সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরা জেলায় হ্রাসকৃত মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি হয়েছে। গতকাল রোববার সকাল ১০টা থেকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আগরদাড়ি ইউনিয়ন পরিষদসহ একযোগে ৪৬ জায়গায় টিসিবির পণ্য বিক্রি হয়। ৭৩ হাজার ৭৯৭ জন বিশেষ কার্ড পাওয়া ব্যক্তিরা এ পণ্য পেয়েছেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ও জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে ২ ধাপে হ্রাসকৃত মূল্যে বিশেষ কার্ডধারীদের মধ্যে টিসিবির পণ্য সরবরাহ করা হবে। প্রথম ধাপে ১ লাখ ৪২ হাজার ২০০ লিটার সয়াবিন তেল, ১৫১. ২০০ মেট্রিক টন চিনি ও ১৫১.২০০ মেট্রিক টন মসুর ডাল সরবরাহ করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলার ৭টি উপজেলায় টিসিবির পণ্য সরবরাহের জন্য ৭৩ হাজার ৭৯৭ জনের মধ্যে টিসিবির বিশেষ কার্ড দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা ও পৌরসভায় ১৭ হাজার ১৪৪ টি, তালা উপজেলায় ১২ হাজার ৪০১ টি, দেবহাটা উপজেলায় ৩ হাজার ৭৪১ টি, কলারোয়া উপজেলায় ৮ হাজার ৬২০ টি, আশাশুনি উপজেলায় ১০ হাজার ৪৬ টি, শ্যামনগর উপজেলায় ১০ হাজার ৫৭০টি এবং কালীগঞ্জ উপজেলায় ১১ হাজার ২৭৫টি কার্ড বিতরণ করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে আরও জানা যায়, টিসিবির পণ্য সুষ্ঠুভাবে বিক্রির জন্য জেলায় ৪৬ জন টিসিবির ডিলার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক বিশেষ কার্ডধারী ব্যক্তি ২ কেজি মসুরের ডাল, ২ কেজি চিনি ও ২ লিটার সয়াবিন তেল পেয়েছেন। প্রতি কেজি চিনির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৫ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫ টাকা এবং প্রতি লিটার সয়াবিনের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১১০ টাকা।
সদর উপজেলায় ১৭ হাজার ১৪৪টি কার্ডের মধ্যে সাতক্ষীরা পৌরসভায় ২ হাজার ৬৯৪টি পরিবার, বল্লী ইউনিয়নে ৬০৮টি, লাবসা ইউনিয়নে ১ হাজার ২৬৮ টি, ঘোনা ইউনিয়নে ৬৯৮টি, ভোমরা ইউনিয়নে ১ হাজার ১১৬টি, আলীপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ১০০টি, আগরদাঁড়ী ইউনিয়নে ১ হাজার ৩০৯টি, শিবপুর ইউনিয়নে ৯০৪টি, বাঁশদহা ইউনিয়নে ৮৮৯টি, ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নে ১ হাজার ১২৪ টি, বৈকারী ইউনিয়নে ৯৪৪ টি, কুশখালী ইউনিয়নে ৯২০টি, ধুলিহর ইউনিয়নে ১ হাজার ৩০৯টি, ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ৫৩টি ও ফিংড়ী ইউনিয়নে ১ হাজার ২০৮টি পরিবার হ্রাসকৃত মূল্যে টিসিবির পণ্য পেয়েছে। এখানে ডিলারের সংখ্যা ৯ জন।
দেবহাটা উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের মধ্যে কুলিয়া ইউনিয়নে ১ হাজার ১২ পরিবার, পারুলিয়া ইউনিয়নে ৮১৮ পরিবার, সখিপুর ইউনিয়নে ৫৮০ পরিবার, নওয়াপাড়া ইউনিয়নে ৮৬২ পরিবার, দেবহাটা সদর ইউনিয়নে ৪৬৯ পরিবারকে বিশেষ কার্ড দেওয়া হয়েছে।
গতকাল আগরদাড়ি ইউনিয়ন পরিষদে পণ্য কিনতে আসা মানুষদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৪৬০ টাকার প্যাকেজে ২ কেজি চিনি, ২ কেজি ডাল ও ২ লিটার সয়াবিন তেল দেওয়া হয়েছে। সকাল থেকে সুশৃঙ্খলভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কিনছেন সবাই।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আগরদাড়ি গ্রামের ফজিলা খাতুন বলেন, ‘পাঁচ সদস্যের পরিবার। আমার স্বামী একা কামাই করে। সংসার চালাতে খুব কষ্ট হয়। দুবারের জন্য হলেও চিনি, ডাল ও তেল পাচ্ছি। এতে আমাদের অনেক উপকার হচ্ছে।’
একই গ্রামের আফাজউদ্দীন বলেন, ‘চিনি, ডাল ও তেলের পাশাপাশি কম দামে চাল দিলে আমাদের মতো গরিব মানুষের আরও উপকার হতো।
ডিসি হুমায়ুন কবির বলেন, ‘টিসিবির পণ্য বেচা-কেনায় যাতে অনিয়ম না হয়, সে জন্য প্রশাসনের কঠোর নজরদারি রয়েছে।’
সাতক্ষীরা জেলায় হ্রাসকৃত মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি হয়েছে। গতকাল রোববার সকাল ১০টা থেকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আগরদাড়ি ইউনিয়ন পরিষদসহ একযোগে ৪৬ জায়গায় টিসিবির পণ্য বিক্রি হয়। ৭৩ হাজার ৭৯৭ জন বিশেষ কার্ড পাওয়া ব্যক্তিরা এ পণ্য পেয়েছেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ও জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে ২ ধাপে হ্রাসকৃত মূল্যে বিশেষ কার্ডধারীদের মধ্যে টিসিবির পণ্য সরবরাহ করা হবে। প্রথম ধাপে ১ লাখ ৪২ হাজার ২০০ লিটার সয়াবিন তেল, ১৫১. ২০০ মেট্রিক টন চিনি ও ১৫১.২০০ মেট্রিক টন মসুর ডাল সরবরাহ করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলার ৭টি উপজেলায় টিসিবির পণ্য সরবরাহের জন্য ৭৩ হাজার ৭৯৭ জনের মধ্যে টিসিবির বিশেষ কার্ড দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা ও পৌরসভায় ১৭ হাজার ১৪৪ টি, তালা উপজেলায় ১২ হাজার ৪০১ টি, দেবহাটা উপজেলায় ৩ হাজার ৭৪১ টি, কলারোয়া উপজেলায় ৮ হাজার ৬২০ টি, আশাশুনি উপজেলায় ১০ হাজার ৪৬ টি, শ্যামনগর উপজেলায় ১০ হাজার ৫৭০টি এবং কালীগঞ্জ উপজেলায় ১১ হাজার ২৭৫টি কার্ড বিতরণ করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে আরও জানা যায়, টিসিবির পণ্য সুষ্ঠুভাবে বিক্রির জন্য জেলায় ৪৬ জন টিসিবির ডিলার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক বিশেষ কার্ডধারী ব্যক্তি ২ কেজি মসুরের ডাল, ২ কেজি চিনি ও ২ লিটার সয়াবিন তেল পেয়েছেন। প্রতি কেজি চিনির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৫ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫ টাকা এবং প্রতি লিটার সয়াবিনের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১১০ টাকা।
সদর উপজেলায় ১৭ হাজার ১৪৪টি কার্ডের মধ্যে সাতক্ষীরা পৌরসভায় ২ হাজার ৬৯৪টি পরিবার, বল্লী ইউনিয়নে ৬০৮টি, লাবসা ইউনিয়নে ১ হাজার ২৬৮ টি, ঘোনা ইউনিয়নে ৬৯৮টি, ভোমরা ইউনিয়নে ১ হাজার ১১৬টি, আলীপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ১০০টি, আগরদাঁড়ী ইউনিয়নে ১ হাজার ৩০৯টি, শিবপুর ইউনিয়নে ৯০৪টি, বাঁশদহা ইউনিয়নে ৮৮৯টি, ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নে ১ হাজার ১২৪ টি, বৈকারী ইউনিয়নে ৯৪৪ টি, কুশখালী ইউনিয়নে ৯২০টি, ধুলিহর ইউনিয়নে ১ হাজার ৩০৯টি, ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নে ১ হাজার ৫৩টি ও ফিংড়ী ইউনিয়নে ১ হাজার ২০৮টি পরিবার হ্রাসকৃত মূল্যে টিসিবির পণ্য পেয়েছে। এখানে ডিলারের সংখ্যা ৯ জন।
দেবহাটা উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের মধ্যে কুলিয়া ইউনিয়নে ১ হাজার ১২ পরিবার, পারুলিয়া ইউনিয়নে ৮১৮ পরিবার, সখিপুর ইউনিয়নে ৫৮০ পরিবার, নওয়াপাড়া ইউনিয়নে ৮৬২ পরিবার, দেবহাটা সদর ইউনিয়নে ৪৬৯ পরিবারকে বিশেষ কার্ড দেওয়া হয়েছে।
গতকাল আগরদাড়ি ইউনিয়ন পরিষদে পণ্য কিনতে আসা মানুষদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৪৬০ টাকার প্যাকেজে ২ কেজি চিনি, ২ কেজি ডাল ও ২ লিটার সয়াবিন তেল দেওয়া হয়েছে। সকাল থেকে সুশৃঙ্খলভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কিনছেন সবাই।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আগরদাড়ি গ্রামের ফজিলা খাতুন বলেন, ‘পাঁচ সদস্যের পরিবার। আমার স্বামী একা কামাই করে। সংসার চালাতে খুব কষ্ট হয়। দুবারের জন্য হলেও চিনি, ডাল ও তেল পাচ্ছি। এতে আমাদের অনেক উপকার হচ্ছে।’
একই গ্রামের আফাজউদ্দীন বলেন, ‘চিনি, ডাল ও তেলের পাশাপাশি কম দামে চাল দিলে আমাদের মতো গরিব মানুষের আরও উপকার হতো।
ডিসি হুমায়ুন কবির বলেন, ‘টিসিবির পণ্য বেচা-কেনায় যাতে অনিয়ম না হয়, সে জন্য প্রশাসনের কঠোর নজরদারি রয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪