পাটকেলঘাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটা উপজেলার নগরঘাটা, মিঠাবাড়ী, শাকদহ ও দক্ষিণ বিলের শত শত হেক্টর জমির পানি নিষ্কাশিত না হওয়ায় জলাবদ্ধতার কবলে পড়েছেন বোরো চাষিরা। এ কারণে নগরঘাটায় এবারও বোরো ধান রোপণে বিলম্ব হওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
জানা গেছে, জলাবদ্ধ এসব অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের পথ হলো বেতনা নদী ও শ্রীজাঙ্গাল খাল। কিন্তু এলাকার কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি অপরিকল্পিতভাবে খালের পাশ দিয়ে চিংড়িঘের গড়ে তোলা এবং নদীতে নেট পাটা ব্যবহার করছেন। এতে নদী ও খাল ভরাট হয়ে যাচ্ছে, যা জলাবদ্ধতার মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয় চাষি জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, নগরঘাটা বিলের গাবতলা, খানপাড়া, হাজরাতলা, পালপাড়া, নিমতলা, রথখোলা, কাপাসডাঙ্গা, আসাননগর, হরিণখোলা, গোয়ালপোতাসহ বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল পানিতে নিমজ্জিত। এসব অঞ্চলের কোল ঘেঁষে বয়ে গেছে পানি নিষ্কাশনের একমাত্র শ্রীজাঙ্গাল খাল। এই খাল আজ ময়লা-আবর্জনা ও কচুরিপানায় পরিপূর্ণ। এই খাল দিয়ে পানি সরাসরি গিয়ে পড়ে বেতনা নদীতে। কিন্তু কালের বিবর্তনে বেতনা নদী আজ হারিয়েছে তার নাব্যতা।
ইতিমধ্যে নগরঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে খালবিলের নেট-পাটা অপসারণের জন্য মাইকিং করা হয়েছে। তবু কিছু স্বার্থান্বেষী মহল জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশ অমান্য করে সম্পূর্ণ অবৈধ পন্থায় মাছ ধরার জন্য খালের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নেট-পাটা বসিয়ে পানি নিষ্কাশনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
এদিকে চিংড়িঘেরের মালিকেরা তাঁদের ঘেরের পানি সেচে খালে ফেলা শুরু করেছেন। এতে খালের পানি দিনে দিনে বাড়ছে। নিম্ন এলাকায় বোরো ধান চাষাবাদের বীজতলা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এ কারণে সামনে বোরো ধান রোপণে বিলম্ব হতে পারে বলে মনে করছেন কৃষকেরা। অনেক কৃষক বোরো চাষের জন্য সেচ দিয়ে পানি নিষ্কাশন করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
এ অবস্থায় এলাকাবাসী উক্ত পানি নিষ্কাশনের একমাত্র খালটির অবৈধ নেট-পাটা অপসারণসহ খালটি উন্মুক্ত করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।
নগরঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান লিপু জানান, হাড়কাটা থেকে শ্রীজাঙ্গাল পর্যন্ত খাল খনন করলে জলাবদ্ধতা কমে যাবে। বিষয়টি তালা উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে (পাউবো) অবহিত করা হয়েছে।
সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটা উপজেলার নগরঘাটা, মিঠাবাড়ী, শাকদহ ও দক্ষিণ বিলের শত শত হেক্টর জমির পানি নিষ্কাশিত না হওয়ায় জলাবদ্ধতার কবলে পড়েছেন বোরো চাষিরা। এ কারণে নগরঘাটায় এবারও বোরো ধান রোপণে বিলম্ব হওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
জানা গেছে, জলাবদ্ধ এসব অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের পথ হলো বেতনা নদী ও শ্রীজাঙ্গাল খাল। কিন্তু এলাকার কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি অপরিকল্পিতভাবে খালের পাশ দিয়ে চিংড়িঘের গড়ে তোলা এবং নদীতে নেট পাটা ব্যবহার করছেন। এতে নদী ও খাল ভরাট হয়ে যাচ্ছে, যা জলাবদ্ধতার মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয় চাষি জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, নগরঘাটা বিলের গাবতলা, খানপাড়া, হাজরাতলা, পালপাড়া, নিমতলা, রথখোলা, কাপাসডাঙ্গা, আসাননগর, হরিণখোলা, গোয়ালপোতাসহ বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল পানিতে নিমজ্জিত। এসব অঞ্চলের কোল ঘেঁষে বয়ে গেছে পানি নিষ্কাশনের একমাত্র শ্রীজাঙ্গাল খাল। এই খাল আজ ময়লা-আবর্জনা ও কচুরিপানায় পরিপূর্ণ। এই খাল দিয়ে পানি সরাসরি গিয়ে পড়ে বেতনা নদীতে। কিন্তু কালের বিবর্তনে বেতনা নদী আজ হারিয়েছে তার নাব্যতা।
ইতিমধ্যে নগরঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে খালবিলের নেট-পাটা অপসারণের জন্য মাইকিং করা হয়েছে। তবু কিছু স্বার্থান্বেষী মহল জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশ অমান্য করে সম্পূর্ণ অবৈধ পন্থায় মাছ ধরার জন্য খালের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নেট-পাটা বসিয়ে পানি নিষ্কাশনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
এদিকে চিংড়িঘেরের মালিকেরা তাঁদের ঘেরের পানি সেচে খালে ফেলা শুরু করেছেন। এতে খালের পানি দিনে দিনে বাড়ছে। নিম্ন এলাকায় বোরো ধান চাষাবাদের বীজতলা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এ কারণে সামনে বোরো ধান রোপণে বিলম্ব হতে পারে বলে মনে করছেন কৃষকেরা। অনেক কৃষক বোরো চাষের জন্য সেচ দিয়ে পানি নিষ্কাশন করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
এ অবস্থায় এলাকাবাসী উক্ত পানি নিষ্কাশনের একমাত্র খালটির অবৈধ নেট-পাটা অপসারণসহ খালটি উন্মুক্ত করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।
নগরঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান লিপু জানান, হাড়কাটা থেকে শ্রীজাঙ্গাল পর্যন্ত খাল খনন করলে জলাবদ্ধতা কমে যাবে। বিষয়টি তালা উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে (পাউবো) অবহিত করা হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪