নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
ইলিশ রক্ষায় দেশের পাঁচটি অভয়াশ্রমে সব ধরনের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ১২টা থেকে। এ নিষেধাজ্ঞা চলবে দুই মাস। মৎস্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বরিশাল বিভাগের ৬ জেলায় নিবন্ধিত জেলে ৪ লাখ ২৫ হাজার। এর মধ্যে নিষেধাজ্ঞাকালীন ৪০ কেজি করে চাল পাচ্ছেন ২ লাখ ৩০ হাজার জন। অর্থাৎ নিবন্ধিত ১ লাখ ৯৬ হাজার জেলে কোনো খাদ্যসহায়তা পাবেন না। এদিকে এ সময়ে কীভাবে সংসার চালাবেন, তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন বঞ্চিত জেলেরা।
৪ লাখ ২৫ হাজার জেলের মধ্যে বরিশাল জেলায় নিবন্ধিত ৮২ হাজার। তাঁদের মধ্যে খাদ্যসহায়তা পাচ্ছেন ৪৩ হাজার জন। গত ২০ ফেব্রুয়ারি মৎস্য আহরণে নিষেধাজ্ঞাকালে জেলেদের ৪০ কেজির পরিবর্তে ৬০ কেজি চাল, নিবন্ধিত জেলেদের সহায়তা নিশ্চিত করাসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশালে মানববন্ধনও করেছেন জেলেরা।
জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির হিজলা উপজেলার ধুলখোলার সাধারণ সম্পাদক মনির মাতবর বলেন, ১ হাজার ৯০০ নিবন্ধিত জেলের মধ্যে চাল পান ১ হাজার ৪০০ জন।
মেহেন্দীগঞ্জের উলানিয়ায় মেঘনা নদীতীরের জেলে তোফায়েল আহমেদ বলেন, নদীতে নামতে বিধিনিষেধ একের পর এক আছেই। তাঁরা তো মাছ না ধরে জীবন চালাতে পারেন না। সরকার যে খাদ্যসহায়তা দেয়, তা সবাই পান না। যা পান, তা-ও পর্যাপ্ত নয়।
এদিকে নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে গত শুক্রবার বরিশালের বিভিন্ন নদীতে অভিযান চালিয়েছে নৌ পুলিশ। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবিরের নেতৃত্বে এ সময় দুই জেলেকে আটক ও বিপুল পরিমাণে জাল জব্দ করা হয়।
বরাদ্দ সবার জন্য পর্যাপ্ত নয় বলে স্বীকার করেছেন বরিশাল বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ নাসির উদ্দীন। তিনি বলেন, ইলিশের সঙ্গে জড়িত জেলেদের শতভাগ খাদ্যসহায়তা নিশ্চিত করার জন্য মাঠপর্যায়ে নির্দেশনা দেওয়া আছে। বিশেষ করে পাঁচটি অভয়াশ্রমসংশ্লিষ্ট জেলেরা কোনো মাছই ধরতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে অভয়াশ্রমসংশ্লিষ্ট এলাকায় যেসব জেলে পরিবার আছে, তাদের খাদ্যসহায়তা শতভাগ দেওয়া দরকার।
ইলিশ রক্ষায় দেশের পাঁচটি অভয়াশ্রমে সব ধরনের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ১২টা থেকে। এ নিষেধাজ্ঞা চলবে দুই মাস। মৎস্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বরিশাল বিভাগের ৬ জেলায় নিবন্ধিত জেলে ৪ লাখ ২৫ হাজার। এর মধ্যে নিষেধাজ্ঞাকালীন ৪০ কেজি করে চাল পাচ্ছেন ২ লাখ ৩০ হাজার জন। অর্থাৎ নিবন্ধিত ১ লাখ ৯৬ হাজার জেলে কোনো খাদ্যসহায়তা পাবেন না। এদিকে এ সময়ে কীভাবে সংসার চালাবেন, তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন বঞ্চিত জেলেরা।
৪ লাখ ২৫ হাজার জেলের মধ্যে বরিশাল জেলায় নিবন্ধিত ৮২ হাজার। তাঁদের মধ্যে খাদ্যসহায়তা পাচ্ছেন ৪৩ হাজার জন। গত ২০ ফেব্রুয়ারি মৎস্য আহরণে নিষেধাজ্ঞাকালে জেলেদের ৪০ কেজির পরিবর্তে ৬০ কেজি চাল, নিবন্ধিত জেলেদের সহায়তা নিশ্চিত করাসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশালে মানববন্ধনও করেছেন জেলেরা।
জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির হিজলা উপজেলার ধুলখোলার সাধারণ সম্পাদক মনির মাতবর বলেন, ১ হাজার ৯০০ নিবন্ধিত জেলের মধ্যে চাল পান ১ হাজার ৪০০ জন।
মেহেন্দীগঞ্জের উলানিয়ায় মেঘনা নদীতীরের জেলে তোফায়েল আহমেদ বলেন, নদীতে নামতে বিধিনিষেধ একের পর এক আছেই। তাঁরা তো মাছ না ধরে জীবন চালাতে পারেন না। সরকার যে খাদ্যসহায়তা দেয়, তা সবাই পান না। যা পান, তা-ও পর্যাপ্ত নয়।
এদিকে নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে গত শুক্রবার বরিশালের বিভিন্ন নদীতে অভিযান চালিয়েছে নৌ পুলিশ। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবিরের নেতৃত্বে এ সময় দুই জেলেকে আটক ও বিপুল পরিমাণে জাল জব্দ করা হয়।
বরাদ্দ সবার জন্য পর্যাপ্ত নয় বলে স্বীকার করেছেন বরিশাল বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ নাসির উদ্দীন। তিনি বলেন, ইলিশের সঙ্গে জড়িত জেলেদের শতভাগ খাদ্যসহায়তা নিশ্চিত করার জন্য মাঠপর্যায়ে নির্দেশনা দেওয়া আছে। বিশেষ করে পাঁচটি অভয়াশ্রমসংশ্লিষ্ট জেলেরা কোনো মাছই ধরতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে অভয়াশ্রমসংশ্লিষ্ট এলাকায় যেসব জেলে পরিবার আছে, তাদের খাদ্যসহায়তা শতভাগ দেওয়া দরকার।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪