মো. জহিরুল হক বাবু, বুড়িচং
বুড়িচংয়ে অবৈধভাবে খননযন্ত্র (ড্রেজার) বসিয়ে ফসলি জমির মাটি তোলা হচ্ছে। এতে একসময়ের তিন ফসলি জমিগুলো ডোবায় পরিণত হচ্ছে। ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ। এ ছাড়া অপরিকল্পিতভাবে মাটি তোলায় পাশের জমিতেও ভাঙন দেখা দিচ্ছে।
সরেজমিনে উপজেলার মোকাম ইউনিয়নের আবিদপুর পশ্চিমপাড়া মদিনা মসজিদসংলগ্ন বড় পুস্কনি এলাকায় দেখা গেছে, অপরিকল্পিতভাবে ড্রেজার দিয়ে মাটি কাটার ফলে বিশাল গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এক স্থানে গভীর গর্ত করায় চারপাশের মাটি ভেঙে পড়ছে।
ড্রেজারের মাধ্যমে কাটা মাটি মাইলের পর মাইল পাইপ সংযোগ দিয়ে অন্য এলাকার পুকুর কিংবা অন্য ফসলি জমি ভরাটের কাজ চলছে। এতে এক সময়ের তিন ফসলের জমি পরিত্যক্ত ডোবায় পরিণত হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় বেশ কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, প্রশাসনের লোকজন আসার আগেই কীভাবে যেন, অভিযুক্তরা টের পেয়ে যান। ফলে যন্ত্রপাতি বন্ধ করে পালিয়ে যান। পরক্ষণে প্রশাসনের লোকজন চলে গেলে তাঁরা আবারও মাটি কাটার কাজ শুরু করেন। পুলিশ চাইলে ড্রেজার ব্যবসায়ীদের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করতে পারে। কিন্তু ড্রেজার ব্যবসায়ী ও পুলিশের মধ্যে চোর-পুলিশ খেলাটা স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সন্দেহের সৃষ্টি করছে।
একই অবস্থা উপজেলার ভারেল্লা দক্ষিণ ইউনিয়নের লাটুয়ার বাজারের পশ্চিম পাশের জমিগুলোতে। ওই এলাকাতেও ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি করা হচ্ছে। জমির মালিকেরা নগদ টাকার লোভে এবং কেউ কেউ বাধ্য হয়ে মাটি ব্যবসায়ীদের কাছে জমি দিচ্ছেন।
এ ছাড়া মিথলমা গ্রামের নাগীনী জলাশয় থেকে, মোকাম ইউনিয়নের বারাইর দিঘি, কাকিয়ারচর, শিকারপুর এলাকার বিভিন্ন ফসলি জমি থেকে অবাধে ড্রেজারের সাহায্যে মাটি কাটা হচ্ছে।
এদিকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিক অভিযান পরিচালনা করা হলেও বন্ধ করা যাচ্ছে না অবৈধ এসব ড্রেজার। এ বিষয়ে মোকাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহেব আলী বলেন, শুধু শিকারপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পের জন্য একটি পুকুর থেকে মাটি কাটা হচ্ছে। বাকি স্থানের ড্রেজারের বিষয়ে আমি অবগত নই। যেহেতু বিষটি শুনলাম, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হালিমা খাতুন বলেন, অবৈধভাবে মাটি ও বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযুক্তদের জেল, জরিমানাও করা হয়েছে।
ইউএনও আরও বলেন, এক শ্রেণির অসাধু লোক প্রশাসনের ওপর নজরদারি করে এ কাজ করে যাচ্ছে। অভিযানের খবর দ্রুত সময়ের মধ্যে তাঁদের কাছে পৌঁছে যায়। ফলে প্রশাসন পৌঁছানোর আগেই তাঁরা পালিয়ে যান। তাই এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেন স্থানীয়ভাবে তাঁরা অবৈধ মাটি কাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
বুড়িচংয়ে অবৈধভাবে খননযন্ত্র (ড্রেজার) বসিয়ে ফসলি জমির মাটি তোলা হচ্ছে। এতে একসময়ের তিন ফসলি জমিগুলো ডোবায় পরিণত হচ্ছে। ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ। এ ছাড়া অপরিকল্পিতভাবে মাটি তোলায় পাশের জমিতেও ভাঙন দেখা দিচ্ছে।
সরেজমিনে উপজেলার মোকাম ইউনিয়নের আবিদপুর পশ্চিমপাড়া মদিনা মসজিদসংলগ্ন বড় পুস্কনি এলাকায় দেখা গেছে, অপরিকল্পিতভাবে ড্রেজার দিয়ে মাটি কাটার ফলে বিশাল গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এক স্থানে গভীর গর্ত করায় চারপাশের মাটি ভেঙে পড়ছে।
ড্রেজারের মাধ্যমে কাটা মাটি মাইলের পর মাইল পাইপ সংযোগ দিয়ে অন্য এলাকার পুকুর কিংবা অন্য ফসলি জমি ভরাটের কাজ চলছে। এতে এক সময়ের তিন ফসলের জমি পরিত্যক্ত ডোবায় পরিণত হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় বেশ কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, প্রশাসনের লোকজন আসার আগেই কীভাবে যেন, অভিযুক্তরা টের পেয়ে যান। ফলে যন্ত্রপাতি বন্ধ করে পালিয়ে যান। পরক্ষণে প্রশাসনের লোকজন চলে গেলে তাঁরা আবারও মাটি কাটার কাজ শুরু করেন। পুলিশ চাইলে ড্রেজার ব্যবসায়ীদের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করতে পারে। কিন্তু ড্রেজার ব্যবসায়ী ও পুলিশের মধ্যে চোর-পুলিশ খেলাটা স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সন্দেহের সৃষ্টি করছে।
একই অবস্থা উপজেলার ভারেল্লা দক্ষিণ ইউনিয়নের লাটুয়ার বাজারের পশ্চিম পাশের জমিগুলোতে। ওই এলাকাতেও ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি করা হচ্ছে। জমির মালিকেরা নগদ টাকার লোভে এবং কেউ কেউ বাধ্য হয়ে মাটি ব্যবসায়ীদের কাছে জমি দিচ্ছেন।
এ ছাড়া মিথলমা গ্রামের নাগীনী জলাশয় থেকে, মোকাম ইউনিয়নের বারাইর দিঘি, কাকিয়ারচর, শিকারপুর এলাকার বিভিন্ন ফসলি জমি থেকে অবাধে ড্রেজারের সাহায্যে মাটি কাটা হচ্ছে।
এদিকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিক অভিযান পরিচালনা করা হলেও বন্ধ করা যাচ্ছে না অবৈধ এসব ড্রেজার। এ বিষয়ে মোকাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহেব আলী বলেন, শুধু শিকারপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পের জন্য একটি পুকুর থেকে মাটি কাটা হচ্ছে। বাকি স্থানের ড্রেজারের বিষয়ে আমি অবগত নই। যেহেতু বিষটি শুনলাম, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হালিমা খাতুন বলেন, অবৈধভাবে মাটি ও বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযুক্তদের জেল, জরিমানাও করা হয়েছে।
ইউএনও আরও বলেন, এক শ্রেণির অসাধু লোক প্রশাসনের ওপর নজরদারি করে এ কাজ করে যাচ্ছে। অভিযানের খবর দ্রুত সময়ের মধ্যে তাঁদের কাছে পৌঁছে যায়। ফলে প্রশাসন পৌঁছানোর আগেই তাঁরা পালিয়ে যান। তাই এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেন স্থানীয়ভাবে তাঁরা অবৈধ মাটি কাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪