মো. ফরিদ রায়হান, অষ্টগ্রাম
টানা বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম, ইটনা ও মিঠামইন উপজেলার ২৪ ইউনিয়নে প্রায় ৪৫০টি পুকুরের ৩৩১ মেট্রিক টন পোনা ও মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তিন উপজেলার অন্তত ৪৫০ মৎস্য খামারি। এই তিন উপজেলার মৎস্য অধিদপ্তর ও জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। খামারিরা বলছেন, সরকারিভাবে প্রণোদনা না দেওয়া হলে ক্ষতি পুষিয়ে উঠা সম্ভব নয়। অন্যদিকে জেলা মৎস্য অধিদপ্তর বলছে, প্রণোদনার জন্য প্রাথমিকভাবে মৎস্যচাষিদের তালিকা ও ক্ষতির পরিমাণ মৎস্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে হাওরাঞ্চলের তিন উপজেলায় মৎস্য খাতে ক্ষতির পরিমাণ ৪ কোটি ৩৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সরকারি হিসাব অনুযায়ী তিন উপজেলায় ৪৫০ খামারির ৪৩৬টি পুকুর ভেসে গেছে। ভেসে গেছে ৩৩১ মেট্রিক টন মাছ ও পোনা। প্রতিদিন ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা বাড়ছে। অষ্টগ্রামে ৬৫ খামারির ৮১টি পুকুরের ২৫ মেট্রিক টন মাছ ভেসে গেছে। মিঠামইনে ১৮০ খামারির ১৮০টি পুকুরের ২৪০ মেট্রিক টন মাছ ভেসে গেছে। ইটনায় ১৭০ খামারির ১৭৫টি পুকুরের ৬৬ মেট্রিক টন মাছ ভেসে গেছে।
মিঠামইন উপজেলার মাছচাষিরা জানান, ক্ষতির পরিমাণ সরকারি হিসাবের চেয়ে আরও বেশি। তাঁদের দাবি, সরকারি সহায়তা ছাড়া এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠা সম্ভব হবে না। অনেকে ব্যাংক, এনজিও ও স্থানীয়ভাবে ঋণ নিয়ে মৎস্য উৎপাদনে বিনিয়োগ করেছিলেন। বন্যার পানি নেমে গেলেও আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসের আগে পুকুরে মাছ চাষ করতে পারবেন না।
মিঠামইনের সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ আকন্দ বলেন, এবারের বন্যায় মিঠামইনের মৎস্যচাষিদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। অধিকাংশ পুকুর বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। উপজেলা মৎস্য দপ্তরের পরামর্শ নিয়ে চাষিরা পুকুরের মাছ রক্ষায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। কিন্তু বিপৎসীমার অনেক ওপর দিয়ে বন্যার পানি প্রবাহিত হওয়ায় অধিকাংশ পুকুরের মাছ ভেসে গেছে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা রিপন কুমার পাল বলেন, প্রয়োজনীয় প্রণোদনার জন্য প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্যচাষিদের তালিকা ও ক্ষতির পরিমাণ মৎস্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
টানা বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম, ইটনা ও মিঠামইন উপজেলার ২৪ ইউনিয়নে প্রায় ৪৫০টি পুকুরের ৩৩১ মেট্রিক টন পোনা ও মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তিন উপজেলার অন্তত ৪৫০ মৎস্য খামারি। এই তিন উপজেলার মৎস্য অধিদপ্তর ও জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। খামারিরা বলছেন, সরকারিভাবে প্রণোদনা না দেওয়া হলে ক্ষতি পুষিয়ে উঠা সম্ভব নয়। অন্যদিকে জেলা মৎস্য অধিদপ্তর বলছে, প্রণোদনার জন্য প্রাথমিকভাবে মৎস্যচাষিদের তালিকা ও ক্ষতির পরিমাণ মৎস্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে হাওরাঞ্চলের তিন উপজেলায় মৎস্য খাতে ক্ষতির পরিমাণ ৪ কোটি ৩৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সরকারি হিসাব অনুযায়ী তিন উপজেলায় ৪৫০ খামারির ৪৩৬টি পুকুর ভেসে গেছে। ভেসে গেছে ৩৩১ মেট্রিক টন মাছ ও পোনা। প্রতিদিন ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা বাড়ছে। অষ্টগ্রামে ৬৫ খামারির ৮১টি পুকুরের ২৫ মেট্রিক টন মাছ ভেসে গেছে। মিঠামইনে ১৮০ খামারির ১৮০টি পুকুরের ২৪০ মেট্রিক টন মাছ ভেসে গেছে। ইটনায় ১৭০ খামারির ১৭৫টি পুকুরের ৬৬ মেট্রিক টন মাছ ভেসে গেছে।
মিঠামইন উপজেলার মাছচাষিরা জানান, ক্ষতির পরিমাণ সরকারি হিসাবের চেয়ে আরও বেশি। তাঁদের দাবি, সরকারি সহায়তা ছাড়া এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠা সম্ভব হবে না। অনেকে ব্যাংক, এনজিও ও স্থানীয়ভাবে ঋণ নিয়ে মৎস্য উৎপাদনে বিনিয়োগ করেছিলেন। বন্যার পানি নেমে গেলেও আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসের আগে পুকুরে মাছ চাষ করতে পারবেন না।
মিঠামইনের সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ আকন্দ বলেন, এবারের বন্যায় মিঠামইনের মৎস্যচাষিদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। অধিকাংশ পুকুর বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। উপজেলা মৎস্য দপ্তরের পরামর্শ নিয়ে চাষিরা পুকুরের মাছ রক্ষায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। কিন্তু বিপৎসীমার অনেক ওপর দিয়ে বন্যার পানি প্রবাহিত হওয়ায় অধিকাংশ পুকুরের মাছ ভেসে গেছে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা রিপন কুমার পাল বলেন, প্রয়োজনীয় প্রণোদনার জন্য প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্যচাষিদের তালিকা ও ক্ষতির পরিমাণ মৎস্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪