বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
বেনাপোল বন্দরে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ক্রেন ও ফর্ক ক্লিপ-সংকটের কারণে আমদানি পণ্য খালাসে বিড়ম্বনার অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীরা। এর সঙ্গে রয়েছে জায়গার অভাব। খোলা আকাশের নিচে আমদানি পণ্য ফেলে রাখা গেলেও খালাস করতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, ‘বন্দরে বর্তমানে দুই লাখ মেট্রিক টনের বেশি পণ্য রয়েছে। তবে বন্দরে পণ্যের ধারণ ক্ষমতা মাত্র ৪৫ হাজার মেট্রিক টন। বেনাপোল বন্দরে জায়গার অভাবে ভারতের বনগাঁ কালিতলা পার্কিংয়ে ৭ থেকে ৮ হাজার ট্রাক দাঁড়িয়ে আছে এক মাস ধরে। এসব ট্রাক প্রতিদিন ২ হাজার রুপি ভাড়া গুনছে পার্কিংয়ের জন্য। বিভিন্ন বৈঠকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও বন্দর কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেয়নি।’
বেনাপোল ট্রাক ট্রান্সপোর্ট মালিক সমিতির চেয়ারম্যান আজিম উদ্দীন গাজি বলেন, ‘বন্দরে যে ক্রেন আছে তা দিয়ে ২৫ টনের বেশি ওজনের পণ্য তোলা বা নামানো যায় না।’
ভারত-বাংলাদেশ ল্যান্ডপোর্ট ইমপোর্ট এক্সপোর্ট কমিটির পরিচালক মতিয়ার রহমান বলেন, ‘বন্দরের ক্রেন, ফর্ক ক্লিপের করুণ অবস্থা। বেনাপোল বন্দরের অধিকাংশ ক্রেন, ফর্ক ক্লিপ অচল। বছরের বেশির ভাগ সময় ধরে অচল হয়ে পড়ে থাকে এগুলো। পণ্য নামাতে না পররে ক্ষতির মুখে পড়ে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা ও ক্ষোভ জানিয়েছেন। বন্দর আর ঠিকাদার কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালিপনায় নিরাপদ বাণিজ্য আজ হুমকির মুখে পড়েছে।’
বন্দরেরর পণ্য খালাসকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান গ্রেড বেঙ্গল এন্টারপ্রাইজের ব্যবস্থাপক মিল্টন দাস বলেন, ‘সাত বছর আগে আমাদের সঙ্গে যখন বন্দরের চুক্তি হয়, তখন বন্দরে মাসে মাত্র ৫০ থেকে ৬০ হাজার মেট্রিক টন পণ্য খালাস হতো। বর্তমানে মাসে খালাসের চাহিদা রয়েছে দেড় লাখ টন। বর্তমানে ক্রেন, ফর্ক ক্লিপের চাহিদা রয়েছে ৩০টি, কিন্তু আছে ১৭ টি। বিষয়টি বন্দর কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও তাঁরা আমলে নিচ্ছেন না।’
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক আব্দুল জলিল বলেন, ‘ক্রেন ও ফর্ক ক্লিপ বাড়াতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। বন্দরের পণ্য রাখার ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে জমি অধিগ্রহণের কাজ চলছে।’
বেনাপোল বন্দরে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ক্রেন ও ফর্ক ক্লিপ-সংকটের কারণে আমদানি পণ্য খালাসে বিড়ম্বনার অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীরা। এর সঙ্গে রয়েছে জায়গার অভাব। খোলা আকাশের নিচে আমদানি পণ্য ফেলে রাখা গেলেও খালাস করতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, ‘বন্দরে বর্তমানে দুই লাখ মেট্রিক টনের বেশি পণ্য রয়েছে। তবে বন্দরে পণ্যের ধারণ ক্ষমতা মাত্র ৪৫ হাজার মেট্রিক টন। বেনাপোল বন্দরে জায়গার অভাবে ভারতের বনগাঁ কালিতলা পার্কিংয়ে ৭ থেকে ৮ হাজার ট্রাক দাঁড়িয়ে আছে এক মাস ধরে। এসব ট্রাক প্রতিদিন ২ হাজার রুপি ভাড়া গুনছে পার্কিংয়ের জন্য। বিভিন্ন বৈঠকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও বন্দর কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেয়নি।’
বেনাপোল ট্রাক ট্রান্সপোর্ট মালিক সমিতির চেয়ারম্যান আজিম উদ্দীন গাজি বলেন, ‘বন্দরে যে ক্রেন আছে তা দিয়ে ২৫ টনের বেশি ওজনের পণ্য তোলা বা নামানো যায় না।’
ভারত-বাংলাদেশ ল্যান্ডপোর্ট ইমপোর্ট এক্সপোর্ট কমিটির পরিচালক মতিয়ার রহমান বলেন, ‘বন্দরের ক্রেন, ফর্ক ক্লিপের করুণ অবস্থা। বেনাপোল বন্দরের অধিকাংশ ক্রেন, ফর্ক ক্লিপ অচল। বছরের বেশির ভাগ সময় ধরে অচল হয়ে পড়ে থাকে এগুলো। পণ্য নামাতে না পররে ক্ষতির মুখে পড়ে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা ও ক্ষোভ জানিয়েছেন। বন্দর আর ঠিকাদার কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালিপনায় নিরাপদ বাণিজ্য আজ হুমকির মুখে পড়েছে।’
বন্দরেরর পণ্য খালাসকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান গ্রেড বেঙ্গল এন্টারপ্রাইজের ব্যবস্থাপক মিল্টন দাস বলেন, ‘সাত বছর আগে আমাদের সঙ্গে যখন বন্দরের চুক্তি হয়, তখন বন্দরে মাসে মাত্র ৫০ থেকে ৬০ হাজার মেট্রিক টন পণ্য খালাস হতো। বর্তমানে মাসে খালাসের চাহিদা রয়েছে দেড় লাখ টন। বর্তমানে ক্রেন, ফর্ক ক্লিপের চাহিদা রয়েছে ৩০টি, কিন্তু আছে ১৭ টি। বিষয়টি বন্দর কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও তাঁরা আমলে নিচ্ছেন না।’
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক আব্দুল জলিল বলেন, ‘ক্রেন ও ফর্ক ক্লিপ বাড়াতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। বন্দরের পণ্য রাখার ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে জমি অধিগ্রহণের কাজ চলছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪