর মোস্তফা টিনু, সংরক্ষিত কাউন্সিলর নীলু নাগ, রুমকী সেনগুপ্ত, শাহীন আক্তার রোজী, তসলিমা নুর জাহান, আনজুমান আরা বেগম প্রমুখ।
শহীদ মিনারকে বাঙালির আবেগের জায়গা হিসেবে উল্লেখ করেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এখান থেকে আমরা বারবার প্রতিবাদের ভাষা খুঁজে পাই।’
গতকাল শনিবার সকালে চসিকের মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল ও কলেজ মাঠে নির্মিত বিকল্প শহীদ মিনার উদ্বোধনের সময় এ কথা বলেন। চট্টগ্রাম মুসলিম ইনস্টিটিউট সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সংস্কার চলার সময়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এই অস্থায়ী শহীদ মিনারটি নির্মাণ করা হয়।
মেয়র বলেন, ‘ভাষা আন্দোলনের চেতনায় বাঙালি জাতীয়তাবাদ দর্শনের বিকাশ ও ব্যাপ্তি ঘটে। যা পর্যায়ক্রমে স্বাধিকার আন্দোলন এবং সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতিসত্তার অভ্যুদয় ঘটে। এ কারণে শহীদ দিবস ও শহীদ মিনার আমাদের আবেগের জায়গা।’
রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, সমগ্র বিশ্বে বাঙালিই একমাত্র গর্বিত জাতি যারা মায়ের ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিল।
করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন একুশে পদকপ্রাপ্ত নাট্যজন আহমেদ ইকবাল হায়দার। আরও বক্তব্য রাখেন বিএলএফ গ্রুপ কমান্ডার ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ডা. মাহফুজুর রহমান, চসিকের প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী ও প্রকল্প পরিচালক উপসচিব লুৎফুর রহমান।
সভাপতির বক্তব্যে মোহাম্মদ শহীদুল আলম বলেন, চট্টগ্রামে যে সাংস্কৃতিক বলয় হচ্ছে তার প্রধান অনুষঙ্গ শহীদ মিনার। সংস্কার ও অধিকতর উন্নয়নের জন্য শহীদ মিনার আপাতত স্থানান্তরিত হলেও অচিরেই তা মূল স্থানে ফিরবে। তবে এই অস্থায়ী শহীদ মিনারটিও বহাল থাকবে।
মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ডা. মাহফুজুর রহমান বলেন, বাংলা ভাষা রাষ্ট্রীয় মর্যাদা পেলেও ধীরে ধীরে বাংলার বিলুপ্তি ঘটছে। এটা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নামফলক বাংলায় না লেখার প্রবণতা নিন্দনীয়। এই প্রবণতা রোধে চসিক মেয়রের উদ্যোগে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
বাচিক শিল্পী কংকন দাশের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, আবদুস সালাম মাসুম, গোলাম মোহাম্মদ জোবায়ের, অধ্যাপক মো. ইসমাইল, সলিম উল্লাহ বাচ্চু, মো. আতাউল্লাহ চৌধুরী, পুলক খাস্তগীর, নুর মোস্তফা টিনু, সংরক্ষিত কাউন্সিলর নীলু নাগ, রুমকী সেনগুপ্ত, শাহীন আক্তার রোজী, তসলিমা নুর জাহান, আনজুমান আরা বেগম প্রমুখ।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৮ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪