চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ১১৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০টি প্রধান শিক্ষকসহ ৯৪টি শিক্ষকের পদ দীর্ঘদিন শূন্য রয়েছে। এতে মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান। এ ছাড়া উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাসহ শিক্ষা অফিসের লোকবল-সংকট থাকায় অফিসের কার্যক্রমও চলছে ধীরগতিতে। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে পাঠদানসহ প্রশাসনিক কার্যক্রমেও ব্যাঘাত ঘটছে।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১১৭টি স্কুলের মধ্যে ২০টি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য। এ ছাড়া ৭৪ জন সহকারী শিক্ষকের পদও দীর্ঘদিন শূন্য রয়েছে। এদিকে ছয়জন উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসারের পদ থাকলেও কর্মরত রয়েছেন মাত্র দুজন।
ফলে দুজনের পক্ষে এতগুলো বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম তদারকি করা সম্ভব হয় না। এদিকে উপজেলা শিক্ষা অফিসে পাঁচজন কর্মচারী মধ্যে দুটি পদ শূন্য রয়েছে। এতে করে প্রশাসনিক কার্যক্রম যথাসময়ে করা সম্ভব হয় না। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে পাঠদানসহ প্রশাসনিক কার্যক্রমেও ব্যাঘাত ঘটছে।
চাটখিলের বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয় ঘুরে দেখা গেছে, অনেক বিদ্যালয়ের ৮ জন শিক্ষকের স্থলে দুই থেকে তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান। শিক্ষক-সংকট থাকায় পাঠদানে মারাত্মকভাবে হিমশিম খেতে হচ্ছে কয়েকজন শিক্ষককে। ফলে যতগুলো ক্লাস নেওয়া দরকার, তা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না অনেক বিদ্যালয়ে।
নারায়ণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ে ৮ জন শিক্ষকের স্থলে আমরা তিনজন শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাস নিতে হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীদের যথাযথ পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।’
হাটপুকুরিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ফখরুল ইসলামসহ একাধিক অভিভাবক আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার কারণে শিক্ষা কার্যক্রম প্রায় দুই বছর বন্ধ ছিল। বর্তমানে পাঠদান শুরু হয়েছে। তবে শিক্ষক-সংকটের কারণে শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটছে।
এদিকে পৌর শহরের সুন্দরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনাকালে দীর্ঘদিন বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। এখন আমরা বিদ্যালয় যাচ্ছি। আমাদের শিক্ষক মাত্র তিনজন হওয়ার কারণে কখনো ঘণ্টা হয়, আবারও কখনো ঘণ্টা হচ্ছে না।’
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এহছানুল হক চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, এই বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বারবার জানানো হয়েছে। তবে কোনো কাজ হচ্ছে না। শিক্ষা কর্মকর্তা আরও বলেন, নতুন নিয়োগ দেওয়া ছাড়া এ সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। তবে শিগগিরই শিক্ষক নিয়োগ দিলে এ সংকট সমাধান হবে।
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ১১৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০টি প্রধান শিক্ষকসহ ৯৪টি শিক্ষকের পদ দীর্ঘদিন শূন্য রয়েছে। এতে মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান। এ ছাড়া উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাসহ শিক্ষা অফিসের লোকবল-সংকট থাকায় অফিসের কার্যক্রমও চলছে ধীরগতিতে। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে পাঠদানসহ প্রশাসনিক কার্যক্রমেও ব্যাঘাত ঘটছে।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১১৭টি স্কুলের মধ্যে ২০টি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য। এ ছাড়া ৭৪ জন সহকারী শিক্ষকের পদও দীর্ঘদিন শূন্য রয়েছে। এদিকে ছয়জন উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসারের পদ থাকলেও কর্মরত রয়েছেন মাত্র দুজন।
ফলে দুজনের পক্ষে এতগুলো বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম তদারকি করা সম্ভব হয় না। এদিকে উপজেলা শিক্ষা অফিসে পাঁচজন কর্মচারী মধ্যে দুটি পদ শূন্য রয়েছে। এতে করে প্রশাসনিক কার্যক্রম যথাসময়ে করা সম্ভব হয় না। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে পাঠদানসহ প্রশাসনিক কার্যক্রমেও ব্যাঘাত ঘটছে।
চাটখিলের বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয় ঘুরে দেখা গেছে, অনেক বিদ্যালয়ের ৮ জন শিক্ষকের স্থলে দুই থেকে তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান। শিক্ষক-সংকট থাকায় পাঠদানে মারাত্মকভাবে হিমশিম খেতে হচ্ছে কয়েকজন শিক্ষককে। ফলে যতগুলো ক্লাস নেওয়া দরকার, তা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না অনেক বিদ্যালয়ে।
নারায়ণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ে ৮ জন শিক্ষকের স্থলে আমরা তিনজন শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাস নিতে হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীদের যথাযথ পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।’
হাটপুকুরিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ফখরুল ইসলামসহ একাধিক অভিভাবক আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার কারণে শিক্ষা কার্যক্রম প্রায় দুই বছর বন্ধ ছিল। বর্তমানে পাঠদান শুরু হয়েছে। তবে শিক্ষক-সংকটের কারণে শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটছে।
এদিকে পৌর শহরের সুন্দরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনাকালে দীর্ঘদিন বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। এখন আমরা বিদ্যালয় যাচ্ছি। আমাদের শিক্ষক মাত্র তিনজন হওয়ার কারণে কখনো ঘণ্টা হয়, আবারও কখনো ঘণ্টা হচ্ছে না।’
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এহছানুল হক চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, এই বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বারবার জানানো হয়েছে। তবে কোনো কাজ হচ্ছে না। শিক্ষা কর্মকর্তা আরও বলেন, নতুন নিয়োগ দেওয়া ছাড়া এ সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। তবে শিগগিরই শিক্ষক নিয়োগ দিলে এ সংকট সমাধান হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪