দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরে ৪০ জন এতিম কন্যার বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে শহরের গ্রিন ভিউ কনভেনশন সেন্টারে এই সংবর্ধনার আয়োজন করে লায়ন্স ক্লাব, শিশু নিকেতন ও জেলা সমাজসেবা কার্যালয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম। বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট এম এ মজিদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন শিশু নিকেতনের সভাপতি মোজাফ্ফর আলী মিলন। ধন্যবাদ দেন দিনাজপুর লায়ন্স ক্লাবের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মিজানুর রহমান মুন্না। উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক খালেদ মোহাম্মদ জাকীসহ প্রশাসন ও সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে হুইপ ইকবালুর রহিম বলেন, ‘অনুষ্ঠানে আমরা যারা উপস্থিত আছি, তাদের অনেকেই যৌতুকবিহীন বিয়ে করিনি। কিন্তু আজকে এখানে যে ৪০ জন যুবক তাদের নতুন জীবন শুরু করছে। তারা কিন্তু যৌতুক ছাড়াই তাদের দাম্পত্য জীবন শুরু করছে। এটা সমাজের জন্য দারুণ বার্তা।’ এ সময় তিনি তাঁদের আশ্বস্ত করেন, কর্মসংস্থানের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের সব রকম সহযোগিতা করা হবে।
শিশু নিকেতনের সভাপতি মোজাফ্ফর আলী মিলন বলেন, ‘বরাবরের মতো আমরা এবারও একত্রে ৪০ জন মেয়ের বিয়ের আয়োজন করেছি। এটা নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য অনেক আনন্দের।’
বিয়ের কনে শিশু নিকেতনে বেড়ে ওঠা আরিফা বানু বলেন, ‘আমরা দারুণ আনন্দিত। কখনোই কল্পনাও করিনি এত জাঁকজমকভাবে আমাদের বিয়ে হবে। এত বিশাল আয়োজন হবে। এটা আমাদের সারা জীবন মনে থাকবে।’
অনুষ্ঠানে বর-কনে ও তাঁদের আত্মীয়-স্বজনসহ প্রায় দেড় হাজারের মতো অতিথি অংশ নেন। তাঁদের সবার জন্য ভোজনের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়া তাঁরা যেন সুন্দরভাবে চলতে পারেন, সে জন্য অনুষ্ঠানে তাঁদের সেলাই মেশিন, বাইসাইকেল, গৃহস্থালি সামগ্রী, নগদ অর্থসহ বিভিন্ন উপঢৌকনও দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।
উল্লেখ্য, দিনাজপুর লায়ন্স ক্লাব ১৯৭৯ সাল থেকে সমাজের অবহেলিত এতিম কন্যাশিশুদের নিয়ে কাজ করে আসছে। তারা এতিম কন্যাশিশুদের শিশু নিকেতনের মাধ্যমে তাদের আবাসন, পড়াশোনাসহ চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। শিশু শ্রেণি থেকে এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সব ব্যবস্থা করা হয়। শুধু তা-ই নয়, তারা কন্যাদের যাঁদের আর্থিক সংগতি নেই, তাঁদের বিবাহের ব্যবস্থাও করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে আজ পর্যন্ত ১৭৪ জন মেয়ের আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যৌতুকবিহীন বিয়ের আয়োজন করে।
দিনাজপুরে ৪০ জন এতিম কন্যার বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে শহরের গ্রিন ভিউ কনভেনশন সেন্টারে এই সংবর্ধনার আয়োজন করে লায়ন্স ক্লাব, শিশু নিকেতন ও জেলা সমাজসেবা কার্যালয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম। বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট এম এ মজিদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন শিশু নিকেতনের সভাপতি মোজাফ্ফর আলী মিলন। ধন্যবাদ দেন দিনাজপুর লায়ন্স ক্লাবের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মিজানুর রহমান মুন্না। উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক খালেদ মোহাম্মদ জাকীসহ প্রশাসন ও সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে হুইপ ইকবালুর রহিম বলেন, ‘অনুষ্ঠানে আমরা যারা উপস্থিত আছি, তাদের অনেকেই যৌতুকবিহীন বিয়ে করিনি। কিন্তু আজকে এখানে যে ৪০ জন যুবক তাদের নতুন জীবন শুরু করছে। তারা কিন্তু যৌতুক ছাড়াই তাদের দাম্পত্য জীবন শুরু করছে। এটা সমাজের জন্য দারুণ বার্তা।’ এ সময় তিনি তাঁদের আশ্বস্ত করেন, কর্মসংস্থানের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের সব রকম সহযোগিতা করা হবে।
শিশু নিকেতনের সভাপতি মোজাফ্ফর আলী মিলন বলেন, ‘বরাবরের মতো আমরা এবারও একত্রে ৪০ জন মেয়ের বিয়ের আয়োজন করেছি। এটা নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য অনেক আনন্দের।’
বিয়ের কনে শিশু নিকেতনে বেড়ে ওঠা আরিফা বানু বলেন, ‘আমরা দারুণ আনন্দিত। কখনোই কল্পনাও করিনি এত জাঁকজমকভাবে আমাদের বিয়ে হবে। এত বিশাল আয়োজন হবে। এটা আমাদের সারা জীবন মনে থাকবে।’
অনুষ্ঠানে বর-কনে ও তাঁদের আত্মীয়-স্বজনসহ প্রায় দেড় হাজারের মতো অতিথি অংশ নেন। তাঁদের সবার জন্য ভোজনের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়া তাঁরা যেন সুন্দরভাবে চলতে পারেন, সে জন্য অনুষ্ঠানে তাঁদের সেলাই মেশিন, বাইসাইকেল, গৃহস্থালি সামগ্রী, নগদ অর্থসহ বিভিন্ন উপঢৌকনও দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।
উল্লেখ্য, দিনাজপুর লায়ন্স ক্লাব ১৯৭৯ সাল থেকে সমাজের অবহেলিত এতিম কন্যাশিশুদের নিয়ে কাজ করে আসছে। তারা এতিম কন্যাশিশুদের শিশু নিকেতনের মাধ্যমে তাদের আবাসন, পড়াশোনাসহ চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। শিশু শ্রেণি থেকে এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সব ব্যবস্থা করা হয়। শুধু তা-ই নয়, তারা কন্যাদের যাঁদের আর্থিক সংগতি নেই, তাঁদের বিবাহের ব্যবস্থাও করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে আজ পর্যন্ত ১৭৪ জন মেয়ের আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যৌতুকবিহীন বিয়ের আয়োজন করে।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১৪ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪