সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের ডবলমুরিং থানাধীন চৌমুহনী মোড় এলাকার পীরবাড়ি। বাড়ির সামনে তাঁবু টাঙিয়ে বসানো হয়েছে বেশ কয়েকটি অস্থায়ী দোকান। এসব দোকানের সামনের দিকে রাখা টেবিল। পেছনে লাল কাপড়ে মোড়ানো হাঁড়ি। সেসব হাঁড়ির ঢাকনা খুলতেই মাংসের সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ছে চারপাশে। আর সেই ঘ্রাণ আকর্ষণ করছে ক্রেতাদের। মাংস নিতে ক্রেতাদের সারি লম্বা হচ্ছে।
প্রতিবছর পবিত্র রমজান মাসে পীরবাড়ির সামনে এ চিত্র দেখা যায়। ২৫ বছর ধরে এখানে চলে আসছে রান্না করা মাংস বিক্রি।
তবে একটি জায়গায় স্বতন্ত্র এসব দোকান। সেই ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন পীরবাড়ির সদস্যরা।
পারিবারিক ‘ঐতিহ্য’ হিসেবে রমজান মাসে গরুর মাংস কেটে বিক্রি করতেন পীরবাড়ির সদস্যরা। ১৯৯৮ সালের জুলাইয়ে পীরবাড়ির ইলিয়াস, ইদ্রিস, আজিজ ও কুতুব উদ্দিন গরুর মাংস কেটে বিক্রির জন্য দুটি গরু কেনেন। কুতুব উদ্দিনের ভাষ্যমতে, ‘একটি গরু কেটে বিক্রি শেষে পরদিন আরেকটি গরু জবাই করা হয়। এ সময় অনেক মাংস রয়ে গিয়েছিল। ২০ কেজির মতো। মুরব্বিরা পরামর্শ দেন এগুলো দিয়ে মেজবানির মাংস রান্নার জন্য। পরে তাঁদের পরামর্শে রান্না করে মেজবানির মাংস বিক্রি করা শুরু করি। কাস্টমারদের প্রচুর চাহিদা থাকায় এটি একধরনের রেওয়াজ হয়ে যায়।’
সেই থেকে এই মাংসের নাম ‘মেজবানি মাংস’। স্থানীয়রা জানান, শুধু রমজান মাসেই এলাকাটিতে এভাবে মেজবানি মাংস বিক্রি করা হয়। মাংসের সঙ্গে বিক্রি হয় চনার ডালও। ১৯৯৮ সালে মাংস রান্না করেছিলেন বাবুর্চি খালেক। আজও তাঁর রান্না মেজবানি মাংস বিক্রি করা হয়।
বিক্রেতারা সবাই নিজেকে পীর বংশের সদস্য বলে দাবি করেন। আলিফ মাহমুদ নামের এক বিক্রেতা জানান, প্রতিদিন সব দোকান মিলে অন্তত ৫ মণ মেজবানি মাংস রান্না করা হয়। আরেক বিক্রেতা আবরার ফাহিম জানান, প্রতি কেজি মেজবানি মাংস ৯০০ টাকা ও চনার ডাল ২৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহও করা হয়।
মাংস কিনতে আসা চাকরিজীবী শাহরিয়ার হাসান বলেন, ‘৭ বছর ধরে এখান থেকে মাংস কিনে নিয়ে খাচ্ছি। এখানকার মাংসের ঝোল ও সুঘ্রাণ আমার খুব পছন্দ।’
চট্টগ্রাম নগরের ডবলমুরিং থানাধীন চৌমুহনী মোড় এলাকার পীরবাড়ি। বাড়ির সামনে তাঁবু টাঙিয়ে বসানো হয়েছে বেশ কয়েকটি অস্থায়ী দোকান। এসব দোকানের সামনের দিকে রাখা টেবিল। পেছনে লাল কাপড়ে মোড়ানো হাঁড়ি। সেসব হাঁড়ির ঢাকনা খুলতেই মাংসের সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ছে চারপাশে। আর সেই ঘ্রাণ আকর্ষণ করছে ক্রেতাদের। মাংস নিতে ক্রেতাদের সারি লম্বা হচ্ছে।
প্রতিবছর পবিত্র রমজান মাসে পীরবাড়ির সামনে এ চিত্র দেখা যায়। ২৫ বছর ধরে এখানে চলে আসছে রান্না করা মাংস বিক্রি।
তবে একটি জায়গায় স্বতন্ত্র এসব দোকান। সেই ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন পীরবাড়ির সদস্যরা।
পারিবারিক ‘ঐতিহ্য’ হিসেবে রমজান মাসে গরুর মাংস কেটে বিক্রি করতেন পীরবাড়ির সদস্যরা। ১৯৯৮ সালের জুলাইয়ে পীরবাড়ির ইলিয়াস, ইদ্রিস, আজিজ ও কুতুব উদ্দিন গরুর মাংস কেটে বিক্রির জন্য দুটি গরু কেনেন। কুতুব উদ্দিনের ভাষ্যমতে, ‘একটি গরু কেটে বিক্রি শেষে পরদিন আরেকটি গরু জবাই করা হয়। এ সময় অনেক মাংস রয়ে গিয়েছিল। ২০ কেজির মতো। মুরব্বিরা পরামর্শ দেন এগুলো দিয়ে মেজবানির মাংস রান্নার জন্য। পরে তাঁদের পরামর্শে রান্না করে মেজবানির মাংস বিক্রি করা শুরু করি। কাস্টমারদের প্রচুর চাহিদা থাকায় এটি একধরনের রেওয়াজ হয়ে যায়।’
সেই থেকে এই মাংসের নাম ‘মেজবানি মাংস’। স্থানীয়রা জানান, শুধু রমজান মাসেই এলাকাটিতে এভাবে মেজবানি মাংস বিক্রি করা হয়। মাংসের সঙ্গে বিক্রি হয় চনার ডালও। ১৯৯৮ সালে মাংস রান্না করেছিলেন বাবুর্চি খালেক। আজও তাঁর রান্না মেজবানি মাংস বিক্রি করা হয়।
বিক্রেতারা সবাই নিজেকে পীর বংশের সদস্য বলে দাবি করেন। আলিফ মাহমুদ নামের এক বিক্রেতা জানান, প্রতিদিন সব দোকান মিলে অন্তত ৫ মণ মেজবানি মাংস রান্না করা হয়। আরেক বিক্রেতা আবরার ফাহিম জানান, প্রতি কেজি মেজবানি মাংস ৯০০ টাকা ও চনার ডাল ২৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহও করা হয়।
মাংস কিনতে আসা চাকরিজীবী শাহরিয়ার হাসান বলেন, ‘৭ বছর ধরে এখান থেকে মাংস কিনে নিয়ে খাচ্ছি। এখানকার মাংসের ঝোল ও সুঘ্রাণ আমার খুব পছন্দ।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫