সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীকে ২০৭০ সালের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থার আওতায় আনতে চট্টগ্রাম ওয়াসার নেওয়া মহাপরিকল্পনা ৪০ বছর এগিয়ে আনা হয়েছে। এটি ২০৩০ সালের মধ্যেই অর্জিত হতে যাচ্ছে। এ সময়ের মধ্যে একে একে ছয়টি পয়োনিষ্কাশন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
প্রকল্পগুলোয় প্রাথমিকভাবে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ২৩ হাজার ৩৩৬ কোটি টাকা। তবে কাজ শুরুর পর বিভিন্ন ধাপে এ ব্যয় আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। ছয়টি প্রকল্পের মধ্যে একটির কাজ চলছে। বাকি পাঁচটি প্রকল্প বাস্তবায়নে পাওয়া গেছে আগ্রহী বিদেশি কোম্পানি।
মহাপরিকল্পনা বা মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী, ২০৩০ সালে চট্টগ্রাম নগরে দিনে ৫১৫ মিলিয়ন লিটার পয়োবর্জ্য উৎপাদন হবে। আর ৭১৫ ঘনমিটার মানব বর্জ্য জমা হবে। ৭০ লাখ মানুষের বসবাসের এই নগরে এসব বর্জ্য ইতিমধ্যে জনস্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলার পাশাপাশি পরিবেশের ওপরও প্রভাব ফেলছে ভয়ানকভাবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মানব বর্জ্য ও গৃহস্থালির বর্জ্য সরাসরি খাল ও নালায় পড়ে পানির রংকে কুচকুচে কালো করে ফেলেছে।
চট্টগ্রাম ওয়াসা থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, গত ১১ জানুয়ারি পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট-১ (এসটিপি-১) বাস্তবায়নে চুক্তি হয় দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি তাইয়ু ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের সঙ্গে। বর্তমানে এ প্রকল্পের কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। সরকারি অর্থায়নে এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৮০৮ কোটি টাকা। প্রকল্পের সঙ্গে সুবিধাভোগী হিসেবে ২০ লাখ মানুষ যুক্ত হবেন। এ জন্য নগরের হালিশহর এলাকায় দৈনিক ১০ কোটি লিটার বর্জ্য পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন এসটিপি এবং দৈনিক ৩০০ ঘনমিটার পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন একটি মানব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট স্থাপন করা হচ্ছে।
এসটিপি-২ অর্থাৎ কালুরঘাট ক্যাচমেন্ট ও এসটিপি-৪ পূর্ব বাকলিয়া ক্যাচমেন্টে অর্থায়ন করছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। সংস্থাটি সম্ভাব্যতা যাচাই করছে। কালুরঘাটে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা। এর আওতায় দৈনিক ৯০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন করা যাবে। প্রায় ৭ লাখ মানুষ যুক্ত হবে এ প্রকল্পে। পূর্ব বাকলিয়ায় প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা। এতে ৮০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন করার পাশাপাশি সুবিধাভোগী হবেন ১৩ লাখ মানুষ।
নগরের ফতেয়াবাদ ক্যাচমেন্টে সম্ভাব্য ব্যয় ১ হাজার ৬৯৭ কোটি টাকা। এর আওতায় দৈনিক ৬০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন করার পাশাপাশি নগর ও হাটহাজারী উপজেলার ৩০ লাখ মানুষ সুবিধাভোগী হবেন। এটাতে অর্থায়নের জন্য আগ্রহী দক্ষিণ কোরিয়ার এনভায়রনমেন্টাল ডিফেন্স ফান্ড (ইডিএফ)। উত্তর কাট্টলি ক্যাচমেন্টের আওতায় দৈনিক ৬০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন এসটিপি-৫ স্থাপনে প্রয়োজন ৩ হাজার ৪০৯ কোটি টাকা। এতে সাড়ে ৮ লাখ মানুষ সুবিধাভোগী হবেন। অর্থায়নে আছে ফ্রান্সের ডি ডেভেলপমেন্ট (এএফডি) কোম্পানি। অন্যদিকে নগরের পতেঙ্গা ক্যাচমেন্টের আওতায় দৈনিক ১০০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন এসটিপি-৬ স্থাপন করা হবে। এতে সম্ভাব্য ব্যয় হবে ৪ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। সুবিধাভোগী হবেন সাড়ে ১১ লাখ মানুষ। অর্থায়নে এগিয়ে এসেছে জাপানি সংস্থা জাইকা ও মারুবিনি নিপ্পন কিওআই।
চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম জানান, পয়োনিষ্কাশন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা গেলে এই নগর বাঁচবে, বাঁচবে পরিবেশও। নগরের প্রায় ৯০ লাখ মানুষ পূর্ণাঙ্গ পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হবে। বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলো এখন সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ করছে। এরপর ডিপিপি প্রণয়নের কাজ সম্পন্ন হবে। ২০২৪ সালের জুনে দরপত্র প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে।
এই প্রকৌশলী বলেন, ‘আগামী আট বছরের মধ্যে চট্টগ্রামকে একটি পূর্ণাঙ্গ পয়োনিষ্কাশন নগর হিসেবে আমরা উপহার দেব। যদিও ২০১৭ সালে প্রস্তুত হওয়া চট্টগ্রাম ওয়াসার পয়োনিষ্কাশন মাস্টারপ্ল্যানে ২০৭০ সালের মধ্যে এটি নিশ্চিত করার কথা বলা আছে।’
এ বিষয়ে সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহ জানান, চট্টগ্রাম ওয়াসার জন্মের ৫৯ বছরের ইতিহাসে এখনো কোনো পূর্ণাঙ্গ পয়োনিষ্কাশন প্রকল্প নেই। এ কথা শোনার সঙ্গে সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছেন। হালিশহরে একটি প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে।
চট্টগ্রাম নগরীকে ২০৭০ সালের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থার আওতায় আনতে চট্টগ্রাম ওয়াসার নেওয়া মহাপরিকল্পনা ৪০ বছর এগিয়ে আনা হয়েছে। এটি ২০৩০ সালের মধ্যেই অর্জিত হতে যাচ্ছে। এ সময়ের মধ্যে একে একে ছয়টি পয়োনিষ্কাশন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
প্রকল্পগুলোয় প্রাথমিকভাবে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ২৩ হাজার ৩৩৬ কোটি টাকা। তবে কাজ শুরুর পর বিভিন্ন ধাপে এ ব্যয় আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। ছয়টি প্রকল্পের মধ্যে একটির কাজ চলছে। বাকি পাঁচটি প্রকল্প বাস্তবায়নে পাওয়া গেছে আগ্রহী বিদেশি কোম্পানি।
মহাপরিকল্পনা বা মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী, ২০৩০ সালে চট্টগ্রাম নগরে দিনে ৫১৫ মিলিয়ন লিটার পয়োবর্জ্য উৎপাদন হবে। আর ৭১৫ ঘনমিটার মানব বর্জ্য জমা হবে। ৭০ লাখ মানুষের বসবাসের এই নগরে এসব বর্জ্য ইতিমধ্যে জনস্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলার পাশাপাশি পরিবেশের ওপরও প্রভাব ফেলছে ভয়ানকভাবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মানব বর্জ্য ও গৃহস্থালির বর্জ্য সরাসরি খাল ও নালায় পড়ে পানির রংকে কুচকুচে কালো করে ফেলেছে।
চট্টগ্রাম ওয়াসা থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, গত ১১ জানুয়ারি পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট-১ (এসটিপি-১) বাস্তবায়নে চুক্তি হয় দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি তাইয়ু ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের সঙ্গে। বর্তমানে এ প্রকল্পের কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। সরকারি অর্থায়নে এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৮০৮ কোটি টাকা। প্রকল্পের সঙ্গে সুবিধাভোগী হিসেবে ২০ লাখ মানুষ যুক্ত হবেন। এ জন্য নগরের হালিশহর এলাকায় দৈনিক ১০ কোটি লিটার বর্জ্য পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন এসটিপি এবং দৈনিক ৩০০ ঘনমিটার পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন একটি মানব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট স্থাপন করা হচ্ছে।
এসটিপি-২ অর্থাৎ কালুরঘাট ক্যাচমেন্ট ও এসটিপি-৪ পূর্ব বাকলিয়া ক্যাচমেন্টে অর্থায়ন করছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। সংস্থাটি সম্ভাব্যতা যাচাই করছে। কালুরঘাটে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা। এর আওতায় দৈনিক ৯০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন করা যাবে। প্রায় ৭ লাখ মানুষ যুক্ত হবে এ প্রকল্পে। পূর্ব বাকলিয়ায় প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা। এতে ৮০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন করার পাশাপাশি সুবিধাভোগী হবেন ১৩ লাখ মানুষ।
নগরের ফতেয়াবাদ ক্যাচমেন্টে সম্ভাব্য ব্যয় ১ হাজার ৬৯৭ কোটি টাকা। এর আওতায় দৈনিক ৬০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন করার পাশাপাশি নগর ও হাটহাজারী উপজেলার ৩০ লাখ মানুষ সুবিধাভোগী হবেন। এটাতে অর্থায়নের জন্য আগ্রহী দক্ষিণ কোরিয়ার এনভায়রনমেন্টাল ডিফেন্স ফান্ড (ইডিএফ)। উত্তর কাট্টলি ক্যাচমেন্টের আওতায় দৈনিক ৬০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন এসটিপি-৫ স্থাপনে প্রয়োজন ৩ হাজার ৪০৯ কোটি টাকা। এতে সাড়ে ৮ লাখ মানুষ সুবিধাভোগী হবেন। অর্থায়নে আছে ফ্রান্সের ডি ডেভেলপমেন্ট (এএফডি) কোম্পানি। অন্যদিকে নগরের পতেঙ্গা ক্যাচমেন্টের আওতায় দৈনিক ১০০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন এসটিপি-৬ স্থাপন করা হবে। এতে সম্ভাব্য ব্যয় হবে ৪ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। সুবিধাভোগী হবেন সাড়ে ১১ লাখ মানুষ। অর্থায়নে এগিয়ে এসেছে জাপানি সংস্থা জাইকা ও মারুবিনি নিপ্পন কিওআই।
চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম জানান, পয়োনিষ্কাশন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা গেলে এই নগর বাঁচবে, বাঁচবে পরিবেশও। নগরের প্রায় ৯০ লাখ মানুষ পূর্ণাঙ্গ পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হবে। বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলো এখন সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ করছে। এরপর ডিপিপি প্রণয়নের কাজ সম্পন্ন হবে। ২০২৪ সালের জুনে দরপত্র প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে।
এই প্রকৌশলী বলেন, ‘আগামী আট বছরের মধ্যে চট্টগ্রামকে একটি পূর্ণাঙ্গ পয়োনিষ্কাশন নগর হিসেবে আমরা উপহার দেব। যদিও ২০১৭ সালে প্রস্তুত হওয়া চট্টগ্রাম ওয়াসার পয়োনিষ্কাশন মাস্টারপ্ল্যানে ২০৭০ সালের মধ্যে এটি নিশ্চিত করার কথা বলা আছে।’
এ বিষয়ে সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহ জানান, চট্টগ্রাম ওয়াসার জন্মের ৫৯ বছরের ইতিহাসে এখনো কোনো পূর্ণাঙ্গ পয়োনিষ্কাশন প্রকল্প নেই। এ কথা শোনার সঙ্গে সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছেন। হালিশহরে একটি প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪