নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান নির্বাচন কমিশন (ইসি) যেভাবে গঠন করা হয়েছিল, আইন না থাকায় এবারও সে পথেই হাঁটছে সরকার। নতুন ইসি গঠনে সংসদে বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সঙ্গে আজ সোমবার রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সংলাপ করবেন। পর্যায়ক্রমে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবেন রাষ্ট্রপতি। যদিও রাষ্ট্রপতির এই সংলাপকে নিয়মরক্ষার বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে। এই কমিশন গঠনের আগে ২০১৬ সালে ৩১টি দলের সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন রাষ্ট্রপতি। এক মাস সংলাপ শেষে সার্চ কমিটি করে ইসি গঠন করে দিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি। প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার পর সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে ইসি নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। বর্তমান ইসি গঠনে আবদুল হামিদও সেই প্রক্রিয়া অনুসরণ করেন।
ইসি গঠনে সংবিধানে আইনের কথা বলা থাকলেও এখনো তা হয়নি। বর্তমান কমিশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে সেই আইন প্রণয়নের দাবি ওঠে। তখন সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ইসি গঠনে আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে আগামী কমিশন আইনের মাধ্যমে গঠনের সুযোগ নেই। আইন না থাকায় ক্ষমতাসীনরা নিজেদের পছন্দমতো কমিশন গঠন করে বলে অভিযোগ রয়েছে। এর ব্যাখ্যায় বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতির নিয়োগ ছাড়া সব বিষয়ে রাষ্ট্রপতিকে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ নিয়ে কাজ করতে হয়। এ কারণে ইসি গঠনে রাষ্ট্রপতি সংলাপ ও সার্চ কমিটি করলেও তাতে ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছাকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন আজকের পত্রিকাকে জানান, সংলাপের জন্য আজ জাতীয় পার্টি এবং আগামী বুধবার জাসদকে (ইনু) আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়ে দু-এক দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত হবে।
আইন চায় সবাই
সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন প্রণয়নের কথা রাষ্ট্রপতির কাছে তুলে ধরবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এ ছাড়া সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য কেমন কমিশন দরকার, সে বিষয়গুলো রাষ্ট্রপতিকে বলবেন রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতারা।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংলাপে আমরা নির্বাচন কমিশন আইন করার দাবি জানাব। অন্য কী কী বিষয় নিয়ে কথা বলব, তা সংলাপে যাওয়ার আগে নিজেরা বসে ঠিক করব।’
২২ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে অংশ নেবে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)। দলটির সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়ার জন্য একটা যোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। ইসি গঠনে আইন প্রণয়নের বিষয়ে আমরা জোর দেব।’
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘আইনের ভিত্তিতেই ইসি গঠন করা উচিত। কিন্তু সেই আইন নেই এবং শিগগির তা হচ্ছে বলে মনে হয় না। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে আমরা আইনের কথাই বলব।’
আইন না থাকায় আগের সংলাপের ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রপতি নিয়মরক্ষার সংলাপ করছেন বলে মনে করেন বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘গত সংলাপে আমরা আইন প্রণয়নের কথা বলেছিলাম। কিন্তু সরকার তো সেই পথে হাঁটছে না। তাই এই সংলাপে নতুন কিছু হবে বলে আমার মনে হয় না।’
তবে নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন না থাকলেও একটি কাঠামো দাঁড়িয়ে গেছে বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফারুক খান। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে আইন না হলেও তার মতো একটি কাঠামো দাঁড়িয়ে গেছে। সেটা হচ্ছে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলে রাষ্ট্রপতি একটি সার্চ কমিটি গঠন করবেন। সেটায় অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিরা থাকেন। সার্চ কমিটি রাজনৈতিক দলগুলোর সুপারিশ করা নাম থেকে ১০টি নাম রাষ্ট্রপতির কাছে দেবেন। সেখান থেকে রাষ্ট্রপতি পাঁচজনকে নিয়োগ দেবেন। এটা অতীতেও করা হয়েছে। এবারও সব রাজনৈতিক দল আসবে, তাদের সঙ্গে কথা বলে তা করা হবে।’ ইসি গঠনে আইন প্রণয়নের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এবার এটা সম্ভব হবে না। পরেরবার হয়তো আইনি মাধ্যমেই ইসি গঠন করা হবে।
ইসি গঠনে রাষ্ট্রপতির সংলাপে বিএনপি অংশ নেবে না বলে দলের কয়েকজন নেতা জানিয়েছেন। সংলাপে যোগ দিতে রাষ্ট্রপতির দপ্তর থেকে আনুষ্ঠানিক চিঠি পাওয়ার পর এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে তারা। ইসি গঠন নিয়ে বিএনপির মতামতকে খুব একটা প্রাধান্য দিচ্ছে না আওয়ামী লীগ। এর ব্যাখ্যায় ফারুক খান বলেন, ‘বিএনপি দেশে আর জনপ্রিয় নয়। ইসি গঠন নিয়ে তাদের কাছ থেকে আমরা কোনো কথা শুনতে চাই না। তাদের সময় কীভাবে ইসি গঠন করেছিল, সেটা দেশের মানুষ জানে।’
বর্তমান নির্বাচন কমিশন (ইসি) যেভাবে গঠন করা হয়েছিল, আইন না থাকায় এবারও সে পথেই হাঁটছে সরকার। নতুন ইসি গঠনে সংসদে বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সঙ্গে আজ সোমবার রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সংলাপ করবেন। পর্যায়ক্রমে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবেন রাষ্ট্রপতি। যদিও রাষ্ট্রপতির এই সংলাপকে নিয়মরক্ষার বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে। এই কমিশন গঠনের আগে ২০১৬ সালে ৩১টি দলের সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন রাষ্ট্রপতি। এক মাস সংলাপ শেষে সার্চ কমিটি করে ইসি গঠন করে দিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি। প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার পর সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে ইসি নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। বর্তমান ইসি গঠনে আবদুল হামিদও সেই প্রক্রিয়া অনুসরণ করেন।
ইসি গঠনে সংবিধানে আইনের কথা বলা থাকলেও এখনো তা হয়নি। বর্তমান কমিশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে সেই আইন প্রণয়নের দাবি ওঠে। তখন সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ইসি গঠনে আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে আগামী কমিশন আইনের মাধ্যমে গঠনের সুযোগ নেই। আইন না থাকায় ক্ষমতাসীনরা নিজেদের পছন্দমতো কমিশন গঠন করে বলে অভিযোগ রয়েছে। এর ব্যাখ্যায় বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতির নিয়োগ ছাড়া সব বিষয়ে রাষ্ট্রপতিকে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ নিয়ে কাজ করতে হয়। এ কারণে ইসি গঠনে রাষ্ট্রপতি সংলাপ ও সার্চ কমিটি করলেও তাতে ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছাকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন আজকের পত্রিকাকে জানান, সংলাপের জন্য আজ জাতীয় পার্টি এবং আগামী বুধবার জাসদকে (ইনু) আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়ে দু-এক দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত হবে।
আইন চায় সবাই
সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন প্রণয়নের কথা রাষ্ট্রপতির কাছে তুলে ধরবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এ ছাড়া সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য কেমন কমিশন দরকার, সে বিষয়গুলো রাষ্ট্রপতিকে বলবেন রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতারা।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংলাপে আমরা নির্বাচন কমিশন আইন করার দাবি জানাব। অন্য কী কী বিষয় নিয়ে কথা বলব, তা সংলাপে যাওয়ার আগে নিজেরা বসে ঠিক করব।’
২২ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে অংশ নেবে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)। দলটির সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়ার জন্য একটা যোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। ইসি গঠনে আইন প্রণয়নের বিষয়ে আমরা জোর দেব।’
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘আইনের ভিত্তিতেই ইসি গঠন করা উচিত। কিন্তু সেই আইন নেই এবং শিগগির তা হচ্ছে বলে মনে হয় না। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে আমরা আইনের কথাই বলব।’
আইন না থাকায় আগের সংলাপের ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রপতি নিয়মরক্ষার সংলাপ করছেন বলে মনে করেন বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘গত সংলাপে আমরা আইন প্রণয়নের কথা বলেছিলাম। কিন্তু সরকার তো সেই পথে হাঁটছে না। তাই এই সংলাপে নতুন কিছু হবে বলে আমার মনে হয় না।’
তবে নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন না থাকলেও একটি কাঠামো দাঁড়িয়ে গেছে বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফারুক খান। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে আইন না হলেও তার মতো একটি কাঠামো দাঁড়িয়ে গেছে। সেটা হচ্ছে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলে রাষ্ট্রপতি একটি সার্চ কমিটি গঠন করবেন। সেটায় অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিরা থাকেন। সার্চ কমিটি রাজনৈতিক দলগুলোর সুপারিশ করা নাম থেকে ১০টি নাম রাষ্ট্রপতির কাছে দেবেন। সেখান থেকে রাষ্ট্রপতি পাঁচজনকে নিয়োগ দেবেন। এটা অতীতেও করা হয়েছে। এবারও সব রাজনৈতিক দল আসবে, তাদের সঙ্গে কথা বলে তা করা হবে।’ ইসি গঠনে আইন প্রণয়নের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এবার এটা সম্ভব হবে না। পরেরবার হয়তো আইনি মাধ্যমেই ইসি গঠন করা হবে।
ইসি গঠনে রাষ্ট্রপতির সংলাপে বিএনপি অংশ নেবে না বলে দলের কয়েকজন নেতা জানিয়েছেন। সংলাপে যোগ দিতে রাষ্ট্রপতির দপ্তর থেকে আনুষ্ঠানিক চিঠি পাওয়ার পর এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে তারা। ইসি গঠন নিয়ে বিএনপির মতামতকে খুব একটা প্রাধান্য দিচ্ছে না আওয়ামী লীগ। এর ব্যাখ্যায় ফারুক খান বলেন, ‘বিএনপি দেশে আর জনপ্রিয় নয়। ইসি গঠন নিয়ে তাদের কাছ থেকে আমরা কোনো কথা শুনতে চাই না। তাদের সময় কীভাবে ইসি গঠন করেছিল, সেটা দেশের মানুষ জানে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪