টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় দুর্ভোগে পড়েছে পৌরবাসী। প্রতিনিয়ত দুর্গন্ধে নাক চেপে শহরে আসা-যাওয়া করতে হয়। এতে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) টাঙ্গাইল অঞ্চলের গবেষণা কর্মকর্তা গৌতম চন্দ্র চন্দ আজকের পত্রিকাকে জানান, পৌরবাসীর সুযোগ-সুবিধা ও উন্নত পরিবেশ নিশ্চিত করাই পৌর কর্তৃপক্ষের কাজ। সীমাবদ্ধতার মধ্যে চলতে হচ্ছে, এটা যেমন সত্য, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন রক্ষাও তাদের দায়িত্ব। পৌরবাসীর স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে শহর পরিচ্ছন্ন করে গড়ে তোলা তাদেরই দায়িত্ব। পৌরবাসীরও দায়িত্ব তাদের সহযোগিতা করা।
জানা গেছে, ১৩৫ বছরের পুরোনো টাঙ্গাইল পৌরসভায় প্রায় দুই লাখ লোকের বসবাস। ২৯ দশমিক ৪৩ বর্গকিলোমিটার আয়তনের পৌরসভায় বাসাবাড়ির ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য গড়ে ওঠেনি আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। শহর পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য কর্তৃপক্ষ কর্মী দিয়ে বাসাবাড়ি থেকে ময়লা সংগ্রহ করে। সেই ময়লা ট্রাক-ভ্যান দিয়ে ফেলা হয় শহরের উত্তরে ময়মনসিংহ মহাসড়কের পূর্ব পাশে ও কাগমারা এলাকার বেবিস্ট্যান্ড ডোবাতে। পুরো শহরের ময়লা ফেলায় ওই দুই এলাকার বাসিন্দাদের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস করতে হয়।
শহরের বাসিন্দা আব্বাস আলী বলেন, ‘সন্তোষের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে দূরদূরান্ত থেকে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়া করতে হয় কাগমারী বেবিস্ট্যান্ডের ওই দুর্গন্ধের পরিবেশ অতিক্রম করে। শিক্ষক-কর্মচারীসহ সর্বস্তরের মানুষদের দম বন্ধ করে চলাফেরা করতে হয়।’
পৌর এলাকার বাসিন্দা মুক্তার হাসান বলেন, কাগমারা বেবিস্ট্যান্ড এলাকায় বাসাবাড়ি, শিশু শিক্ষালয়, মাদ্রাসা, মসজিদ এতিমখানা রয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ স্থানটিতে ময়লা-আবর্জনা ফেলায় সবারই স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে।
পৌরসভার বাসিন্দা রাশেদ বলেন, উত্তর টাঙ্গাইলের ছয় জেলার মানুষ আসেন জেলা শহরে কাজের প্রয়োজন। শহরে প্রবেশের সময় দম বন্ধ করে আসতে হয় নয়তো নাক চেপে প্রবেশ করতে হয়। যেতেও হয় একইভাবে। এই পরিবেশ টাঙ্গাইলবাসীর জন্য সুনামের নয়।
টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র এস এম সিরাজুল হক আলমগীর বলেন, ‘আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। শহরের উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ময়লা ফেলার ডাম্পিং স্টেশন করার জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা আমাদের নেই। জেলা প্রশাসনের কাছে জায়গা চেয়েছি। জায়গা পেলে ময়লা রিসাইকেল করে পরিবেশ সুন্দর করব।’
টাঙ্গাইলে আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় দুর্ভোগে পড়েছে পৌরবাসী। প্রতিনিয়ত দুর্গন্ধে নাক চেপে শহরে আসা-যাওয়া করতে হয়। এতে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) টাঙ্গাইল অঞ্চলের গবেষণা কর্মকর্তা গৌতম চন্দ্র চন্দ আজকের পত্রিকাকে জানান, পৌরবাসীর সুযোগ-সুবিধা ও উন্নত পরিবেশ নিশ্চিত করাই পৌর কর্তৃপক্ষের কাজ। সীমাবদ্ধতার মধ্যে চলতে হচ্ছে, এটা যেমন সত্য, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন রক্ষাও তাদের দায়িত্ব। পৌরবাসীর স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে শহর পরিচ্ছন্ন করে গড়ে তোলা তাদেরই দায়িত্ব। পৌরবাসীরও দায়িত্ব তাদের সহযোগিতা করা।
জানা গেছে, ১৩৫ বছরের পুরোনো টাঙ্গাইল পৌরসভায় প্রায় দুই লাখ লোকের বসবাস। ২৯ দশমিক ৪৩ বর্গকিলোমিটার আয়তনের পৌরসভায় বাসাবাড়ির ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য গড়ে ওঠেনি আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। শহর পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য কর্তৃপক্ষ কর্মী দিয়ে বাসাবাড়ি থেকে ময়লা সংগ্রহ করে। সেই ময়লা ট্রাক-ভ্যান দিয়ে ফেলা হয় শহরের উত্তরে ময়মনসিংহ মহাসড়কের পূর্ব পাশে ও কাগমারা এলাকার বেবিস্ট্যান্ড ডোবাতে। পুরো শহরের ময়লা ফেলায় ওই দুই এলাকার বাসিন্দাদের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস করতে হয়।
শহরের বাসিন্দা আব্বাস আলী বলেন, ‘সন্তোষের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে দূরদূরান্ত থেকে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়া করতে হয় কাগমারী বেবিস্ট্যান্ডের ওই দুর্গন্ধের পরিবেশ অতিক্রম করে। শিক্ষক-কর্মচারীসহ সর্বস্তরের মানুষদের দম বন্ধ করে চলাফেরা করতে হয়।’
পৌর এলাকার বাসিন্দা মুক্তার হাসান বলেন, কাগমারা বেবিস্ট্যান্ড এলাকায় বাসাবাড়ি, শিশু শিক্ষালয়, মাদ্রাসা, মসজিদ এতিমখানা রয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ স্থানটিতে ময়লা-আবর্জনা ফেলায় সবারই স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে।
পৌরসভার বাসিন্দা রাশেদ বলেন, উত্তর টাঙ্গাইলের ছয় জেলার মানুষ আসেন জেলা শহরে কাজের প্রয়োজন। শহরে প্রবেশের সময় দম বন্ধ করে আসতে হয় নয়তো নাক চেপে প্রবেশ করতে হয়। যেতেও হয় একইভাবে। এই পরিবেশ টাঙ্গাইলবাসীর জন্য সুনামের নয়।
টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র এস এম সিরাজুল হক আলমগীর বলেন, ‘আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। শহরের উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ময়লা ফেলার ডাম্পিং স্টেশন করার জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা আমাদের নেই। জেলা প্রশাসনের কাছে জায়গা চেয়েছি। জায়গা পেলে ময়লা রিসাইকেল করে পরিবেশ সুন্দর করব।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫